একা একা হেঁটে যাওয়া খুব একটা কঠিন কাজ নয় ।
____কিন্তু কারো হাত ধরে অনেকটা পথ হেঁটে গিয়ে,
সেখান থেকে একা একা ফিরে আসা
খুব বেশি কঠিন ।
•• আপনাদেরকে আমার ছোট্ট সাইটে স্বাগতম । আশা করি সাইটের পোস্ট গুলো ভালো লাগবে ••
সাথে থাকুন ..!.. ভালো থাকুন ('-')
এই চিঠি দেয়ার কারন হচ্ছে তুই আমার খুব পছন্দের!!
তুই ও দেখি সব সময় ক্লাসে আমার দিকে তাকিয়ে থাকিস!! এই জন্য আমার মনে হয় তুইও আমাকে পছন্দ করিস!! অঙ্ক পরিক্ষায় আমাকে একটু হেল্প করিস প্লীজ!! আর তুই লাল ফিতা আর পড়িস না!! তোর পিছনের ওই মেয়েটা এটাতে কালি লাগিয়ে দেয় এই জন্য আমার খুব রাগ লাগে!! ও আমার পাশের বাসায় থাকে!! তাই মাঝে মাঝে এই কালির বদলা নিতে ওদের... বাড়ির বেল বাজিয়ে আমি দৌড় দেই!! আর শোন তুই ফেয়ার অ্যান্ড লাভলি মাখিস!! তাহলে তোকে আরও সুন্দর লাগবে!! তোর পাশের মেয়েটা, ঐ যে চিঙ্কি নাম, সে তো তোর চে ফরসা!! কিন্তু আমি তো তোকেই পছন্দ করি, কারন ও আমার কলম চুরি করছে!! চিঠি পড়লে রাগ হইলে আমাকে ফেরত দিয়ে দিস, স্যারকে দিস না প্লীজ !!তোর প্রিয় ...
▶ প্রথমে একটি বাটিতে মরিচের গুড়া পানি দিয়ে গুলিয়ে রাখুন।
মশা রক্ত মনে করে খেতে আসবে । এই মরিচ গুলানো খেয়ে মশার ঝালে পানি খেতে যাবে ।পানি খেতে আসলে আপনি মশা টি কে পানিতে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দিন ।
▶ তারপর একস্থানে আগুন জালান, ভেজা মশা আগুনের কাছে আসবে নিজেকে শুকাতে।এবার আপনি আবার ধাক্কা দিয়ে মশা টি কে আগুনে ফেলে দিন ।
▶ তারপর যে হাসপাতালে মশাটি ভর্তি হয়েছে সেখানে যান ।এবার চুপি চুপি মশার মুখের অক্সিজেন মাস্ক টি খুলে ফেলুন ।
ব্যাস আপনার কাজ শেষ মরে যাবে মশা টি ।আবার ফলে ভরা গাছটিতে বাতাস লাগলে তা একটু কম দোলে ।
ফল ধরে না এমন গাছে কিন্তু আবার সোজা থাকে অল্প বাতাসেই দুলতে শুরু করে ।ঠিক তেমনি বুদ্ধিমান জ্ঞানী মানুষগুলাও তেমন সব সময় মাথা নিচু করে নিজের ব্যক্তিত্ব ধরে রাখে ।
অথচ স্বল্প জ্ঞানী মানুষগুলা অল্পতেই খেপে ওঠে আর নিজেকে খুব বড় ভাবতে শুরু করে ।যেন সে এমন একজন যে সবকিছুই তিনি জানে কিন্তু তাকে মূল্য দেওয়া হচ্ছে না কিংবা তার পন্ডিত্বের কদর করা হচ্ছে না ।
আবার অল্প সুযোগ পেলেই অন্যকে খুব বেশি আঘাত করে ।তাই অল্প বাতাসে দোলে এমন গাছ থেকে কিছুটা দুরে থাকুন যাতে করে নিজের সম্মান ধরে রাখতে পারেন ।
ক্রিকেট ম্যাচ নিয়ে রচনা লিখতে দিয়েছেন ।
সবাই মন দিয়ে লিখে চলেছে ।৩-৪ মিনিট পরেই স্যার হঠাৎ দেখেন
রন্টি জানালা দিয়ে উদাস নয়নেবাইরের মাঠের দিকে তাকিয়ে আছেন ।
স্যার রন্টিকে ঝাড়ি দিয়ে জানতে চাইলেন,‘এই তুমি লিখছো না কেন?’
রন্টিঃ স্যার আমার লেখা হয়ে গেছে!স্যারঃ মানে?
রন্টি স্যারকে খাতা এগিয়ে দিলেন,স্যার দেখলেন খাতায় লেখা রয়েছে
– ‘বৃষ্টির কারণে ম্যাচ পরিত্যাক্ত ঘোষণা করা হলো’ ।কারণ এতো বড় অপরাধের বিচার করার ক্ষমতা মানুষের নেই ।
__হুমায়ুন আহমেদএকজন নারীর একজন পুরুষকে ততখানি প্রয়োজন,
যতখানি একটি মাছের প্রয়োজন একটি জাল । __সিনথিয়া হেইমেলঅজ্ঞের পক্ষে নিরবতাই সবচেয়ে উত্তম পন্থা । এটা যদি সবাই জানত তাহলে কেউ অজ্ঞ হত না ।
__শেখ সাদীপ্রেমের আনন্দ থাকে শুধু স্বল্পক্ষন প্রেমের বেদনা থাকে সমস্ত জীবন
__রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরপ্রত্যেক কে বিশ্বাস করাটা বিপদজনক,
কিন্তু কাউকেই বিশ্বাস না করাটা তার থেকেও বিপদজনক আব্রাহাম লিংকনযে প্রতি সেকেন্ডে ০.৫ সেন্টিমিটার বড় হতে পারে
আর যদি সে তার মুখ দিয়ে তার শরীরের কোনো অংশ স্পর্শ করেতখন সে মারা যায় ।
দুনিয়াতে এইটাই একমাত্র বিষাক্ত সাপ
যে তার নিজের বিষে মারা যায় ।.
আর এই সাপ পাওয়া যায়.
..
..
"Nokia 1100 " মডেল মোবাইলের Snake গেমস এ ।চার বন্ধু মিলে পরীক্ষা না দেওয়ার প্ল্যান করল ।
পরীক্ষা শেষ হওয়ার আগে-আগে পরীক্ষার হলে ঢুকে শিক্ষককে বলল,স্যার আমাদের গাড়ির চাকা পাংচার হইছিল ।
স্যার বললেন, সমস্যা নাই,তোদের পরীক্ষা হবে ।
১টা প্রশ্ন দিচ্ছি,সময় ১০ মিনিট,
চার জন চার রুমে বসে পরীক্ষা দিবি,উত্তর সঠিক হলে ১০০ পাবি ।
চারজনই খুব খুশি ।চারজন চার রুমে গিয়ে বসল ।
স্যার এসে প্রশ্ন দিয়ে গেলেন.
..
..
..
গাড়ির কোন চাকা পাংচার হয়েছিল ???এহন বুঝ
ছাত্রটি তখন পরীক্ষা দিচ্ছিল ।
প্রধান শিক্ষক জিজ্ঞেস করলেন,কেন তাকে ধরে আনা হয়েছে ।
বলা হলো, সে নকল করছিল ।‘কী, এত বড় সাহস! নকল করছিল !’
‘জি, স্যার! নকল করছিল ।প্রশ্নে এসেছে, মানুষের বুকে হাড়ের সংখ্যা কত ।
:
::
::
আর ও পরীক্ষার হলে শার্ট খুলে বুকের হাড় গুনছিল ।কি আজব মাস্টার !
দুই পাগলের কথোপকথন:
১ম পাগল:আচ্ছা কম্পিউটার চালু করে কেমনে?
২য় পাগল:তুই জানিস না !
১ম: না২য়: হাহাহাহাহা....এইজন্য মানুষ তোরে পাগল বলে. . . . . .
২য় পাগল:
যা রিমোট টা নিয়ে আয় আমি চালু কইরা দিতাছি ।যার মা আছে সে কখনই গরীব নয় ।
¤জর্জ ওয়াশিংটন-আমার দেখা সবচেয়ে সুন্দরী মহিলা হলেন আমার মা । মায়ের কাছে আমি চিরঋণী । আমার জীবনের সমস্ত অর্জন তারই কাছ থেকে পাওয়া নৈতিকতা, বুদ্ধিমত্তা আর শারীরিক শিক্ষার ফল ।
¤জোয়ান হেরিস--সন্তানেরা ধারালো চাকুর মত । তারা না চাইলেও মায়েদের কষ্ট দেয় । আর মায়েরা তাদের শেষ রক্তবিন্দু পর্যন্ত সন্তানদের সাথে লেগে থাকে ।
¤এলেন ডে জেনেরিস-আমার বসার ঘরের দেয়ালে আমার মায়ের ছবি টাঙানো আছে, কারণ তিনিই আমার কাছেসবচেয়ে বড় আকর্ষণ ।
¤সোফিয়া লরেন--কোন একটা বিষয় মায়েদেরকে দুইবার ভাবতে হয়-- একবার তার সন্তানের জন্য আরেক বার নিজের জন্য ।
¤মিশেল ওবামা--আমাদের পরিবারে মায়ের ভালোবাসা সবসময় সবচেয়ে টেকসই শক্তি। আর তার একাগ্রতা, মমতা আর বুদ্ধিমত্তা আমাদের মধ্যে দেখে আনন্দিত হই ।
¤নোরা এফ্রন--মা আমাদের সবসময় এটা বুঝাতে চাইতেন যে জীবনের চরম কষ্টের মূহুর্তগুলো তোমাদের হাসির কোন গল্পের অংশ হয়ে যাবে একসময় ।
¤মাইকেল জ্যাকসন--আমার মা বিস্ময়কর আর আমার কাছে উৎকর্ষতার আরেক নাম ।
¤ শিয়া লাবেউফ--সম্ভবত আমার দেখাসবচেয়ে আবেদনময়ী আমার মা ।
¤দিয়াগো ম্যারাডোনা--আমার মা মনে করেন আমিই সেরা আর মা মনে করেন বলেই আমি সেরা হয়ে গড়ে উঠেছি ।
আর ফোন রিসিভ করছে তার বাপে
বাপঃ হ্যালো, কে বলছেন?বল্টুঃ হ্যালো স্যার,
আমি আসাদুজামান নুর বলছি... কে হতে চায় কোটিপতি অনুষ্ঠান থেকে,আপনার মেয়ের এক বন্ধু এখন আমার সামনে হট সিটে বসা
আর সে একটা প্রশ্নের উত্তর জানতে চায় আপনার মেয়ের কাছ থেকে ।বাপঃ খুব এক্সাইটেড হয়ে মেয়ের হাতে ফোন দিলো.....
বল্টুঃ ১টি প্রশ্ন। আজ বিকালে কোথায় দেখা করবে?আপনার অপশনঃ
A- সমুদ্র সৈকত B- পার্কC- ডিসকো ক্লাব
D- রেস্টবল্টুর গার্লফ্রেন্ডঃ অপশন A
এইটা কি ভাবে সম্ভব বল...?
↓↓
↓↓
ছাত্র : ধরুন আপনার মেয়ে আমার বউ,মেয়ে তার বাবার সাথে থাকবে,
এই ভাবে সম্ভব ।শিক্ষক তো পুরাই টাস্কি খাইয়া গেল ।
কিন্তু ভুল বশত সেই sms টি চলে গেলো এক বিধবা মহিলার কাছে
সেই বিধবা মহিলার স্বামী মাত্রই গত কাল মারা গিয়েছেন ।যাই হোক,মহিলা smsটি খুললেন,
পড়লেন,এবং সাথে সাথে অজ্ঞান হয়ে মাটিতে পড়ে গেলেন
SMS টি তে লেখা ছিলঃআমার প্রিয় বউ
আমি ঠিক ঠাক মতই পৌঁছেছিআমি জানি তুমি আমার কাছ থেকে মেসেজ আশা করনি
এখানে আজ কাল মোবাইল ফোন এসে... পড়েছেআমি আসার সাথে সাথে তারা আমাকে একটি ফোন গিফট করেছে
সেই মোবাইল থেকেই আমি তোমাকে মেসেজ পাঠালাম!!তুমি জেনে আরো খুশি হবে যে,তারা সবাই এখানে তোমার জন্য অপেক্ষা করছে
আশা করা যায়, কাল-পরশুর মধ্যেই তুমিও চলে আসবে!!আশা করি তোমার যাত্রাও হবে আমার মত সুখের
তোমার অপেক্ষায় রইলাম ।আমার মা আমাকে বলেছিলো সুখই হলো জীবনের চাবিকাঠি ।
যখন আমি স্কুলে গেলাম ,আমাকে লিখতে বলা হলো আমি বড় হয়ে কি হতে চাই ।
আমি লিখলাম,আমি বড় হয়ে সুখি হতে চাই ।
তারা বলেছিলো আমি প্রশ্নটা ঠিক মতো বুঝিনিএবং আমি বলেছিলাম তারাই জীবনের অর্থটা এখনো বোঝেনি ।
------- জন লেলনমেয়েঃ
যখন বাবা ঘুমিয়ে যাবে আমি রাস্তাতে একটা টাকার কয়েন ফেলব তুমি শব্দ শুনে ভিতরে চলে আসবা ।যথারীতি মেয়ে কয়েন ফেলল ,কিন্তু
ছেলে কয়েন ফেলার এক ঘণ্টা পর আসলোমেয়েঃ
এত দেরি করলা কেন ??ছেলেঃ
আরে আমি কয়েনটা খুজতাছিলাম.
..
.মেয়েঃ
আরে পাগল আমি তো ওইটা সুতা বাইন্ধা ফেলছিলামপরে আবার উঠাইয়া নিছি ।
২.মধু রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে ।
৩.মধু রোগ নিরাময়, শক্তিবর্ধক, আনন্দদায়ক ।৪.মধু ক্ষুধা বাড়ায় এবং পরিপাক সহজ করে ।
৫.স্নায়ুবিক দুর্বলতা এবং অবসাদে মধু অত্যন্ত উপকারী ।৬.মধু হার্টকে শক্তিশালী করে ।
৭.শিশুদের শারীরিক গঠন ও বৃদ্ধিতে মধু উপকারী ।৮.মধু সর্দি ও কাশি প্রশমন করে ।
৯.নিয়মিত মধুপান সুস্থ, সবল ও দীর্ঘায়ু লাভে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে ।শিক্ষকঃ প্রমান কর যে,
papa =mamaআর্টস এর ছাত্র : সিলেবাসের বাইরে ।
কমার্সের ছাত্র : প্রশ্ন ভুল।মেডিকেলের ছাত্র : মাথা খারাপ নাকি ?
এটা কিছুতেই সম্ভব না ।ইঞ্জিনিয়ারিং এর ছাত্র :
আমরা জানি, বল (f) = ভর (m)×ত্বরণ (a)এবং, চাপ (p) = বল (f) / ক্ষেত্রফল (a)
অতএব, চাপ (p)×ক্ষেত্রফল (a) = বল(f)অর্থাৎ, বলা যায়, pa = ma
উভয়পক্ষকে বর্গ করে পাই,
papa = mamaকক্সবাজার যামু , ভাড়া কত??
- -১৩০ টাকা .পেছনের সিটে বসে গেলে ৫ টাকা কম হবে না??
- -আচ্ছা দিয়েন ।আচ্ছা আমি যদি অর্ধেক সিটে বসে যাই তাহলে ভাড়া অর্ধেক হবে না??
- -আচ্ছা অর্ধেক ই দিয়েন ।আচ্ছা আমি যদি দাড়িয়ে যাই তাহলে ভাড়া আর ও কম হবে না??
-- অই মিয়া টাকা পয়সা নিয়া বাস এ উঠেন নাই ?? এমন করতাছেন কেন ???তুমি কি ভেবেছ আমি ওখানে ঘুরতে যাচ্ছি ??
মাসুম বাচ্চা ,রেজাল্ট খারাপ হওয়ায় বাসা ছেড়ে যাচ্ছি ,
যাতে বাবা মা খুজে না পায় ।ওখানে বন্ধুদের সাথে ডাব বেচবো ! !
- -ভাই থামেন,পালাইতে চাইলে অই সামনের বাসে উইঠা নারায়নগঞ্জ যান,
কেউ খুইজাও পাইব না , গুম হইয়া যাবেন !!!তাই এক মেয়েকে দেখতে পেয়ে বলছেঃ
এক্সকিউজ মি, প্রস্রাব করার জায়গাটা একটু দেখাবেন?মেয়েটি বললঃ...
।।
।।
।।
।।
যা দুষ্টু..
আগে আপনারটা দেখানতারপর আমারটা দেখাব ।
হা হা হা ! !সূত্রঃ ফেসবুক
বাস কন্টাকটরঃ এই যে ভাই ভারা টা দিন ।
যাত্রীঃ এই নিন ।বাস কন্টাকটরঃ ৫ টাকা কেন ১০ টাকা দিন ।
যাত্রীঃ আমি ছাত্র জানিস না আমার ভারা হাফ ।বাস কন্টাকটরঃ (পাশের জনকে) আপনার ভাড় দিন ।
যাত্রীঃ এই বেটা ছাত্রের ভাড়া হাফ, আমি ওর মাস্টার আমার ভারা মাফ..আরেক জন চেচিয়ে বলছে ঐ কন্টাকটর আমাকে কিছু টাকা দে
আমি মাস্টারের বাপ !!প্রতি ১০০ গ্রাম পাকা তেতুলে মোট খনিজ পদার্থ ২.৯ গ্রাম, খাদ্যশক্তি ২৮৩ কিলোক্যালরি, আমিষ ৩.১ গ্রাম, চর্বি ০.১ গ্রাম, শর্করা ৬৬.৪ গ্রাম, ক্যালসিয়াম ১৭০ মিলিগ্রাম, আয়রন ১০.৯ মিলিগ্রাম, ক্যারোটিন ৬০ মাইক্রোগাম ও ভিটামিন সি ৩ মিলিগ্রাম।
সব মিলিয়ে বলা যায়যে তেতুল শুধু সকিনা খাবেন কেন খেতে পারেন আপনিও।হঠাৎ আমেরিকান ভদ্রলোক তদের প্রাচুর্য দেখানোর জন্য কিছু ডলার পানিতে ফেলে দিল আর বলল , এগুলো আমাদের অনেক আছে।
কিছু ফেলে দিলে এমন কিছু হয় না ।তাই দেখে জাপনি তার মোবাইল আর ক্যমেরা পানিতে ফেলে দেয় আর বলল আমাদের এগুলো অনেক আছে ।
বাংলাদেশী তাই দেখে, পাশ দিয়ে যাওয়া এক বাচ্চা ছেলেকে পানিতে ফেলে দিল
বললঃ আমদের দেশে অনেক আছে।জাহাজ ঘাটে ভিড়তেই সেই বাচ্চা ছেলেটি সাঁতরে উঠে এল আর বললঃ
"বাজান ডলার গুলা পাইসিকিন্তু ক্যমেরা মোবাইল ডুইব্বা গেছে পাই নাই !
দাম ৭ লাখ টাকা ।
কিন্তু ঝন্টুর কাছে আছে ৬ লাখ ৯৯হাজার ৯শত ৯৮টাকা !তার কাছে ২টাকা আর নেই।
তো সে বিক্রেতার সাথে অনেক দরা দরি করলোকিন্তু তিনি কোনমতে ২টাকা দাম কমাতে রাজিনা ।
ঝন্টু গাড়ি কিনতে না পেরে বিষন্নমনে শো-রুম থেকে বের হচ্ছেতখন একটা ফকির তার কাছে ভিক্ষা চাইল।
ঝন্টু ফকিরকে দেখে বলল,২টাকা দিবি?
ফকির টাশকী খেয়ে বললো, কি করবি?ঝন্টু উত্তর দিল,
গাড়ি কিনবো।ফকির তখন ঝন্টুকে ৪টাকা দিয়ে বললো,
আমার জন্যও একটা নিয়ে আসিস ।হেঁটে হেঁটে ভিক্ষা করতে ভাল লাগেনা ।
এই দেখে এক লোক জিজ্ঞেস করলো...
লোকঃ ভাই দরজা কি বিক্রি করবেন নাকি...?শামসুঃ না ভাই,
দরজার তালা চেন্জ করবচাবি হারাইয়া গেছে...!!
↓ ↓ ↓ হুম ↓ ↓লোকঃ কিন্তু ঘরে যদি চোর ঢুকে....?
শামসুঃ কি ভাবে ঢুকবে...?দরজা তো আমার কাছে...!!!
সংগ্রহিতঃ ফেসবুক
সারাটা জীবন একা একাই কাটাবে?
ভেবে দ্যাখো, তুমি যখন মরণশয্যায়, তখন তোমার মুখে পানি দেওয়ার মতো কেউ থাকবে না ।কোনো প্রতিযুক্তি দেখাতে না পেরে বিয়ে করতে রাজি হয়ে গেল লোকটা ।
অনেক বছর পরের কথা ।দীর্ঘ সংসারজীবন যাপনের পর লোকটি বৃদ্ধ অবস্থায় শুয়ে আছে মৃত্যুর অপেক্ষায়।
তাকে ঘিরে আছে তার স্ত্রী, পুত্র-কন্যা । শুয়ে শুয়ে সে ভাবছে:কেন যে বিয়ে করেছিলাম! পানি খেতে ইচ্ছে করছে না তো!.....
বল্টু :
এক বোতল রক্ত দিন তো.নার্স :
রক্তের group বল ???বল্টু :
যেকোন একটা group হলেই চলবে .নার্স :
( অবাক হয়ে ) কি করে চলবে ???বল্টু :
গার্লফ্রেন্ড - কে লাভ লেটার লিখব যে.....মুরগীর স্ট্যাটাসঃ
কতিপয় কিছু জানোয়াররুপী মানুষের কারনে আমাদের সংখ্যালঘু মুরগি সমাজ আজ বিপন্নের পথে।এইসব মানুষেরা আমাদের ধরে নিয়ে যেয়ে নিখোজ করে দেয় । আমাদের কষ্টার্জিত ডিম গুলো ওরা ফাটিয়ে খায় ।
তাই আমি সকল গৃহপালিত পশু সমাজকে অনুরোধ করছি এর বিরুদ্ধে সোচ্চার হতে।আর নয় প্রতিরোধ এবার হবে প্রতিশোধ ।
like comment share পাতিহাঁস and 22 others like this.
পাতিহাঁসঃ
বন্ধু চরম একখান পোষ্ট দিছো ।গরুঃ
মানুষেরা খুব ভালো এরা আমাদের ঘাস খাওয়ায় । - ঘোড়া like this.বিড়ালঃ
আমি মুরগীর এই কার্যক্রমে অংশ গ্রহন করতে পারছি না ।শিয়ালঃ
মুরগি সঠিক কথাই বলেছে। মুরগি কাল পুকুর পাড়ে আমার সাথে দেখা করো। - বেঁজী like this.কুকুরঃ
শিয়াল তুই এখানে কি করিস? মুরগি শিয়ালকে ব্লক মারো । - মুরগি like this.ছাগলঃ
Add me I am blocked.......একটু মজা করা যাক (just_fun)।
✔ অনন্ত জলিল ছোটবেলায় একটা ফুটবলকে এত জোরে লাথি মেরেছিলেন যে সেটা পৃথিবীর মাধ্যাকর্ষণ ছাড়িয়ে মহাশূণ্যে চলে যায় এবং আজও সেটা সূর্যের চারধারে ঘুরে চলেছে।আমরা তাকে প্লুটো নামে চিনি!
✔ অনন্ত জলিল ফেসবুকে লগ-ইন করলে সাথে সাথে ফেসবুক নিজের স্ট্যাটাস আপডেট করে নেয়।✔ অনন্ত জলিল বাইকে করে যাচ্ছে, হঠাৎ তার পিছনে এক ভিলেন উঠে বসে পড়লো । কি হবে এখন ???
অনন্ত জলিল পকেট থেকে পিস্তল বার করলো এবং সামনে গুলি করলো….. এরপর বাইকটা চরম স্পিডে চালিয়ে গুলিটার সামনে চলে গেলো এবং বাইক উল্টো ঘুরিয়ে নিলো (মানে এখ অনন্ত জলিল সবার সামনে, তার পিছনে ভিলেন, তার পিছনে গুলিটা)
… এরপর সে বাইকটাকে গুলি বরাবর অ্যালাইন করলো এবং গুলিটা এসে ভিলেনকে লাগলো✔ যদি অনন্ত জলিল ১৯৫০ সালের আগে জন্মাতেন,তাহলে বাংলাদেশের কাছ থেকে স্বাধীনতা পাওয়ার জন্য পাকিস্তানের লড়তে হতো !
✔ একবার বর্ষাকে একটা গুন্ডা টিজ করেছিল। অনন্ত জলিল সেটা শোনার পরে তার মোবাইল বের করলো এবং গুন্ডাটাকে একটা মিসকল দিল…আফসোস, গুন্ডা ভাইটার মোবাইল এত জোরে ভাইব্রেট করে উঠলো যে সে ওখানেই শেষ
✔জলিল ছোটবেলায় একবার একটা মেয়েকে একটা এডাল্ট জোকস শুনায়।সেই মেয়েটি এখন সানি লিওন নামে পরিচিত ।
সূত্রঃ ফেসবুকGp তে আবার দিচ্ছে Free 1gb internet !
আপনি নিতে চাইলে Message এ Type করুনOffer আর Send করুন 4777 নম্বরে .
ফিরতি Message এ যদিThank You for your request. Please wait for confirmation SMS for special data offers.
এটা আসে তাহলেই 72 hour এর ভেতর 1Gb internet পেয়ে যাবেন ।সাথে থাকুন
এই শর্টকাটগুলো ডিলিট করলেও তা আবার ফিরে আসে । এটা আসলে ভাইরাস নয় VBS script।
এমন অবস্থার মুখোমুখি হলে আপনি কি করবেন? তো আপনার জন্য এই শর্টকাট ভাইরাসমুক্ত হওয়ার কিছু টিপস তুলে ধরা হলো ।যে সকল কম্পিউটার আক্রান্ত হয়নি সে সকল কম্পিউটারের ক্ষেত্রেঃ
১. RUN এ যান। একটি উইন্ডো আসবে।২. wscript.exe লিখে এন্টার চাপুন ।
৩. stop script after specified number of seconds: এ 1 দিয়ে apply করুন ।এরপর থেকে কোন শর্টকাট ভাইরাস আপনার কম্পিউটারে প্রবেশ করবে না ।
যে সকল কম্পিউটার আক্রান্ত হয়েছে সেগুলোর ক্ষেত্রেঃ১. আপনার পিসির ctrl+shift+esc প্রেস করুন।
২. process ট্যাবে গিয়ে show process for all user প্রেস করুন।৩. সেখান থেকে wscript.exe ফাইলটি খুজে বের করুন ।
৪. End process এ ক্লিক করুন।৫. এবার আপনার কম্পিউটারের C:/ ড্রাইভে যান ।
৬. সার্চবক্সে wscript নামের সব ফাইলগুলো shift+delete দিন।৭. যে ফাইলগুলো delete হচ্ছে না ওইগুলো skip করে দিন।
৮. এবার RUN এ যান।৯. wscript.exe লিখে এন্টার চাপুন।
১০. stop script after specified number of seconds: এ 1 দিয়ে apply করুন ।যে সকল পেনড্রাইভ আক্রান্ত সেগুলোর ক্ষেত্রেঃ
১. পেনড্রাইভটি কম্পিউটারের সাথে সংযুক্ত করুন তারপর cmd তে যান।২. পেনড্রাইভের ড্রাইভ লেটারটি লিখে enter দিন। (যেমন: এটি হতে পারে I:/)
৩. এবার উল্লেখিত কোডটি সঠিকভাবে লিখুন। কোডঃ attrib -s -h /s /d *.* তারপর enter কী চাপুন।৪. এবার দেখুন পেনড্রাইভে রাখা ফাইলগুলো পুনরায় দেখাচ্ছে কিনা?
দেখালে ডাটাগুলো সংরক্ষণ করে পেনড্রাইভ ফরম্যাট করে দিন ।কিন্তু আইনস্টাইন এসে এখানে দ্বিধাবিভক্ত করে ফেললেন। সেই দ্বিধাবিভক্তময় মহাবিশ্বের একটি তত্ত্ব হলো সুপার স্ট্রিং থিওরি বা মহাজাগতিক সুতা তত্ত্ব।
আইনস্টাইনের আগ পর্যন্ত আমাদের ধারণাই ছিল না যে, মহাজগতের মধ্যে কোন একটি বিষয় নিয়ে তোমাকে ভাবতে হলে অবশ্যই স্থান ও কাল এবং মাত্রাকে বিবেচনা করতে হবে ।
সাধারণ আপেক্ষিক তত্ত্ব মহাবিশ্ব এবং পদার্থবিদ্যার ধারণা এতটাই পাল্টে দিলো যে প্রথমদিকে পুরো বিষয়টা জগাখিচুড়ি পাকিয়ে ফেললো। এই জগাখিচুড়ি ভাবটা দূর করতে বিজ্ঞানীরা নতুন নতুন কিছু ধারণা দিতে শুরু করলেন। আর এই সকল ধারণা থেকেই উৎপত্তি ঘটলো কোয়ান্টাম ফিজিক্সের। শুরু হলো ক্লাসিক্যাল ফিজিক্স আর কোয়ান্টাম ফিজিক্সের দ্বন্দ্ব। ক্লাসিক্যাল ফিজিক্স যেখানে সবকিছুকে সূত্রের বাঁধনে বাঁধতে চায় সেখানে কোয়ান্টাম ফিজিক্স বলছে আপনি সবকিছুকে সূত্রের বাধনে বাঁধতে পারবেন না।তাই তারা যেখানে সমাধান খুজে পাওয়া যাচ্ছে না, সেখানে আনলেন সিঙ্গুলারিটি ধারণা। গত শতকের মাঝামাঝি পর্যন্ত এই দ্বন্দ্ব বজায় ছিল। তারপর বিজ্ঞানিরা ভাবলেন দন্দের অবসান করবেন। সেটি কিভাবে চিরায়ত পদার্থবিদ্যা আর কোয়ান্টাম ফিজিক্সকে একীভূত করবেন। সবকিছু একই সুত্রে আনবেন, সেটি হবে গ্র্যান্ড ইউনিফাইড থিওরি।
এটিই হলো দি থিওরি অব এভরিথিং বা সবকিছুর তত্ত্ব। তাই সারাবিশ্বের সকল বিজ্ঞানীরা চারটি মৌলিক বলকে এক করার সংগ্রামে নামলেন। মহাকর্ষ বল, তড়িৎচুম্বকীয় বল, দুর্বল নিউক্লিয় বলকে এক করা গেল। কিন্তু সমস্যা বাধলো সবল নিউক্লীয় বলকে একীভূত করা নিয়ে একে কোনভাবেই বাগে আনা যাচ্ছিলো না। আর তখনি বিজ্ঞানীরা সুপারস্ট্রিং থিওরির ধারণাটি পৃথিবীর সামনে আনলেন।বিজ্ঞানীরা বলছেন, সুপারস্ট্রিং এই ধারণাটি আসলে নতুন কিছু নয়। আজ থেকে হাজার বছর আগে গ্রীসে বাস করতেন একজন মহামনীষী তিনি হলে পীথাগোরাস। মহাবিশ্ব যে একটি সুতায় বন্দী এই কথাটি তিনিই প্রথম বলেছিলেন।
স্ট্রিং মানে সুতা আর সুপারস্ট্রিং হলো মহাজাগতিক সুতা। আমাদের মহাজগতটি একটি সুতায় বাঁধা। এই সুতাটি আমাদের জগতের সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করে।
এটিই হলো জগতের একমাত্র মৌলিক বস্তু । সকল বল এরসাথে প্যাঁচানো অবস্থায় রয়েছে।১৯৬০ সালে গ্র্যান্ড ইউনিফাইড থিওরি তৈরি করতে গিয়ে একদল বিজ্ঞানী স্ট্রিং থিওরির দিকে ঝুঁকে পড়েন। তারা হলেন জাপানের ইয়োইচিরো নামবু, ডেনমার্কের হোল্গার বেখ, যুক্তরাষ্ট্রের লেনার্ড সাসকিন্ড এবং জন হেনরি শোয়ার্জ।
তবে এই ধারণাটির পেছনে প্রথমে জ্বালানি যুগিয়েছিলেন জার্মানির থিওডোর কালুতসা। তিনি প্রথম বলেন, আমাদের মহাবিশ্বকে চারমাত্রিক কেন হিসেব করতে হবে।আমরা আরো বেশি মাত্রা কেন চিন্তা করি না । ব্যাপারটা একবার আপনি চিন্তা করুন আমরা তিনটি মাত্রার পর আর মাত্রাই বুঝতে পারি না সেখানে আরো বেশি মাত্রা কিভাবে বুঝবেন?
এই ধারণাটি প্রকাশের পর প্রথমদিকে বিজ্ঞানীরা সন্দেহ প্রকাশ করে বলেন, চারমাত্রার পর বাকি মাত্রাগুলো কোথায় থাকে। সত্যিকার অর্থে বাকী মাত্রাগুলো স্ট্রিঙের সাথে প্যাঁচানো অবস্থায় থাকে বলে আমরা তা দেখতে পাই না।এই হলো আইসোম্যাট্রিক জগতের সুপারস্ট্রিং থিওরি । সুপারস্ট্রিং থিওরিতে নিউটনের মহাকর্ষ বল প্রযোজ্য হবে ।
কিন্তু এই ক্ষেত্রে জগতটি আমরা যেভাবে প্রতিসাম্য দেখি এটি সে রকম নয়। এটি হবে মহাপ্রতিসাম্য। আর সবচেয়ে মজার বিষয়টি হলো এখানে জগতের মাত্রা হবে কমপক্ষে ১০টি।অর্থাৎ আপনি চারমাত্রার জগত থেকে এটিকে বুঝতে তো দুরের কথা দেখতেই পাবেন না ।
সূত্রঃ অনলাইনএতে করে সাইবার অপরাধীরা স্মারফোনকে নিজেদের টার্গেট বানিয়েছেন আর এক্ষেত্রে অ্যান্ড্রয়েড প্ল্যাটফর্ম তাদের প্রথম পছন্দ ।
সম্প্রতি জনপ্রিয় অ্যান্টি ভাইরাস নির্মাতাপ্রতিষ্ঠান ক্যাসপারস্কি ল্যাবস এবং ইন্টারপুলের বিশেষ তদন্তে উঠে এসেছে সারা বিশ্ব ব্যপি যত ভাইরাস, ম্যালওয়্যার আক্রমণবিষয়ক ঘটনা ঘটে তার বিশাল একটি অংশ অ্যান্ড্রয়েড ফোন কেন্দ্র করে ।আর এই আক্রমণ ২০১৩সাল থেকেই বেড়ে গেছে। অ্যান্টি ভাইরাস নির্মাতাপ্রতিষ্ঠান ক্যাসপারস্কি ল্যাবস তাদের প্রতিবেদনে আরো বলে, ২০১৩ সাল থেকে খম পর্যন্ত যত বেশি সংখ্যক ম্যালওয়্যার আক্রমণ হয়েছে তার ৬০ শতাংশ অ্যান্ড্রয়েডকে লক্ষ্য করে ।
আর এই আক্রমের ক্ষেত্রে কেউ কেউ নিজেদের সকল অর্থ হারিয়েছেন।এদিকে আন্তর্জাতিক স্মার্টফোন ব্যবহারকারীর সমীক্ষা অনুযায়ী দেখা যায় মোট স্মার্টফোন ব্যবহারকারীদের ৮৫ শতাংশ অ্যান্ড্রয়েডের দখলে আর এর মাঝে ম্যালওয়্যারের ৯৮ শতাংশই অ্যান্ড্রয়েডকে লক্ষ্য করেই তৈরি হয়।
মোবাইলে ভাইরাস আক্রমণের সবচেয়ে বেশি ঘটনা ঘটে রাশিয়াতে এর পরেই আছেইউক্রেন, স্পেন, যুক্তরাজ্য, ভিয়েতনাম, মালয়েশিয়া, জার্মানি, ভারত ও ফ্রান্সে অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোন ব্যবহারকারীরা ।
সূত্রঃ অনলাইনগবেষকরা পেয়েছেন, কিছু প্রকৃতিগত ব্যতিক্রমী বৈশিষ্ট্য ছাড়া এই ট্রায়াঙ্গল অন্য সব এলাকার মতোই স্বাভাবিক। পৃথিবীর সবচাইতে অভিশপ্ত স্থানগুলোর মধ্যে বারমুডা ট্রায়াঙ্গল বা ত্রিভুজকে অন্যতম মনে করা হয় সব সময়। এ পর্যন্ত এখানে যত রহস্যময় দুর্ঘটনা ঘটার কথা শোনা গেছে, অন্য কোথাও এত বেশি দুর্ঘটনা ঘটেনি কখনও। সে কারণে স্থানীয় অধিবাসীরা এই এলাকাটির নামকরণ করেছে পাপাত্মাদের ত্রিভুজ।
এই আটলান্টিক মহাসাগরে বারমুডা ত্রিভুজের অবস্থান। এ অঞ্চলটি সীমানাবদ্ধ তিনটি প্রান্ত দিয়ে। তাই এটিকে বলা হয়ে থাকে বারমুডা ট্রায়াঙ্গল বা বারমুডা ত্রিভুজ। এই তিনটি প্রান্তের এক প্রান্তে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডা, একপ্রান্তে পুয়ের্টো রিকো এবং অপর প্রান্তে অবস্থিত ওয়েস্ট ইন্ডিজের বারমুডা দ্বীপ।উপকূলের সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপনে সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ হয় এবং কোন একসময় দিক নির্ণয় করতে না পেরে রহস্যজনকভাবে অদৃশ্য হয়ে যায়।
মার্কিন নেভির সূত্র বলেছে, গত ২শ’ বছরে এ এলাকায় কমপক্ষে ৫০টি বাণিজ্যিক জাহাজ এবং ২০টি বিমান অদৃশ্য হয়েছে। যার কোন হদিস আজও পাওয়া যায়নি। হারিয়ে যাওয়া জাহাজের মধ্যে ১৯৬৮ সালের মে মাসে হারিয়ে যাওয়া মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পারমাণবিক ডুবোজাহাজের ঘটনাটি সারাবিশ্বে সবচাইতে বেশি আলোড়ন সৃষ্টি করেছিল। সেই রহস্য এখনও অনুদঘাটিত।আরেকটি ঘটনা ১৯৪৫ সালের ডিসেম্বরের । মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রেরই ৫টি বোমারু বিমান প্রশিক্ষণ চলাকালীন হারিয়ে যায়। হারিয়ে যাবার আগ মুহূর্তে বৈমানিকদের একজন অতি নিম্ন বেতার তরঙ্গ পাঠাতে সক্ষম হয়েছিলেন। তার সেই বেতার বার্তাতে বারবার একটি শব্দই বার বার বলা হচ্ছিল, ‘সামনে প্রচণ্ড কুয়াশা। আমরা কিছু দেখতে পাচ্ছি না। কোথায় যাচ্ছি তাও বুঝতে পারছি না। আমাদের উদ্ধার করো।’ জানা যায়, এ বার্তা পাওয়ার পরপরই মার্কিন বিমান বাহিনীর একটি উদ্ধারকারী টিম এ অঞ্চলের দিকে রওনা হয়। কিন্তু আশ্চর্যের বিষয় হলো কিছুক্ষণ পরে উদ্ধারকারী টিমও নিখোঁজ হয়ে যায় ।
ঠিক এভাবেই ওই এলাকায় এখন পর্যন্ত প্রায় ১৫শ’ লোক প্রাণ হারিয়েছে বলে মনে করা হয়। সবচাইতে আশ্চর্যের বিষয় হল, হারিয়ে যাওয়া এসব যানগুলোর কোনও ধ্বংসাবশেষ পরবর্তীকালে অনেক খুঁজেও পায়নি কেও। এর রহস্য উদঘাটনে বিভিন্ন সময়ে বেতার তরঙ্গের অনুপস্থিতির কথা বলা হলেও কোনও সুনির্দিষ্ট প্রমাণ পাওয়া যায়নি এখন পর্যন্ত। মার্কিন সামরিক বাহিনী এ এলাকায় বেশ কিছু গবেষণা চালিয়েও তেমন কোনও তথ্য উদ্ধার করতে পারেনি।তবে এই রহস্যজনক এলাকা নিয়ে যারা গবেষণা করছেন দীর্ঘদিন ধরে তাদের মতে, নাবিকদের ভাষ্য অনুযায়ী এ এলাকায় মাঝে মাঝে বেতার তরঙ্গ হারিয়ে যায় ঠিকই, কিন্তু সবসময়ের জন্য নয়। কারণ পৃথিবীর কোনও এলাকায় স্বাভাবিক বেতার তরঙ্গের প্রবাহ হারিয়ে যেতে বা নিশ্চিহ্ন হতে পারে এমনটি নয়। তাহলে তো সারা পৃথিবীর বেতার সিস্টেমই ধ্বংস হয়ে যেতো । অবশ্য গবেষকরা হারিয়ে যাওয়া পক্ষে বেশ কিছু তথ্য প্রমাণও দিয়েছেন। যানের ধ্বংসাবশেষ না পাওয়ার যে ব্যাখ্যাটি দিয়েছেন তা হলো, আটলান্টিক মহাসাগরের মধ্যে একটি অন্যতম গভীর স্থান হচ্ছে এই রহস্যময় বারমুডা ট্রায়াঙ্গল।
এমনকি আধুনিক ও প্রশিক্ষিত ডুবুরি সরঞ্জাম দিয়ে এই অঞ্চলে উদ্ধার কাজ চালানো কখনও সম্ভব নয়। স্যাটেলাইট প্রযুক্তির বদৌলতে ধ্বংসাবশেষ কোথায় আছে তা জানা সম্ভব হতে পারে কিন্তু সেগুলো উদ্ধার করা বড়ই কঠিন- অন্তত গবেষকরা এমনটা মনে করেন। ফলে এ এলাকায় নিখোঁজ কোনও ধ্বংসাবশেষ পাওয়া যাওয়া সম্ভাবনা একেবারেই নাই। বারমুডা রহস্য মানুষের মধ্যে এখনও রয়েছে- হয়তো ভবিষ্যতেও থাকবে।সূত্রঃ অনলাইন
¤আলো কি ?
খুব সহজ উত্তর: এক ধরনের তাড়িতচৌম্বক তরঙ্গ ।¤আলোর একক কণিকা কি?
এটার উত্তরও সহজ: ফোটন ।¤তাড়িতচৌম্বক তরঙ্গ কি?
শূন্যস্থান দিয়ে আলোর সমগতিশীল তড়িৎ ও চৌম্বক আলোড়ন, যাতে তড়িৎ ও চৌম্বকক্ষেত্র পরস্পর লম্ব এবং এরা উভয়ে তরঙ্গ সঞ্চালনের সাথে লম্বভাবে থাকে তাকে তাড়িতচৌম্বক তরঙ্গ বলে ।আলোক কণিকা ফোটন চার্জ নিরপেক্ষ । চার্জ নিরপেক্ষ কণিকার কিভাবে তড়িৎ ও চৌম্বকক্ষেত্র তৈরি করা সম্ভব ?.?.?
আসলে এভাবে ভাবা মানে হল আলোর তরঙ্গ তত্ত্ব আর কণাতত্ত্বকে একসঙ্গে করে ফেলা ।যেখানে এরা আপাতদৃষ্টিতে পরস্বপর বিপরীত মেরুতে অবস্থিত ।
ভাবতে হবে একটু আগে পরে করে। আগে তাড়িতচৌম্বক তরঙ্গ আবিষ্কার হয় ম্যাক্স ওয়েলের হাত ধরে ১৮৮৫ সালে ।তার প্রস্তাবণা ছিল তড়িতক্ষেত্র আর চৌম্বকক্ষেত্র পরস্পর সমকোণে ক্রিয়া করলে তরঙ্গের আবির্ভাব ঘটে।
এর বেগ আলোর বেগের সমান । অতএব আলো ও এক ধরনের তাড়িতচৌম্বক তরঙ্গ ।এ পর্যায়ে এসে দুটো প্রশ্ন জুড়ে দেয়া যায়, তাড়িতচৌম্বক তরঙ্গের ঐ তড়িৎ ও চৌম্বকক্ষেত্র তৈরি হয় কিভাবে?
কোন কণা এ তড়িৎ ও চৌম্বকক্ষেত্রেরসঙ্গে না থাকলে তাড়িতচৌম্বক তরঙ্গগুলো হাজার হাজার মাইলপথ পাড়ি দেয় কি করে?তাড়িতচৌম্বক তরঙ্গ গুলোর উৎপত্তিস্থল কিন্তু কোন না কোন চার্জড পার্টিকেলই ।
যেমন ধরুন পরমাণুর ইলেকট্রন শক্তিস্তর স্থানান্তরের মাধ্যামে বিভিন্ন তরঙ্গদৈর্ঘ্যের তাড়িতচৌম্বক তরঙ্গ বিকিরণ করে। মূলত ইলেকট্রন তার ঘূর্ণনের ফলে যে চৌম্বকক্ষেত্র ও তড়িতক্ষেত্র উৎপন্ন করে সেটাই তাড়িতচৌম্বক তরঙ্গাকারে স্থানান্তরিত করে যেটা চৌম্বকে ডাইপোলের একপ্রান্ত থেকে অন্যপ্রান্তে স্থানান্তরের মতই।এমনকি ম্যাক্সওয়েলের ঐ প্রস্তাবণার মাধ্যমে দেখা যায় একটা বৈদ্যুতিক তারে বিদ্যুৎ প্রবাহের পথের সাথে চৌম্বক ক্ষেত্র বিজড়িত থাকা
অর্থাৎ ইলেকট্রনের কাছাকাছি থাকা ছাড়াই তড়িত আর চৌম্বক ক্ষেত্র তাড়িতচৌম্বক আকারে প্রকৃতিতে থাকতে পারে ।তারপরেই ১৯০০ সালে ম্যাক্সপ্লাঙ্ক কৃষ্ণ বস্তুর মাধ্যমে বলেন কোন উৎস থেকে তাড়িতচৌম্বক তরঙ্গ প্যাকেট প্যাকেট বা গুচ্ছ আকারে নির্গত হয় যার শক্তি হল এর কম্পাঙ্কের সমাণুপাতিক,অর্থাৎ সমীকরণ দিয়ে বললে E=hf ।
আইনস্টাইন যার নাম দেন ফোটন । আসলে ফোটন হল সেই তাড়িতচৌম্বক তরঙ্গের প্যাকেট ।ছবিটি দেখুন
তাই বলে ফোটনকে নিছক তরঙ্গ ভাবলে ভুল হবে । কারণ এই কোয়ান্টা বা প্যাকেট অর্থাৎ ফোটনের বৈশিষ্ট কণা ধর্মী ।
যেমন: কোন জায়গায় আলোর তীব্রতা বেশি মানে হল ফোটনের আধিক্য। আবার স্থানভেদে এই প্যাকেটই তরঙ্গধর্মী ।উৎকৃষ্ট উদাহরণ হল ব্যাতিচার ।
ইয়ং এর দ্বি চিড় পরীক্ষায় একটি তরঙ্গ বিভক্ত হয়ে দুটি তরঙ্গ সৃষ্টি হওয়ার পর যাদের তাদের উপরিপাতনের ফলে ব্যাতিচার সৃষ্টি হয় ।কণার বিভক্ত হয়ে যাওয়াটা অসম্ভব বলে এখানে ফোটন তরঙ্গরুপে আচরণ করে ।
সাথে থাকবেন ...."আরে এটা তো মনেহয় আগে দেখেছি "
যারা কখনো এটা অনুভব করেননি তারা হয়তো এই কথাটাকে হাস্যকর ভাবতে পারেন,তবে আমার কাছে ব্যাপারটা হাস্যকর মনে হয়না।এইরকম ঘটনাকে বলা হয় বাংলায় দ্বেজাভু ।
যেটা বহুল প্রচলিত ফরাসি শব্দ Deja -vu র বাংলা সংস্করণ।Deja vu কে ইংরেজীতে ব্যাখ্যা করলে বলা যায়
The odd feeling you get when you sense you’ve already experienced something that you know you are doing for the first time.(একটি অদ্ভুত অনুভূতি যা মনে হয় যে এটা আগে আপনার জীবনে ঘটেছিল অথচ আপনি জানেন যে এটা আপনি প্রথমবারের মত করছেন।)
এই ব্যাপারটা খুব ইণ্টারেস্টিং। ইন্টারনেটে এই ব্যাপারে অনেক তথ্য পাওয়া যায় তাও না ।তবে এই বিষয়ে অনেক গবেষণা হয়েছে তবে কেন এটা ঘটে সেটার সুস্পষ্ট ব্যাখ্যা পাওয়া যায়নি। এই অনুভূতি নিয়ে আজ পর্যন্ত ৪০ টির ও অধিক তত্ব বা থিওরি দিয়েছেন স্নায়ুবিশেষজ্ঞরা ।
মেডিকেল সায়েন্সের জন্য এটি একটি রেকর্ড। অথচ একটিরও প্রমাণ সম্ভব হয়নি।অধিকাংশ তত্ব অনুযায়ী দ্বেজাভু অনুভূতি হয় বয়স যখন ১৫ থেকে ২৫ এর মধ্যে থাকে তখন।প্রায় ৭০ শতাংশ মানুষ এই ঘটনার শিকার হয় ।
প্রতিটি অনুভুতির সময় ভিকটিমের হঠাৎ অদ্ভূত অস্বস্তিকর. অবস্থার মধ্য দিয়ে যেতে হয়। তবে দ্রুতই এটা কেটে যায়। পরে যখন কেউ এটা নিয়ে ভাবে তার মনোজগতের বড় অংশ দখল করে।সারাজীবন সে এটা নিয়ে ভাবতে থাকে কিছু সময়ের জন্য হলেও।
অধিকাংশ তত্ব মতে দ্বেজাভু বা পুর্বদেখার অনুভূতি আসলে আমাদের জীবনের একটি অংশের স্মৃতির হঠাৎ জেগে উঠা ।যে স্মৃতি হয়তো কোন কারণে আপনি ভুলে গেছেন যা হুবহু একই ঘটনা ঘটার কালে মস্তিষ্কের টেমপোরাল অংশ আর আপনাকে পুর্বের ওই স্মৃতিটাকে জাগিয়ে তুলছে কিন্তু মস্তিষ্ক কবে তা ধারণ করেছিল তার তথ্য না থাকায়, কিছুটা কনফিউজড করে ফেলছে পরিস্থিতি ।
আরেকটি তত্ব অনুযায়ী এই ধরনের অনুভূতি হল মস্তিষ্কের উর্বরতার ফসল ।পরবর্তীতে কি ঘটবে সেটা আমরা কিছুটা আগেই আন্দাজ করেফেলি আর যখন তা মস্তিষ্কের এই প্যাটার্ন অনুযায়ী মিলে যায় তখন অদ্ভুত অনুভুতির জন্ম হয়।
"আরে এইটা কি আগেও --------"কিছু থিওরি বলে হেলুসিনেশন যখন কন্ট্রোলের ভেতরে থাকে তখনও এই অনুভূতি হতে পারে ।
কোন কোন নিউরোসাইকোলজিস্ট এমনও বলেছেন যে যাদের দ্বেজাভু অনুভূতি হয় তাদের সিজোফ্রেনিয়া,এপিলেপসি বা মৃগী রোগের মত মারাত্মক মানসিক ব্যাধিও হবার সম্ভাবনা থাকে,
তবে এই ধারনাটি কখনোই হালে পানি পায়নি, এটি অধিকাংশ ক্ষেত্রেই ভুল বিবেচনা করা হয়ে থাকে।তবে একটি ব্যাপার সুনিশ্চিত, আমাদের মস্তিকেরই কোন রহস্যময় অধ্যায় এটি, যার মর্মার্থ বুঝতে হয়তো মনুষ্যপ্রজাতির আরো কিছু সময় দরকার ।
পড়ার জন্য ধন্যবাদ । ভালো থাকবেন ...("-")যে নিজেকে অক্ষম ভাবে, তাকে কেউ সাহায্য করতে আসে না ।
_জন এন্ডারসনযে অনেক কিছু এক সঙ্গে আরম্ভ করে সে কিছুই শেষ করতে পারে
সিমোনাসএকটি ভাল কাজ কখনো হারিয়ে যায় না
__ ব্যসিলসৎ লোক সাতবার বিপদে পড়িলে আবার উঠে,কিন্তু অসৎ লোক বিপদে পড়িলে একবারেই নিপাত হয় ।
__হযরত সোলায়মানসৌন্দর্য যতই লুকাইয়া থাকুক না কেন,একদিন তা অন্যের দৃষ্টি আকর্ষণ করবেই ।
__জন উইলিয়াম বার্গানক্লাসিক বই সেগুলোই, সবাই যেগুলোর প্রশংসা করে, কিন্তু পড়ে না ।
__মার্ক টোয়েনসবচেয়ে ভালো উপহার কি জানেন...
সেটা হলো( সময় )
এই উপহারের অর্থ হচ্ছে...__আপনি সেই মানুষটিকে নিজের জীবনের একটি অংশ দিয়ে দিলেন....
...যা আর কখনো ফেরত নেওয়া কিংবা ফেরত দেওয়া সম্ভব না_____এর চেয়ে সুন্দর উপহার আর কিবা হতে পারে.......
চাকর চা নিয়ে আসছে হটাত বস দেখল চাকর চায়ের ভিতর একটা আঙ্গুল ডুবিয়ে রেখেছে ।
বস মহা ব্যাস্ততার ভিতর ভুলে গিয়ে চা খেয়ে নিল ।পরে মনে হোল চাকর তো চায়ের ভিতর আঙ্গুল দিয়ে রেখেছিল ।
বস ভীষণ রাগে চাকরকে ডাকল ।বসঃ
তুই আমার চায়ের ভিতর আঙ্গুল দিয়ে রাখছিলি কেন?চাকরঃ
স্যার আঙ্গুলে ঘা হয়েছে তাই ডাক্তার বলেছে সবসময় গরম পানির ভিতর ডুবিয়ে রাখতে ।বস রেগে গিয়ে বলল আঙ্গুলটা তোর পাছার ভিতর দিয়ে রাখতে পারলি না…..?
চাকরঃ স্যার চা আনার আগে আঙ্গুলটা তো ওখানেই ছিল ।
বিশেষ করে যখন কাওকে এডমিন করা দরকার অথবা রিমোভ করা দরকার হয় ।
পিসিতে সার্চ দেয়া যায় ।তাই মোবাইল ইওজারদের এ অসুবিধা দূর করার জন্য আপনাদেরকে একটি টিপস দেব ।
¤ কাওকে গ্রুপ থেকে রিমোভ করতে চাইলে এই লিংকে যানhttp://m.facebook.com/group/remove/?group_id=গ্রুপের আইডি কোড&user_id=আইডি কোড&refid=18
¤ কাওকে গ্রুপের এডমিন বানাতে চাইলে এই লিংকে যানhttp://m.facebook.com/group/add_admin/?group_id=গ্রুপের আইডি কোড&user_id=আইডি কোড &refid=18
বিঃদ্রঃগ্রুপের আইডি কোড এ আপনার গ্রুপের কোড এবং আইডি কোডে ব্যবহারকারীর আইডি কোড দিবেন । কোন স্পেস দেওয়া যাবেনা
>অয়, জানু ভালা আছনি?
>অয় ভালা!>কিতা কররায়?
>হুতি রইছি>আমারে মন কররায় নি?
>তোমারে তো হক্কল সময় মনডাত রাখি,>মিছা মাত মাইত্ত না,আমারে ভূলি গেছ!
>ইলা তুমি কইতা পারলায় নি>অয়
>হুন,কালকো ফুরান পুল যাইমু, তুমি আইবায়!>না পারতাম নায়
>কেনে?>আব্বারে যে ডরানি ডরাই, যদি দেখিলায়!
>আরে দেখত নায়, পিরিতের চাদরে ঢাইকা রাখমু!>অয় অয় অত ফিরিত দেখাও নানি!মরি যাইরাম!
>জানু তুমি ইলা মাত্তাছো কেনে! তুমি আমারে ভালা পাওনা !>হাছা কইছ, পাইনা !
>এরে এরে হুন,ইলা মাতলে আমি গোসা করমু,>করোউক্কা গোসা!
>হের পরে কুনু মাততাম নায়! >না মাইত্ত! >হাছা কইরায় নি?>অয় অয়
>এরে রাখি দিরাম!>রাখি দেও!
>টাটা>এরে এরে হুন,হাছা হাছা রাখি দিরায়,আমি নু ঢং করছি!
>আমি তো রাখলাম নায়,ডর দেখাইছি!>হিহিহিহি তুমি একগু ফচা পোয়া !
>আর তুমিও ফচা ফুরি!>হুন,আব্বু ডাকছে!
>একটুখান থাক>আমি আইলে মিস দিরাম >ওগুই চিন,খালি মিস দিতায়।
>কিতা কইছ,আবার কওছাইন।
>না কোনতা নায়>তুমি বাক্কা বাড়িগেছ নানি! আমারে ভাল লাগেরনানি
>না গো জানু,আই লাভ ইউ>আমিও লাভ ইউ
>টা টা>হেসে মাত অইব!
>ওখন যাই ! বাঈ বাঈ !১। মাথাব্যাথা হলে প্রচুর পানি খান।
২। জ্বর হলে মধু খেতে পারেন।৩। স্ট্রোক প্রতিরোধে চা খান।
৪। অনিদ্রার সমস্যায় মধু কার্যকর।৫। হাঁপানিতে পেঁয়াজ খান।
৬। পেটের পীড়ায় খেতে পারেন কলা ও আদা।৭। ঠান্ডা লাগলে মধু খান।
৮। স্তনে ক্যান্সার প্রতিরোধে গমজাত খাদ্য,বাঁধাকপি ইত্যাদি খেতে পারেন ।৯। আলসারের সমস্যায় বাঁধাকপি বিশেষভাবে উপযোগী ।
১০। গলাব্যাথা,মানসিক চাপ,অসাড়তা,রক্তস্বল্পতা রোধে মধু অনেক বেশি কার্যকর।প্রথমে নিচের লিঙ্ক থেকে সফটওয়্যার ডাউনলোড করুন
¤এখন প্রথমে আপনার হটস্পট এর নাম ও পাসোয়ার্ড দিন ।
এবং হটস্পট চালু করুন ।¤তারপর মোবাইল আপনার মোবাইল এর ওয়াইফাই চালু করুন
এবং পূর্বের তৈরি করা হটস্পট এর সাথে তৈরি করুন¤শেষ ধাপ ২টি মোবাইল থেকে ইন্সটল করা সফটওয়্যার টি ওপেন করুন ।
এবার ফোন করার জন্য নিচে দেখুন আইকন পাবেন তাতে ক্লিক করেআনলিমিটেড ফ্রি কল
ফাইল শেয়ার করুন ।সমস্যা হলে কমেন্টে জানাবেন
একটু মজা করা যাক
☞ এরা গিন্নী নামেও পরিচিত।
☞ এরা সাধারন মানুষের মত।☞ হাত,পা, নাক, কান সবই আছে।
☞ পাশের বাসার ভাবীর সাথে চাপা বাজিতে এরা অতুলনীয়।☞ হিন্দী সিরিয়াল এদের কাছে কেএফসি’তে মুরগী খাওয়ার চেয়েও উত্তম ।
☞ Husband এর সাথে ঝগড়া করে জয়লাভ না করা পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যাবে ।☞ Husband একটু রাত করে বাসায় ফিরলে হাড়ি,পাতিল যা কিছু আছে, সব আলোর বেগে ছুরে মারতে কোন দিধা নেই এদের ।
☞ আর কথায় কথায় বাপের বাড়ি চলে যাওয়ার আল্টিমেটাম তো আছেই।☞ তাদের একটা চিরন্তন বানী হচ্ছে, তোমার সাথে বিয়ে হয়ে আমার জীবনটা শেষ ।
☞ তুমি জানো আমার জন্যে কত ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার এসেছিল।☞ কলেজে থাকতে কত প্রেমপত্র পেয়েছি ।
☞ শেষমেষ বাবা তোমার মত রাম ছাগলের কাছে বিয়ে দিল ।☞ তারপর কেঁদে কেঁদে নাকের পানি চোখের পানি এক করবে ।
☞ আর নারী নির্যাতনের কেস করার হুমকি দিবে ।(This is called বউ)
¤>>যারা আল্লাহকে ভালবাসতে চায়, তাদের উচিত প্রথমে মানুষকে ভালবাসতে শেখা... (আল-কুরআন)
¤>> ভালবাসার ব্যাপারে পুরুষরা চিরকালই শিকার, আর মেয়েরা শিকারী, একজন শিকারী যেমন শিকারের জন্য তার বন্দুককে ভালবাসে,একজন মেয়ে মানুষও তেমনি সৃষ্টির প্রয়োজনে পুরুষকে ভালবাসে । এ ভালবাসা বন্দুকের প্রতি শিকারীর প্রেমভালবাসার সঙ্গেই একমাত্র তুলনীয় ।
¤>> ভালবাসিতে শিখলে , ভালবাসা দিতে শিখতে হয় তোমার জীবনে কখনো ভালবাসারঅভাব হবেনা...
¤>> অন্ধভাবে কাউকে ভালবেসনা তাহলে তারফল কিন্তু শুভ হবেনা...¤>> মা সন্তানকে ভালবেসেই ভালবাসার দাম নিজের তৃপ্তির মধ্যে পেয়ে যান হাতে হাতে।
নইলে দীর্ঘদিন ধরে তাকে বড় করে তুলতে অতকষ্ট করতে পারতেন না ।আসল কথা হল, যথার্থপ্রেম স্ব-নির্ভর হয়, অন্য নির্ভর হয়না ।
অপরপক্ষে কতটা প্রতিদান দিল কিংবা দিলনা,সেটা ভালবাসাকে দুর্বল করেনা।¤>> যাকে সত্যিকার ভালবাসা যায়,সে অতি অপমান, আঘাত করলে,
হাজারব্যথা দিলে ও তাকে ভুলা যায়না. .¤>> ভালবাসার ব্যাপারে বেশি পাটোওয়ারী বুদ্ধি ভালো নয়।
যাকে দিবেন সম্পূর্নভাবেই দিবেন।একেবারেই বাকী আমি কিছুইরাখবোনা প্রতিগ্গা করেই দিবেন।
তা না হলে জীবনে বিকৃতি দেখা দিবে ।যতই দিবেন ততই পাবেন। কার কাছ থেকে? নিজেরকাছ থেকেই ।
যতই ভালবাসবেন ততই জীবনে স্বাদ পাবেন। আর পাওয়াটাই বড় কথা।¤>> যে ভালবাসা দুজনকে দুদিক থেকে আকর্ষনকরে মিলিয়ে দেয়,
সেটা ভালবাসা নয়,সেটা অন্য কিছু বা মোহ আর কামনা...¤>> যে গভীরভাবে ভালবাসতে জানে বয়স তারকাছে কোন বাধা নয় ।
¤>> পৃথিবীতে ভালবাসার একটি মাত্র ঊপায়আছে, সেটা হল প্রতিদান পাওয়ারআশা না করে শুধু ভালবেসে যাওয়া।¤>> ভালবাসা যা দেয়, তারচেয়ে বেশি কেড়ে নেয়!
¤>> ভালবাসা যখন পরিতৃপ্ত হয় তখন এর মাধুর্যকমে যায় ।¤>> ভালবাসা আচ্ছাদন নয় বরং চোখের জল ।
১।কেউ যেন আপনাকে Photo Tag না করে সেদিকে খেয়াল রাখবেন ।
কেউ Photo Tag করলে তা Untag করে ফেলুন ।আর নিয়মিত যদি কেও করে তাহলে তাকে Unfriend করে দিবেন ।
২। অপরিচিত বা সন্দেহযুক্ত কোন বন্ধুর দেয়া Link-এ প্রবেশ করবেন না ।৩। ইন্টারনেটে ঘরে বসে সহজে টাকা রোজগারের কোন Link-এ প্রবেশ করবেন না ।
৪। ফ্রি Facebook ব্যবহারের প্রলোভন দেয়া কোন Link-এ প্রবেশ করবেন না ।৫। কাউকে Friend request পাঠালে তিনি তা Accept না করলে Message দিয়ে জানান ।
তাতে কাজ না হলে ২/৩ দিন অপেক্ষা করে নিজেই তা Cancel করুন ।৬। কেউ Friend request পাঠালে তা বিবেচনা করে Accept করুন ।
পছন্দ না হলে Delete করে দিন ।৭। দেশী- বিদেশী মেয়েদের Friend request গ্রহণ করবেন না ।
এগুলো Fake ID. আপনার বন্ধু তালিকায় এমন কেউ থাকলে তাকে Unfriend করুন ।মনে রাখবেন, এরা ছদ্মবেশী শত্রু ।
সুযোগ পেলেই আপনার বিশাল ক্ষতি করে ছাড়বে ।৮। অপরিচিত বা সন্দেহযুক্ত কেউ অন্য কোন বন্ধুর ঠিকানা, অবস্থান বা মোবাইল নাম্বার চাইলে তা দেবেন না ।
৯। Email Address এবং Password অন্য কাউকে দেবেন না ।এগুলো ভালভাবে স্মরণ রাখুন । মনে রাখতে কষ্ট হলে এক টুকরো কাগজ, নোট বুক অথবা ডায়েরীতে লিখে লুকিয়ে রাখুন ।
১০। প্রতি ২ সপ্তাহে Password চেন্জ করা ভালোআর কঠিন ও বড় পাসোয়ার্ড দেয়ার চেষ্টা করুন ।
উদাহরণঃ
a@b¿*c¥%d?► M3G
— Mobile 3D Graphics► M4A
— MPEG-4 Audio File► NTH
— Nokia Theme(series 40)► THM
— Themes (Sony Ericsson)► MMF
— Synthetic Music Mobile Application File► NRT
— Nokia Ringtone► XMF
— Extensible Music File► WBMP
— Wireless Bitmap Image► DVX
— DivX Video► HTML
— Hyper Text Markup Language► WML
— Wireless Markup Language► CD
— Compact Disk.► DVD
— Digital Versatile Disk.► CRT
— Cathode Ray Tube.► DAT
— Digital Audio Tape.► DOS
— Disk Operating System.► GUI
— Graphical User Interface.► ISP
— Internet Service Provider.► TCP
— Transmission Control Protocol.► UPS
— Uninterruptible Power Supply.► HSDPA
— High Speed Downlink Packet Access.► EDGE
— Enhanced Data Rate for GSM [Global System for Mobile Communication]► VHF
— Very High Frequency.► UHF
— Ultra High Frequency.► GPRS
— General Packet Radio Service.► WAP
— Wireless Application Protocol.► ARPANET
— Advanced Research Project Agency Network.► IBM
— International Business Machines.► HP
— Hewlett Packard.► AM/FM
— Amplitude/ Frequency Modulation.► WLAN
— Wireless Local Area Network .► HTTP
— Hyper Text Transfer Protocol.► HTTPS
— Hyper Text Transfer Protocol Secure.► IP
— Internet Protocol.► URL
— Uniform Resource Locator.► USB
— Universal Serial Bus.► VIRUS
— Vital Information Resource Under Seized.► 3G
— 3rd Generation.► GSM
— Global System for Mobile Communication.► CDMAp
— Code Divison Multiple Access.► UMTS
— Universal Mobile Telecommunication System.► SIM
— Subscriber Identity Module.► AVI
— Audio Video Interleave► RTS
— Real Time Streaming► SIS
— Symbian OS Installer File► AMR
— Adaptive Multi-Rate Codec► JAD
— Java Application Descriptor► JAR
— Java Archive► 3GPP
— 3rd Generation Partnership Project► 3GP
— 3rd Generation Project► MP3
— MPEG player lll► MP4
— MPEG-4 video file► AAC
— Advanced Audio Coding► GIF — Graphic Interchangeable Format
► JPEG — Joint Photographic Expert Group► BMP — Bitmap
► SWF — Shock Wave Flash► WMV — Windows Media Video
► WMA — Windows Media Audio► WAV — Waveform Audio
► PNG — Portable Network Graphics► DOC — Document (Microsoft Corporation)
রিকশাওয়ালাঃ যামু
ভদ্রলোকঃ ভাড়া কত?রিকশাওয়ালাঃ ২৫ টাকা
ভদ্রলোকঃ নিউ মার্কেট তো এখান থেকে দেখা যায়, এত বেশি ভাড়া কেন?রিকশাওয়ালাঃ আরে সাব এখান থেকে তো চাঁদ ও দেখা যায়,
ঐখানে কি তাই ২৫ টাকা দিয়ে যাওয়া যাইব??সঙ্গে দেখা করতে তার বাসায় গেল ।
একটু পর হুট করেই বৃষ্টি শুরু হলো।বৃষ্টি দেখে ডাক্তার বললেন, ‘নন্দলাল, তোমার তো ছাতা নেই
আর বাইরেও খুব বৃষ্টি, তুমি বরং আজকের রাতটা আমার বাসায়ই থেকে যাও।’নন্দলাল তো এক কথায় রাজি হয়ে গেল ।
ভেতর থেকে ডাক্তার রাতের খাবারের জন্য নন্দলালকে ডাকতে এসে দেখলেন,সে নেই ।
ডাক্তার মহা চিন্তায় পড়লেন ।একটু পর নন্দলাল গায়ের কাপড় ভেজা অবস্থায়
হাতে একটা রাতের পোশাক নিয়ে ডাক্তারের সামনে হাজির হলো ।ডাক্তার নন্দলালকে দেখে রাগত স্বরে বললেন,
‘আমাকে না জানিয়ে এতক্ষণ কোথায় ছিলে?আমি তো মহা চিন্তায় পড়েছিলাম ।’
নন্দলাল বলল,‘আমি যে বৃষ্টির কারণে আজকের রাতটা তোমার বাসায় থাকব
সে কথাটি আমার বাসায় বলতে গিয়েছিলাম।আর সেই সঙ্গে রাতের পোশাকটাও নিয়ে এলাম ।
১। BLACK CAT- ভারতের কমান্ড বাহিনী ।
২। BLACK SHIRT-মুসোলিনীরগেরিলা বাহিনী ।৩। BLACK SEPTEMBER-ফিলিস্তিনির গেরিলা বাহিনী ।
৪। BLACK DECEMBER- পাকিস্তানের গেরিলা বাহিনী ।৫। BLACK PANTHER- যুক্তরাষ্ট্রের নিগ্রোদের সংগঠন ।
৬।BLACK TIGER- দুর্ধষ যোদ্ধাদের কে বলা হ্য় ।৭। BLACK BENGAL- উন্নত জাতের ছাগল ।
৮।BLACK DIAMOND- পেলে, সেরেনা উইলিয়্ম।৯।BLACK GOLD- কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতের বালুর ম্ধ্যে পাওয়া 'জিরকন ' নামক এক ধরনের মূল্যবান পদার্থ ।
১০।BLACK NIGHT- ১৯৭১ সাল এর ২৫ মার্চ ।১ম মেয়েঃ
আজকালকের ছেলেদের কোন বিশ্বাস নাই আমি আজকে থেকে ওর মুখও দেখতে চাইনা…২য় মেয়েঃ
কি হইছে ??.. তুমিকি ওকে অন্য কোন মেয়ের সাথে দেখে ফেলছ?? …১ম মেয়েঃ
আরে না ! ও আমারে আরেক ছেলের সাথে দেখে ফেলছে.. কালকে ও আমারে বলছিল ও নাকি শহরের বাইরে যাবে. . . . ! মিথ্যুক , বদ, ধোঁকাবাজ…
প্রশ্নকর্তা :
একটা প্লেনে ৫০টা ইট আছে, একটা ইট ফেলে দিলে থাকে কয়টা?প্রার্থী :
এটা তো সোজা। ৪৯টা ।প্রশ্নকর্তা :
আচ্ছা, একটা ফ্রিজে হাতি রাখার তিনটা স্টেপ কী কী?প্রার্থী:
ফ্রিজটা খুলুন, হাতিটা ঢোকান, এরপর ফ্রিজের দরজা বন্ধ করে দিন।প্রশ্নকর্তা :
একটা ফ্রিজে একটা হরিণ রাখার চারটা স্টেপ কী কী?প্রার্থী :
ফ্রিজটা খুলুন, হাতিটা বের করুন, হরিণটা ঢোকান, এরপর ফ্রিজের দরজা বন্ধ করে দিন।প্রশ্নকর্তা :
বনে সিংহের আজকে জন্মদিন। সবাই এসেছে শুধু একজন ছাড়া । কে আসেনি এবং কেন?প্রার্থী :
হরিণ আসেনি । কারণ সে ফ্রিজে।প্রশ্নকর্তা :
এক বৃদ্ধা কুমিরভর্তি একটা খাল পার হলো কোনো ক্ষতি ছাড়াই, কীভাবে?প্রার্থী :
কারণ সব কুমির সিংহের জন্মদিনে গিয়েছে।প্রশ্নকর্তা :
শেষ প্রশ্ন, তার পরও বৃদ্ধা মারা গেলেন, কেন?প্রার্থী :
উমম… আমার মনে হয়, তিনি খালের পানিতে ডুবে গিয়েছিলেন?প্রশ্নকর্তা :
না, প্লেন থেকে যে ইটটা পড়ে গিয়েছিল , সেটা তার মাথায় পড়েছিল !....!আপনি কি ভেবেছিলেন
এখন আপনাদের শেখাব কিভাবে একটি মাত্র Paragraph দিয়েই ২০ টি বানাতে পারবেন নিজেই
বিভিন্ন পরীক্ষা যেমন JSC, SSC, HSC, DEGREE এবং বিভিন্ন প্রতিযোগিতা মূলক পরীক্ষায় paragraph অংশের জন্য এটি একটি অভিনব কৌশল ।অসুবিধাজনক / খারাপ/ জনস্বার্থ বিরোধী/ ব্যক্তি কেন্দ্রিক সমস্যা/ সমাজ কেন্দ্রিক সমস্যা/ রাষ্ট্র কেন্দ্রিক সমস্যা
যেমনঃ(Drug Addiction , Road Accident , Environment Pollution, Load Shedding, Traffic Jam, Terrorism, Dowry System, A Hartal Day, Anti corruption, Acid throwing, Water pollution, Air pollution, Sound pollution, illiteracy problem, Population problem, Unemployment problem, To take bride, Copying in examination, Street accident)
ইত্যাদি ক্ষেত্রে এই paragraph টির (*) মার্ক এর যায়গায় শুধু paragraph এর নাম লিখে Answer করলে হবে।উদাহরণস্বরূপ
Now load shedding is the burning question of our ……………………………….Now * is the burning question of our country. We get the news of * in the newspaper every day. * is a very serious problem.
It is going out of control day by day. It makes problems of others. We cannot think a free life for it. It not only makes our lives boredom but also hamper our progress.The people have to suffer a lot. Everyone feels the problem. But none can solve it.
The bad effect of * can be better understood than described. Most of the people are falling victim to this deadly curse.It demolishes peace in common life. It destroys the standard of social life. All want a good solution of this serious problem.
Public opinion must be taken to solve this problem. The government as well as the conscious people can play a vital role in this regard.The police administration should be conscious and active. The problem should be solved very soon if we want to survive this problem. The government should take measure to control it.
Besides all of us irrespective of caste, creed, color, religion and all ages should lunch a massive campaign against this problem.Load Shedding
Now load shedding is the burning question of our country. We get the news of load shedding in the newspaper every day. Load shedding is a very serious problem. It is going out of control day by day.It makes problems of others. We cannot think a free life for it. It not only makes our lives boredom but also hamper our progress. The people have to suffer a lot. Everyone feels the problem. But none can solve it. The bad effect of load shedding can be better understood than described.
Most of the people are falling victim to this deadly curse. It demolishes peace in common life. It destroys the standard of social life. All want a good solution of this serious problem. Public opinion must be taken to solve this problem.The government as well as the conscious people can play a vital role in this regard. The police administration should be conscious and active. The problem should be solved very soon if we want to survive this problem.
The government should take measure to control it. Besides all of us irrespective of caste, creed, color, religion and all ages should lunch a massive campaign against this problem .আশা করি সাথে থাকবেন
আজ আমি আপনাদের কাছে এমন একটি টিপস শেয়ার করব যার মাধ্যমে
আপনি আপনার ৪ জিবি মেমোরি কার্ড/পেনড্রাইভ এ ৪x৩=১২ জিবি,৮ জিবি মেমোরি কার্ড/ পেনড্রাইভ এ ৮x৩=২৪ জিবি,
১৬ জিবি মেমোরি কার্ড/ পেনড্রাইভ এ ১৬x৩= ৪৮ জিবি অর্থাৎ আপনার মেমোরি কার্ড/পেনড্রাইভ এর ধারন ক্ষমতা শক্তির তিন গুন বেশি ডাটা বহন করতে পারবেন ।নেটে মেমোরি কার্ড/ পেনড্রাইভ এর স্থান বৃদ্ধি করার অনেক সফটওয়ার পাওয়া যায় ।
যে গুল দ্বারা শুধু দেখতে পাওয়া যাই যে জাইগা বৃদ্ধি হয়েছে কিন্তু ডাটা পরিবহনে সক্ষম হয় না ।যাই হোক এবার তাহলে চলে যাই আসল বিষয়ে । আপনাকে যা যা করতে হবে তা তা আমি কয়েকটা ধাপে নিচে দেখালাম ।
¤ ১) আপনার মেমোরি কার্ড/পেনড্রাইভ টি কে প্রথমে NTFS এ ফরম্যাট করে নিন। তারপর আবার FAT-32 এ ফরম্যাট করুন ।¤ ২) এবার আপনার মেমোরি কার্ড/পেনড্রাইভ টি তে ডাটা লোড করুন ফুল করে।
¤ ৩) মেমোরি কার্ড/পেনড্রাইভ টি ফুল হয়ে গেলে সব ডিলিট করে দিন।[মনে রাখবেন ডিলিট করতে হবে ফরম্যাট না]
¤ ৪) এই ভাবে তিনবার ফুল করে লোড করুন এবং সব ডিলিট করুন।¤ ৫) এই বার 7 Data Card Recovery নামক সফটওয়ার টি ডাউনলোড করুন। এবং ইন্সটল করুন।
¤ ৬) এইবার সফটওয়ারটি ওপেন করলে উইন্ডো আসবে ।¤ ৭) এখানে আপনার মেমোরি কার্ড/পেনড্রাইভ টি নির্বাচন করে নেক্সট বাটন ক্লিক করুন ।
এবং স্ক্যান শুরু করুন। স্ক্যান করা শেষ হলে আপনার সব ফাইল গুলো দেখতে পাবেন।এইবার সব নির্বাচন করে সেভ দিন।
টিউন টি ১০০% পরিক্ষিত
সমস্যা হলে কমেন্ট করবেনসাথে থাকুন , ভালো থাকুন
তাহলে তাকে হারিয়ে যেতে দিওনা ।
কারণ চোখের জল হয়তো মুছতে পারবে,কিন্তু হৃদয়ের কান্নার জল কোনো ভাবেই
মুছতে পারবেনা।বল্টুঃ একটা পান দেন।
দোকানদারঃ কি দিয়ে খাবেন ?বল্টুঃ কেন, দাঁত দিয়ে।
দোকানদারঃ বলছি কিভাবে খাবেন ?
বল্টুঃ চিবিয়ে খাব ?
দোকানদারঃ আরে ভাই, সাথে কি খান ?বল্টুঃ সাথে আমার বন্ধু হাবলু খাঁন।
দোকানদারঃ আরে মিয়া ভাই, আপনি কি জর্দা খান ?বল্টুঃ জ্বি না।
আমি বল্টু খাঁন "দোকানদার বেহুশ
বাবা ! আমার ১৫ তম জন্মদিনে আমাকে কি দিবে?
বাবা বললেন, এখনো তো অনেক সময় আছে...দেখা যাক...মেয়েটির ১৫তম জন্মদিনের কিছুদিন আগে হটাৎ একদিন সে অজ্ঞান হয়ে গেলো..
দ্রুত তাকে হাসপাতালে নেওয়া হলো...ডাক্তার মেয়েটিকে পরীক্ষা করলো..মেয়েটির বাবাকে বললো, আপনার মেয়ের হার্টে একটি ছিদ্র ধরা পড়েছে..
দ্রুত হার্ট পরিবর্তন না করলে তাকে বাচাঁনো যাবে না...যখন বাবা মেয়েকে দেখতে গেলো... মেয়ে বাবা ! আমি কি মারা যাবো ?
বাবা বললেন, না, তুমিশীঘ্রই সুস্থ হয়ে উঠবে।মেয়ে:- তুমি কিভাবে জানো ?
ডাক্তার বলেছে আমার হার্ট বন্ধ হয়ে যাবে।বাবা:- আমি জানি মা, তুমি অবশ্যই সুস্থ হয়ে যাবে।
মেয়েটি দীর্ঘদিন হাসপাতালে চিকিৎসারপর একসময় সুস্থ হয়ে বাসায় আসলো...এর মধ্যেই তার বয়স ১৫ বছর হয়ে গেলো…
বাসায় আসার পরে মা তাকে একটি চিঠি পড়তে দিল বাবার লিখা. "প্রিয় মা আমার !তুমি যখন এ চিঠিটি পড়ছো তার অর্থ হলো সবকিছু ঠিকমতোই হয়েছে
এবং তুমি সুস্থ আছো যেমনটি আমি বলেছিলাম...মনে আছে? একদিন তুমি প্রশ্ন করেছিলে, তোমার ১৫তম জন্মদিনে আমি তোমাকে কি উপহার দিবো ।
তখন আমি জানতাম না কি দিবো...কিন্তুযখন তুমি অসুস্থ হয়ে পড়লে তখনই আমি বুঝলাম তোমাকে আমি কি দিতে পারি...
তাই তোমার জন্যে আমার উপহার আমার একমাত্র হার্ট.....আমি তোমাকে এর থেকে কম ভালোবাসি না....."
বাবা - মা কে আমরা কখনো যেন ভুলেও কোন কষ্ট না দেই.....
কারন, তারাই আমাদের ছোটবেলায় সব কষ্ট থেকে আগলে রেখেছিলেন...
কিন্তু সে কিছুতেই বলতে পারছে না যে তাকে খুব ভালোবাসে।
তো বল্টু ভাবল মেয়েটার জন্মদিনে সবার আগে Wish করবে।কথা মতো Message লিখে পুরো ১২:০১ Send করল।
সঙ্গে সঙ্গে বল্টুর মোবাইলে Reply এল।বল্টুতো আনন্দে একেবারে আটখানা ।
ভাবল এখনই Message টা দেখে আনন্দের মুহূর্তটা শেষ না করে কাল সকালে দেখবে।সকাল হল........
বল্টু Message টা খুলতেই দেখল . . . . message sending failed.....due to insufficient balance----আর মুরগির মালিক দাড়িয়ে দাড়িয়ে তা দেখছিল।
তো মোরগ মুরগিকে তাড়া করতে করতে ধরতে পারছে নাহঠাৎ মুরগিটি একটি গাড়ীর নিচে পড়ে মারা গেল।
আর তখনই মুরগির মালিকের চিৎকার........ . . . . . . . . . .বাহ! সাবাস মুরগি,
সাবাস। জীবন দিলি, তবুও ইজ্জত দিলি না ।'প্রেমের পরশে প্রত্যেকেই কবি হয়ে ওঠে।'
প্লেটো'প্রেমে পড়লে বোকা বুদ্ধিমান হয়ে ওঠে, বুদ্ধিমান বোকা হয়ে যায়।'
স্পুট হাসসুন'ভালোবাসা পাওয়ার চাইতে ভালোবাসা দেওয়াতেই বেশি আনন্দ।'
জর্জ চ্যাপম্যান'ভালোবাসতে শেখ, ভালোবাসা দিতে শেখ তাহলে তোমার জীবনে ভালোবাসার অভাব হবে না।'
টমাস ফুলার'কোনো কিছুকে ভালোবাসা হল সেটি বেঁচে থাক তা চাওয়া।'
কনফুসিয়াস'যখন আপনি কাউকে ভালোবাসেন তখন আপনার জমিয়ে রাখা সব ইচ্ছেগুলো বেরিয়ে আসতে থাকে।'
এলিজাবেথ বাওয়েন'বন্ধুত্ব অনেক সময় ভালোবাসায় পর্যবসিত হয়, কিন্তু বন্ধুত্বের মধ্যে কখনও ভালোবাসা থাকে না'
চার্লস কনটন'ভালোবাসা যখন অবদমিত হয়, তার জায়গা দখল করে ঘৃণা।'
হ্যাভনক এলিস'যে ভালোবাসা পেল না, যে কাউকে ভালোবাসতে পারল না, সংসারে তার মত হতভাগা কেউ নেই।'
কিটস্'ছেলেরা ভালোবাসার অভিনয় করতে করতে যে কখন সত্যি সত্যি ভালোবেসে ফেলে তারা তা নিজেও জানে না। মেয়েরা সত্যিকার ভালোবাসতে বাসতে যে কখন অভিনয় শুরু করে তারা তা নিজেও জানে না।'
সমরেশ মজুমদার'প্রেমের আনন্দ থাকে স্বল্পক্ষণ কিন্তু বেদনা থাকে সারাটি জীবন।'
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরখোকা বাবু
। আমি একজনেররোমিও
। তার ভালবাসা আমাকেপাগলু
করে তুলেছে ।সেদিন দেখা হয়েছিল
তার বাবার সাথে। তার বাবাকে দেখলে আমার হার্টলে ছক্কা
র মতো উড়ে যায়। তাই আমাদেরদুই পৃথিবী
আলাদা । আমি দুই পৃথিবী এক করবো কারণ, তাকে দেখলে আমারপরাণ যায় জ্বলিয়ারে
। তাকে না দেখলে আমারমন মানে না
। আমি তাকে বলেছিলামবলনা তুমি আমার
। ও আমাকে বলেছিলোআমি শুধু চেয়েছি তোমায়
এটা শুনার পর আমিবিন্দাস
হয়ে যাই ।১ম পিচ্চি: জানিস, কাল রাতে সপ্নে দেখি আমি ফায়ার সার্ভিসে চাকরি পাইছি
এবং এক বাসায় আগুন নিভাইতাছি!!!দিতীয় পিচ্চি: wow! দারুন তো! তার পর কি হল দোস্ত!!??
১ম পিচ্চি:কি আর হবে, ঘুম থেকে উঠে দেখি কাম শেষ!!দিতীয় পিচ্চি:কেনরে, কি হইছিল??
১ম পিচ্চি: আর বলিসনা, দেখি.........মুইতা বিছানা ভাসাই দিছি.....................
তাদের মাঝে প্রায়ই তর্ক হতো যে কে কাকে বেশি ভালোবাসে।
যাই হোক, একদিন তারা দুজনে একটা বাজি ধরল। বাজিরশর্ত ছিল, তারা যেই বাগানে থাকে সেই বাগানের সবচেয়ে সুন্দর ফুলটার উপর একদম সকালে যে আগে বসতে পারবে সেই অন্যজনকে বেশি ভালোবাসে! মেয়ে প্রজাপতিটা রাতে আর ঘুমাল না।
সে শুধু ভাবতে লাগলো। ঘুমিয়ে পড়লে যদি ছেলে প্রজাপতিটা আগে চলে যায়! খুব সকালে মেয়ে প্রজাপতিটা তাড়াতাড়ি বাসা থেকে বের হয়ে উড়তে উড়তে সবচেয়ে সুন্দর ফুলটার কাছে গেল।তখন ছিল একদম ভোরবেলা। চারিপাশে আলোও ফুটেনি। সে গিয়ে অপেক্ষা করতে লাগলো কখন সকাল হবে আর ফুলটা ফুটবে!
এরপর সকাল হলো। সূর্যের প্রথম কিরণ সেই বাগানের সবচেয়ে সুন্দর ফুলটার উপর পড়লো।আর মেয়ে প্রজাপতিটা গভীর বিস্ময়ে দেখল- ছেলে প্রজাপতিটা সেই ফুলের মধ্যে বসে আছে।
তার দেহে প্রান নেই। আসলে, মেয়েটাকে সকাল বেলা চমকে দেয়ার জন্য সে গত রাত থেকেই ফুলটার মধ্যে ঢুকে ছিল।রাতে যখন ঠাণ্ডা খুব বেড়ে যায় তখন সে ঠাণ্ডায় কাবু হয়ে মারা যায়। আর এজন্য সে মরে ফুলের মধ্যেই পরে থাকে। সে চেয়েছিল নিজের প্রিয়তমাকে চমকে দিতে! কিন্তু পারেনি।
অন্যদিকে মেয়ে প্রজাপতিটি এই দৃশ্য সহ্য করতে পারলো না। সে আগুনে ঝাঁপ দিয়ে আত্মহত্যা করে।মূলকথা
ভালোবাসা আসলে এমনই হয় । এটি যেমন আমাদের বাঁচতে শেখায়,ঠিক তেমনি আবার মাঝে মাঝে অনেক বেশি দুর্বল করে মৃত্যুর দিকে নিয়ে যায় ।
সে আপনাকে কিছু বলতেও পারবেনা, কানও বন্ধ করতে পারবেনা ।
২) বাসায় অনাকাংখিত ফ্রেন্ড বা আত্মীয় আসলে তাকে টিভির রুমে বসিয়ে টিভি চালু করে Btv world চ্যানেল দিয়ে রিমোট নিয়ে কেটে পড়ুন।৩) কোন ফ্রেন্ড আপনাকে মজার জোক্স বললে সম্পুর্ন জোক্সটি শুনে তাকে বলবেন,
"আচ্ছা, এই জোক্সটির কোন অংশে আমাকে হাসতে হবে?"৪) রাত ৩ টার সময় কোন ফ্রেন্ডকে ফোন করুন।
সে যদি ঘুমিয়ে থাকে আবার তাহলে আবার ফোন করুন। যখন ফোন ধরবে তখনতাকে বলুন, "দোস্ত, আমার ঘড়ি নষ্ট হয়ে গেছে। টাইম জানার জন্য ফোন দিছিলাম।
কয়টা বাজে?"৫) কোন মেয়ের সাথে যদি ১ম ডেটে যান তাহলে খাওয়া দাওয়া শেষে তাকে বলুন,
"বিল আমি দেই?"
সে যদি ভদ্রতার খাতিরে ১ বার বলে, "না থাক । আমি দেই"
তাহলে আপনি সাথে সাথে বলে ফেলুন,"ওকে, তুমি যখন এতো করে বলছ, তাহলে তুমিই দাও......।।
সৌন্দর্য ধীরে ধীরে মুছে যাবে কিন্তু ব্যক্তিগত পরিচ্ছন্নতা কখনো সত্যিকারভাবে নিঃশেষ হয় না।
কারন যখনই ভাঙ্গন দেখা দেয় তখনই একে পুনরুদ্ধার করা যায়। -ডব্লিউ এল গিলবারবিধাতার নিকট আমার প্রার্থনা এই যে,
আমাকে শুধু তুমি বন্ধু দিও না, শত্রুও দিও,যাতে আমি আমার ভুলভ্রান্তি গুলো ধরতে পারি।
-জন ম্যাককেউযদি তোমার ভালবাসার মূল্য না বুঝে তবে নিজেকে নিঃস্ব ভেব না। জীবনটা এত তুচ্ছ না।
-বসন্ত বাউরিসফলমানুষ হওয়ার চেষ্টা করার থেকে বরং মূল্যবোধ সম্পন্ন মানুষ হওয়ার চেষ্টা করো।
-আলবার্ট আনিস্টাইন.এমনভাবে অধ্যায়ন করবে, যেন তোমার সময়াভাব নেই, তুমি চিরজীবি।
এমনভাবে জীবনযাত্রা নির্বাহ করবে,যেন মনে হয় তুমি আগামীকালই মারা যাবে।
-মহাত্মা গান্ধীএকজন ভালো ছেলের কাছে-- ________জীবন মানে " পরীক্ষা"
একজন নষ্ট ছেলের কাছে- ________জীবন মানে " ফুর্তি "একজন ভাল মেয়ের কাছে- ________জীবন মানে " পর্দা"
একজন নষ্টা মেয়ের কাছে- ________জীবন মানে " ব্যাভিচার "একজন বাবার কাছে- ________জীবন মানে " দায়বদ্ধতা "
একজন মায়ের কাছে- ________জীবন মানে " শুধুই দুঃখ "আর একজন সিরিয়াল প্রেমী মহিলার কাছে- ________জীবন মানে " Z বাংলা"
নেট পাগলাদের কাছে- ________জীবন মানে " ফেইসবুক "০২।।বাংলাদেশ এশিয়ান গেমসে প্রথম অংশগ্রহন করে-১৯৭৮ সালে।
০৩।বৈকারী সীমান্ত অবস্থিত-সাতক্ষীরা জেলায়।০৪।বাংলাদেশ শিশু একাডেমী প্রতিষ্ঠিত হয়-১৯৭৬ সালে।
০৫।যে বীরশ্রষ্ঠের নামে একটি ইউনিয়নের নাম করণ করা হয়-ক্যাপ্টেন মহিউদ্দীন জাহাঙ্গীর০৬।টিয়ার্স অব ফায়ার* মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক তথ্যচিত্র
০৭।দেশের জাতীয় বিষয়াবলী উল্লেখ আছে –সংবিধানের ৪নং অনুচ্ছেদে।০৮।যমুনা নদী পতিত হয়েছে-পদ্মা নদীতে।
০৯।বাংলাদেশের প্রথম রণতরী-বি এন এস পদ্মা।১০।দেশের সবচেয়ে বড় সার কারখানা-যমুনা সার কারখানা।
২. “a quick brown fox jumps over the lazy dog” বাক্যটিতে ইংরেজি ২৬টি অক্ষর আছে।
৩. “ i am” সবচেয়ে ছোট ইংরেজি বাক্য।৪. “Education” ও “Favourite” শব্দে সবগুলো vowel আছে।
৫. “Abstemious ও Facetious” শব্দে সবগুলো vowel আছে। মজার ব্যাপার হল শব্দের vowel গুলো ক্রমানুসারে ( a-e-i-o-u) আছে।৬. Q দিয়ে গঠিত সকল শব্দে Qএ পরে u আছে।
৭. Rhythm সবচেয়ে দীঘ ইংরেজি শব্দ যার মধ্যে vowel নাই।৮. Floccinaucinihilipilification সবচেয়ে বেশি vowel সমৃদ্ধ শব্দ যাতে ১৮টি vowel আছে।
৯. vowel যুক্ত সবচেয়ে ছোট শব্দ হল A(একটি) ও I(আমি) ।১০. vowel বিহীন সবচেয়ে ছোট শব্দ হল By।
১১. Assassination মনে রাখার সহজ উপায়হল গাধা-গাধা-আমি-জাতি।১২. Lieutenant শব্দের উচ্চারণ লেফট্যান্যান্ট বানান মনে রাখার সহজ উপায় হল মিথ্যা-তুমি-দশ-পিপড়া।
১৩. “Uncomplimentary” শব্দে সবগুলো vowel আছে। মজার ব্যাপার হলশব্দের vowel গুলো উল্টো ক্রমানুসারে ( u-o-i-e-a) আছে।১৪. “Exclusionary ” ৫টি vowel সমৃদ্ধ এমন একটি শব্দ যার মধ্যে কোন অক্ষরের পূনারাবৃত্তি নাই।
১৫. ”study, hijak, nope, deft ” শব্দগুলোর প্রথম ৩ টি অক্ষর ক্রমানুসারে আছে।১৬. Executive ও Future এমন দুটি শব্দ যাদের এক অক্ষর পর পর vowel আছে।
১৭. 80 কে letter marks বলা হ্য় কারণ L=12, E=5, T=20, T=20, E=5, R=18(অক্ষরের অবস্হানগত সংখ্যা) সুতরাং 12 5 20 20 5 18=80১৮. A1 একমাত্র শব্দ যাতে ইংরেজী অক্ষর ও সংখ্যা আছে।
✿ তাদের জন্য চোখের পলকে চলে যায় যারা সময় শেষ হয়ে যাবার ভয় করে,
✿ তাদের জন্য খুবই ধীর গতিতে যায় যারা কষ্টের মাঝে থাকে,✿ তাদের জন্য খুবই দ্রুত যায় যারা আনন্দে থাকে !!
★ কিন্তু যারা ভালবাসে, তাদের জন্য সময় থেমে যায়, অসীমতার.......স্কারলেট ম্যাকাওকে পৃথিবীর সবচেয়ে বুদ্ধিমান পাখিদের একটি বিবেচনা করা হয়। একটি পূর্ণ বয়স্ক স্কারলেট ম্যাকাও প্রায় যেকোনো শব্দের অনুকরণ করতে পারে, প্রচুর কথা মনে রাখতে পারে এবং শেখানো হলে বিভিন্ন ট্রিকস শিখে তা প্রয়োগ করে দেখাতে পারে।
বিজ্ঞানীদের ধারনা, একটি পূর্ণ বয়স্ক স্কারলেট ম্যাকাও একটি ৮-১০ বছরের মানুষের বাচ্চার সমান বুদ্ধি ধারন করে।১. আমরা প্রতি রাতেই দীর্ঘ সময় স্বপ্ন দেখি আপনি সম্ভবত শুনে থাকবেন যে যখন চোখের পাতা দ্রুত নড়ে তখনই মানুষ স্বপ্ন দেখে থাকে। কিন্তু নেইমান বলেন, আমরা সবসময়ই স্বপ্ন দেখছি। তবে বেশি স্বপ্ন দেখি চোখের পাতা দ্রুত নড়ার সময়। কিন্তু স্বপ্ন না দেখলেও চোখের পাতা নড়ে এটা জেনে রাখা দরকার। তিনি বলেন, রাতের শেষ তৃতীয়াংশেই স্বপ্ন দেখার ব্যাপারটা ঘটে থাকে।
২. ঘুমের সময় পোকা মাকড়ের চোখের পাতা নড়ে না কিছু স্বপ্ন চোখের পাতা নড়া ছাড়াই দেখা গেলেও REM বা দ্রুত চোখের পাতা নড়ার ঘটনা অন্য প্রজাতির প্রাণিদের মধ্যেও লক্ষ্য করা যায় বলে ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা জানিয়েছেন। পপুলার সায়েন্সের মতে, সব স্তন্যপায়ী ও সরীসৃপ এবং কিছু পাখির ঘুমের সময় চোখের পাতা নড়ে। তাই এদের মধ্যেও যথারীতি স্বপ্ন দেখার বিষয়টি ঘটে।৩. যদি এলার্মে শব্দে ঘুম ভেঙে যায় তবে স্বপ্নের কথা মনে রাখা কঠিন যদি আপনি এলার্মের শব্দে জেগে ওঠেন এবং ঠাহর করতে না পারেন আপনি কোথায় আছেন কিংবা ঘুম থেকে উঠে মুহূর্তের মধ্যেই মনে হবে আপনি ভেসে আছেন। নেইমান স্বপ্ন মনে রাখার উৎকৃষ্ট পরামর্শ দিয়েছেন। তিনি বলেন, খুব ধীরে ধীরে ঘুম থেকে উঠুন, এক মিনিটের ওপর সময় নিয়ে উঠুন, অলসতার সাথে উঠুন। দ্রুতগামী কোন ছবি সামনে রাখার খুব শক্ত চেষ্টা করবেন না। তিনি বলেন, আপনি যদি স্বপ্নকে তাড়া করেন তাহলে স্বপ্নই পালিয়ে যাবে।
৪.তাদের স্বপ্নই মনে থাকে যারা মস্তিষ্কের বিভিন্ন ক্রিয়া প্রদর্শনে অভ্যস্ত। এটিও ভুল বলে প্রমাণিত হয়েছে। মস্তিষ্কের বেশকিছু স্বতঃস্ফূর্ত কার্যকরণের কারণে স্বপ্ন মনে পড়ে।৫. স্বপ্ন দেখার সময় জেগে ওঠার শারীরিক ভঙ্গিমা যারা স্বপ্নের মধ্যেই ঘুম থেকে পাগলের মত জেগে ওঠেন কিছু করা শুরু করেন তাদের সঙ্গে প্রকৃতিস্থ মানুষের পক্ষে কথা বলা সম্ভব হয় না। কিন্তু জীববিজ্ঞান মতে যারা ঘুম থেকে উঠে চোখ খুলতে সময় নেন তাদের ইন্দ্রিয় সক্রিয় হয় বলে নেইমান জানান। তিনি বলেন, আমাদের অভিজ্ঞতা হলো, “আমাদের প্রায় হুবহু একই ভাবে শরীরে এবং মস্তিষ্কে স্বপ্ন নিবন্ধনের বিষয়টা চলে।
৬. আমরা বাস্তব সময়েই স্বপ্ন দেখি প্রচলিত আছে আমাদের স্বপ্ন দেখাটা সেকেন্ডে ভেঙে ভেঙে আসে। আদতে বাস্তবতা হচ্ছে স্বপ্ন টানা ২০ মিনিট ৩০ মিনিট এমনকি ঘণ্টাব্যাপী চলতে পারে।৭. দুঃস্বপ্ন সবসময় ভয় থেকে হয় না খারাপ স্বপ্ন নিশ্চয়ই ভীতিকর। কিন্তু অন্যান্য কর্মক্ষত্রের আবেগ থেকেও এটা হতে পারে। ২০১৪ সালে ৩৩৩ জন মানুষের ওপর গবেষণা চালিয়ে দেখা গেছে, অনেক দুঃস্বপ্ন এবং খারাপ স্বপ্ন, বিভ্রান্তি, নিরানন্দ এবং অপরাধবোধ, ব্যর্থতার অনুভূতি, জনপ্রিয়তা হারানোর ভয় থেকে দেখা হয়। গবেষকরা এটাও জানান যে, নারীদের খারাপ স্বপ্ন সম্পর্কের দ্বন্দ্ব থেকে এবং পুরুষরা অধিকাংশ দুঃস্বপ্ন সহিংসতা বা শারীরিক আগ্রাসন থেকে দেখে থাকে।
৮. আপনি অদ্ভুত না বলা পর্যন্ত স্বপ্নটা অদ্ভুত নয় আপনি স্বপ্ন দেখছেন, এটা কোন বিষয় না যে আপনি কতটা অদ্ভুত স্বপ্ন দেখছেন। আপনি একটি সবুজ দৈত্য ও কুইন মেরির সঙ্গে তাস খেলছেন, এটাও অদ্ভুত না। আপনি ঘুম থেকে উঠে কোন স্বপ্নটা দেখেছেন এবং সেটা কতটা অদ্ভুত সেটা নির্ণয় করুন। তার সম্পর্কে আপনার অভিমতের ওপরই নির্ভর করবে সেটা কতটা অদ্ভুত ছিল। আপনি জাগ্রত অবস্থাতেই দুই ভিন্ন কোণ থেকে স্বপ্নকে ব্যাখ্যা করুন।৯. স্বপ্নেই মারা যান মানুষের বিশাল একটা অংশ মনে করে যে স্বপ্নে মারা যাওয়া অর্থ সে মরে যাবে। কিন্তু নেইমান বলেন, এর কোন সত্যতা নেই। তিনি বলেন, আপনি যদি স্বপ্নে দীর্ঘ সময় মারা যাওয়ার সুযোগ পান তবে সেই সুযোগ গ্রহণ করুন।
তথ্যসূত্রঃ ইন্টেরনেট০২. আপনি কখনই একসাথে নাক ডাকতে এবং স্বপ্ন দেখতে পারবেন না।
০৩. গড়ে একজন মানুষ বছরে ১৪৬০টি স্বপ্ন দেখে। অর্থাৎ প্রতি রাতে গড়ে প্রায় ৪ টি।০৪. আমাদের মস্তিষ্ক কোন চেহারা তৈরী করতে পারে না। আমরা স্বপ্নে যে সব চেহারা দেখি তার সবগুলোই আমরা আমাদের জীবনে কখনও না কখনও দেখেছি। আমাদের জীবনে আমরা পথে ঘাটে অসংথ্য চেহারা দেখি যা মনে রাখতে পারি না। কিন্তু আমাদের সাবকনসাস মাইন্ড তা ধরে রাখে এবং স্বপ্নে তা দেখায়।
০৫. প্রতিটি মানুষই স্বপ্ন দেখে। যদি আপনি মনে করেন আপনি স্বপ্ন দেখেন না তার অর্থ হয় আপনি তা মনে রাখতে পারেন না নয়ত আপনি জটিল কোন মানসিক রোগে ভুগছেন।০৬. মানুষ তার জীবনের প্রায় ৬ বছর স্বপ্ন দেখে কাটায়।
০৭. সাধারনত গর্ভবতী মহিলারা অন্যান্যদের চেয়ে বেশী স্বপ্ন মনে রাখতে পারে। তার কারণ, গর্ভকালীন সময়ে তাদের অতিমাত্রায় হরমোনের পরিবর্তন হয়।০৮. স্বপ্ন দেখার ৫ মিনিটের মধ্যে আমরা তার ৫০শতাংশ ভুলে যাই, ১০ মিনিটের মধ্যে ভুলে যাই প্রায় ৯০ শতাংশ।
০৯. আমরা সাধারনত প্রায় ৯০ থেকে ১৮০ মিনিট স্বপ্ন দেখি যেখানে, গড়ে একটি স্বপ্নের স্থায়িত্ব হয় ১০ থেকে ১৫ মিনিট। সবচেয়ে লম্বা সময় স্বপ্ন দেখি সকালে যার স্থায়িত্ব ৩০ থেকে ৪৫ মিনিট।১০. সাধারণত শিশুরা দুঃস্বপ্ন বেশি দেখে।
• এর চেয়েও অদ্ভুত প্রাণী হল পিঁপড়া যে কখনও ঘুমায়ই না ।
• জলহস্তি দম বন্ধ করে ৩০ মিনিট একটানা জলের নিচে থাকতে পারে ।• জিরাফ এমন একটা প্রাণী যার একটি শক্ত লাথিতে নিমেষেই একটি সিংহ মারা যেতে পারে ।
• পৃথিবীর একমাত্র প্রাণী গরু যেটি সিড়ি দিয়ে উঠতে পারে কিন্তু নামতে পারে না ।• তুলনামূলক পৃথিবীর সবচেয়ে শক্তিশালী প্রাণী হল পিঁপড়া যে নিজের ওজনের ০৯ গুণ ওজনবহন করতে পারে ।
• পৃথিবীর একমাত্র প্রাণী ফড়িং যার কান থাকে হাঁটুতে ।একজন মানুষ তার পুরো জীবনে এতো লালা তৈরি করে, যা দিয়ে দুটি সুইমিংপুল ভরা যাবে।
অনেক সময় প্রসাব আটকিয়ে রাখলে আপনার মনে হতে পারে মূত্রথলী অনেক বড় হয়ে গেছে। আসলে তা হয়নি।বেশিরভাগ শিশু নীল বর্ণের চোখ নিয়ে জন্মগ্রহণ করে। বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে এর রঙ বদলে যায়।
একজন পশ্চিমা জীবদ্দশায় গড়ে ৫০ টন খাবার এবং ৫০,০০০ হাজার লিটার দুধ কিনে থাকে।আঙ্গুলের নখ ঝরে পড়লে নতুন করে তৈরি হতে সময় নেয় ১ থেকে ২ বছর।
চোখকে নিয়ন্ত্রণ করার মাংসপেশী দিনে ১ লাখ বার কাজ করে।মানুষের পুরো জীবনে কমপক্ষে ৪০ পাউন্ড ত্বক খসে পড়ে।
মানুষের মস্তিষ্ক ২০ শতাংশ অক্সিজেন এবং ক্যালোরি গ্রহণ করে।মানুষের প্রতিটি কিডনিতে রয়েছে ১ লাখ ফিল্টার, যা প্রতি মিনিটে ১ দশমিক ৩ লিটার রক্ত পরিস্কার এবং ১ দশমিক ৫ লিটার প্রসাব তৈরি করে ।
একজন নারীর ডিম্বাশয়ে ৫ লাখ ডিম্বানু থাকে কিন্তু সন্তান উত্পাদনের জন্য কাজ করে মাত্র ৪০০ ডিম্বানু।পৃথিবীর প্রতিটি মানুষের প্রসাবের গন্ধ আলাদা ।
পাকস্থলী নিজেকে হজম করে ফেলে না কেন? কারণ পাকস্থলীর কোষ ধ্বংস হওয়ার আগেই তৈরি হয়ে যায়।শরীরের একবিন্দু ঘাম সৃষ্টিতে কাজ করে আধা-মিলিয়ন ঘামগ্রন্থি ।
মানুষ জীবনের ৯০ শতাংশ তথ্য চোখের সাহায্যে সংগ্রহ করে।মানুষের প্রতি পাউন্ড হাড় কংক্রিটের চেয়ে চারগুণ মজবুত।
মানুষের শরীরের সবচেয়ে বড় অঙ্গ হলো ত্বক। প্রাপ্তবয়স্ক একজন মানুষের ত্বক 20 ফুট লম্বা হয়ে থাকে।কোন কিছুর স্বাদ গ্রহণের জন্য আমাদের লালা সেটিকে অদৃশ্য করে দেয়।
একজন পুরুষ প্রতিদিন ছয় মিলিয়ন শুক্রানুর জন্ম দেয়। যা দিয়ে ছয় মাসে পুরো পৃথিবীর জনসংখ্যা পূরণ করা যাবে।প্রতি ৩০ মিনিটে মানুষের শরীর যে পরিমাণ উত্তপ্ত হয় তা দিয়ে অর্ধেক গ্যালন জল ফুটানো যাবে।
আমাদের ফুসফুসে ৩০ কোটি সূক্ষ্ম নল আছে। এই নলগুলো একটি পর একটি জোড়া লাগালে এর দূরত্ব হবে যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টা থেকে লস অ্যাঞ্জেলস পর্যন্ত।যারা ঘন ঘন স্বপ্ন দেখে তাদের বুদ্ধিমত্তা অন্যদের তুলনায় বেশি।
মানুষ ঘুমুতে যাওয়ার আগ মুহূর্তে জাগ্রত অবস্থার তুলনায় এক সেন্টিমিটার খাটো হয়। কারণ মেরুদণ্ডের তরুণাস্থি ঘুমের সময় ধীরে ধীরে সংকুচিত হয়ে আসে।► বৃহত্তম সৌরশক্তিচালিত নৌকার নাম কি? -এম টুরানোর প্লানেট সোলার।
► বিশ্ব বানিজ্য রিপোর্ট প্রকাশ করে কোন সংস্থা? - বিশ্ব বানিজ্য সংস্থা।► ২০১০ সালে বিশ্বে রপ্তানিতে শীর্ষ দেশ কোনটি ? - চীন।
► ২০১০ সালে শীর্ষ আমদানিকারক দেশ কোনটি? - যুক্তরাষ্ট্র।► সব চেয়ে বেশি স্বর্ণমজুদ রয়েছে কোন দেশে? - যুক্তরাষ্ট্রে।
► পাকিস্তান প্রথম বারের মতো কোন কৃত্রিম উপগ্রহ উৎক্ষেপন করে? পাকসটি-১।► বিশ্বের বৃহত্তম ভিডিও গেমস মেলা কোথায় অনুষ্ঠিত হয়? -কোলন, জার্মানি।
► দ্যা গুড মুসলিম উপন্যাসের লেখক কে? -তাহমিমা আনাম।► দ্য লাকুনা উপন্যাসের লেখক কে? -বারবারা কিংসলভার , যুক্তরাস্ট্র।
► ১০০৫ ডলারের নিচে আয় করে কোন কোন দেশ? - বাংলাদেশ, আফগানিস্তান।► বিশ্ব হেপাটাইটিস দিবস কবে? -৩০ জুলাই।
► বিশ্বের বনভুমির পরিমান সবচেয়ে বেশি কোন দেশে? - রাশিয়া।► শেষ ক্ষুদ্রঋণ শীর্ষ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয় কোথায়? - ভ্যালাডেলিড, স্পেন।
► আদিবাসী সংক্রান্ত বিশ্ব সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়? -২০১৪ সালে।► অর্থনীতিতে প্রথম নোবেল দেয়া হয় কবে? -১৯৬৯ সালে।
► পৃথিবীর উচ্চতম রাজধানী কোনটি? -লাপাজ, বলিভিয়া।► ‘আল-জাজিরা’ কোন দেশভিত্তিক স্যাটেলাইট চ্যানেল? -কাতার।
► বানকিমুন দক্ষিনে সুদানে দুত হিসাবে কাকে নিয়োগ দেয়? -হেইলি মেনকারিয়োস, ইরিত্রিয়া।২.পৃখিবীতে প্রথম যে এলার্মক্লকটি তৈরী করা হয় তা শুধুমাত্র সকাল ৪টায় এলার্ম দিতো। কি কেউ চান এই ঘড়িটি?
৩. BMW গাড়ির কথা সবাই শুনেছি। যতটুকু জানি অনেক দামী গাড়ি। বিশ্বের সবচেয়ে দামী গাড়ি তৈরী করে এই কোম্পানী। কিন্তু জানেন কি এই কোম্পানিটি ছিল বিমানের ইঞ্জিন তৈরী করার জন্য। পরে এটি গাড়ি তৈরী করা শুরু করে এবং সাফল্যতো চোখের সামনেই।৪. জানেন কি একটি সাধারণ কার(car) তৈরী করতে নাকি প্রায় ৩৯০৯০ গ্যালন জল লাগে। আমার নিজেরই বিশ্বাস হয়না এই কথা। কিন্তু নেটে এটার অনেক রেফারেন্স। একটি টায়ার তৈরী করতেই নাকি ৫১৮ গ্যালনের মত জল লাগে।
আচ্ছা যদি ফেসবুকের কাস্টমার কেয়ার থাকত আমাদের দেশে তাহলে ঘটনাটা কিরকম হইত!আমরা তাহলে কি কি সমস্যার জন্য সেখানে ফোন দিতাম?
আসেন দেখি।-হ্যালো ফেসবুক কাস্টমার কেয়ার থেকে জরিনা বলছি।বলুন কিভাবে সাহায্য করতে পারি?
-আফা আমি আক্কাস।আমার আইডির নাম "কুত্তা কেন খ্যাপছে"।আমি অখন আইডি ফিমেল বানাইতে চাই।নাম দিমু "প্রিন্সেস সখিনা"।আমার কি করতে হইব?ফেসবুক কাস্টমার কেয়ার থেকে শামসু বলছি।বলুন কিভাবে সাহায্য করতে পারি?
-ভাইগো,আমার আইডিতে সব সময় 600 অনলাইনে থাকে।মাগার লাইক আসে 10 আমি কি করমু?ফেসবুক কাস্টমার কেয়ার থেকে আনিকা বলছি।বলুন কিভাবে সাহায্য করতে পারি?
-আফা আমি মতিন।আইডির নাম "ধর সাইকেল মুইতে আসি"।পাসওয়ার্ড মনে পড়তাছে না।কি করমু আফা?ভোটার আইডির নাম্বার টা বলুন।
-আফায় কয় কি?আমি তো আইডি খুলছি সিএনজি ড্রাইভারের লাইসেন্স দিয়া।ফেসবুক কাস্টমার থেকে চৈতালি বলছি....।
-ও আল্লাগো আফনে সেই চৈতালি নাকি?ঐযে ভিডিওদেখছিলাম...."দেখি চৈতালি মুখটা খোলো তো"! আর আফনে কইছিলেন "আআআআআআআআ"
ফেসবুক কাস্টমার কেয়ার থেকে মুন্নি বলছি।বলুন কিভাবে সাহায্য করতে পারি?
-আফা আমি বল্টু বলছি।আমার আইডির নাম "arif r hossain" ॥কাইলকে এট্টা পুস্ট দিছিলাম।লাইক পড়ছে 23000।আর আইজকা পুস্ট দিলাম।
লাইক আইছে 22998।বাকি দুইডা লাইক গেল কই?জাতি জানতে চায়।
আপেলের বীজে সায়নাইড (সবচেয়ে মারাত্মক বিষ) রয়েছে।
সারা বিশ্ব একবার ঘুরে আসতে পারে এমন লম্বা মাকড়শার জালের ওজন হবে মাত্র এক পাউন্ডচীন দেশের সবাই যদি একবার, একসাথে ৩/৪ ফুট উপর থেকে মাটিতে লাফ দিয়ে পড়ে তাহলে পৃথিবী তার কক্ষপথ থেকে সরে যাবে।
সবচেয়ে ছোট যুদ্ধ হয় ১৮৯৬ সালে ব্রিটেন ও জাঞ্জিবার এর মধ্যে – মাত্র ৩৮ মিনিটনিজেই নিজেকে সুরসুরি দেওয়া যায় না – এটা চেস্টা করতে পারেন।
মানুষের ফুসফুস প্যাচানো বা কোকড়ানো। এটাকে ছড়িয়ে মাদুরের মতন বিছিয়ে দিলে এটি প্রায় একটি টেনিস কোর্টের সমান বড় হবে।কুকুরের শ্রবন শক্তি অসাধারন। আমরা যেই শব্দটা ১০ ফুট দূর থেকে শুনতে পাই সেই শব্দটা কুকুর ১০০ ফিট দূর থেকেও শোনে।
সবচেয়ে বেশী মানুষের মৃত্যু ঘটায় যে প্রানী – মশাবিশ্বের সব মানুষকে যদি (অনুপাত ঠিক রেখে) ১০০ জনে নামিয়ে আনতে পারেন। তাহলে এর মধ্যে ৫৭ জন এশিয়ান, ২১ জন ইউরোপিয়ান, ১৪ জন আমেরিকান ও ৮ জন আফ্রিকান পাবেন। আর নিজের কম্পিউটার আছে এমন লোক পাবেন মাত্র ১ জন।
হাতি পায়ের আঙ্গুলের উপরে ভর করে হাটে কারন তাদের পাতার পেছনের অংশটিতে কোন হাড় নেই, শুধুই চর্বি।তোমার মতোই শিম্পাঞ্জিরাও হ্যান্ডশেক করে ভাব বিনিময় করে!
অক্টোপাসকে কি হৃদয়বান বলা যায়? ওর দেহে যে তিনটি হৃৎপিণ্ড আছে!১০০ বছর আগেও বোর্নিওতে মানুষের মাথার খুলি মুদ্রা হিসেবে ব্যবহার করা হতো ।
একটি পোকাখেকো ফ্যালকন পাখি তোমার চেয়েও চোখে বেশি দেখে। সে আধামাইল দূর থেকেই একটা ফড়িংকে ঠিক ঠিক শনাক্ত করতে পারে।অতীতে রোমান সৈন্যরা বিশেষ এক ধরনের পোশাক পরত। এই পোশাকটাই এখন মেয়েদের কাছে ব্যাপকভাবে জনপ্রিয়। পোশাকটার নাম স্কাট্ ।
ডলফিন একচোখ খোলা রেখে ঘুমায়। তুমিও একটু চেষ্টা করে দেখো, সম্ভব কি না।তুমি কি জানো, এক পাউন্ড বিশুদ্ধ তুলা থেকে ৩৩ হাজার মাইল লম্বা সুতা তৈরি সম্ভব!
আমাদের ত্বকের প্রতি বর্গইঞ্চিতে প্রায় ৬২৫টি ঘামগ্রন্থি আছে। ওগুলো এতো সূক্ষ্ম যে তুমি গুনে দেখতে চাইলেও পারবে না।পৃথিবীর সব সাগরে যে পরিমাণ লবণ আছে তা দিয়ে পৃথিবীকে ৫০০ ফুট পুরু লবণের স্তুপ দিয়ে ঢেকে ফেলা যাবে ।
সিংঘের গর্জন ৫ মাইল দূর থেকেও শোনা যায় ।
সামুদ্রিক হাঙ্গর মানুষকে হাতের কাছে পেলে মেরে ফেলে কিন্তু অবাক বিষয় মানুষের হাতেই বেশী হাঙ্গর মারা পড়েছে।কাচ আসলে বালু থেকে তৈরী।
আপনি প্রতিদিন কথা বলতে গড়ে ৪৮০০টি শব্দ ব্যবহার করেন। বিশ্বাস না করতে একবার ট্রাই করতে পারেন।আপনি যদি ৮ বছর ৭ মাস ৬ দিন একটানা চিৎকার করলে যে পরিমান শক্তি খরচ হয় তা দিয়ে এক কাপ কফি অনায়েসে বানানো যাবে।
একটি রক্ত কনিকা আমাদের পুরো দেহ ঘুরে আস্তে সময় নেয় ২২ সেকেন্ড।আপনার যদি একটা তারকা গুনতে ১ সেকেন্ড সময় লাগে তাহলে একটা গ্যালাক্সির সব তারকা গুনতে সময় লাগবে ৩ হাজার বছর।
অনেকের ধারনা শামুকের কোন দাত নাই। অথচ শামুকের ২৫ হাজার দাত আছে।চোখ খুলে হাচি দেয়া সম্ভবনা। আয়নায় আপনি ট্রাই করতে পারেন।
বিড়াল ১০০ রকম শব্দ করতে পারে অথচ কুকুর পারে ১০ রকম।পৃথিবীর প্রানীদের মধ্যে৮০ ভাগই হচ্ছে পোকামাকড়।
জিরাফের জিহ্বা কালো।
আকাশে কত তারা জানেন? যদি প্রতি সেকেন্ডে একটা করে তারা গুনতে থাকেন, তবে গ্যালাক্সির মোট তারা গুনতে আপনার সময় লাগবে তিন হাজার বছর।একটা শামুক কত লম্বা হতে পারে জানেন? ৯১ সেন্টিমিটার! মানে প্রায় তিন ফুট!
১০ লাখেরও বেশি খুদে নালি দিয়ে মানুষের কিডনি তৈরি। দুই কিডনির নালিগুলো জোড়া দিলে ৪০ মাইল লম্বা হবে।মুরগির ডিমের চেয়ে ২৪ গুণ বড় উটপাখির ডিম।
অর্থাৎ, আপনি খালি গায়ে গাড়ি চালাতে পারবেন না!!
►► আমেরিকার ফ্লোরিডাতে আপনি যদি পার্কিং স্পটে কোনো হাতি বেঁধে রাখেন, তবে আপনাকে সেই হাতির জন্য পার্কিং ফি দিতে হবে!!►► বিস্ময়কর একটা আইন জানাচ্ছি এইবার!! আমেরিকার নিউইয়র্কে কোনো উঁচু বিল্ডিং থেকে লাফিয়ে পড়ার শাস্তি হলো মৃত্যুদণ্ড!!
(অর্থাৎ, কেউ লাফিয়ে পড়ে যদি বেঁচে যায় তবে তাকে সুস্থ করে বাঁচিয়ে তুলে এরপর আবার মেরে ফেলা হবে!!)►► রঙ্গিন টেলিভিশন আবিস্কারের পর থেকে মানুষের সাদাকাল স্বপ্ন দেখার হার কমে গেছে!!
►► আফ্রিকান সিসাডা মাছি (cicada fly) ১৭ বছর ঘুমিয়ে কাটায়!! ঘুম ভাঙার পর এরা মাত্র ২ সপ্তাহ বেঁচে থাকে!! সেই সময়ে এদের প্রধান কাজ হলো বংশবৃদ্ধিতে অংশগ্রহন!!►► DELL কম্পিউটার কোম্পানির মালিক মাইকেল ডেল মাত্র ১৯ বছর বয়সে ১০০০ ডলার নিয়ে ব্যবসা শুরু করেছিলেন!!
►► জাপানের মোট স্থলভাগের ৭০% এর বেশি হলো পাহাড়!! এর মধ্যে আছে ২০০ এর বেশি আগ্নেয়গিরি!!►► আশ্চর্যজনক একটা তথ্য দেই, আমেরিকার নিউইয়র্কে বছরে ১,৬০০ লোক অন্য মানুষের কামড়ে আহত হয়!!
★ প্রথম- ভ্যাটিকান .৪৪ বর্গ কিঃ মিঃ
★দ্বিতীয়- মোনাকো ১.৯৫ বর্গ কিঃ মিঃ★তৃতীয় -নাউরু ২১.১০ বর্গ কিঃ মিঃ
★চতুর্থ- ট্যুভ্যালু ২৬ বর্গ কিঃ মিঃ★পঞ্চম- সানম্যারিনো ৬১ বর্গ কিঃ মিঃ
★ষষ্ঠ- বাবমুড়া ৬২ বর্গ কিঃ মিঃ★সপ্তম -লিচেন ষ্টাইন ১৫৭ বর্গ কিঃ মিঃ
★অষ্টম- মার্শাল দ্বীপপুঞ্জ ১৮২ বর্গ কিঃ মিঃ★নবম -সেন্ট কিটসানেভিস ২৬৭ বর্গ কিঃ মিঃ
★দশম- মালদ্বীপ ২৯৮ বর্গ কিঃ মিঃ১. প্রস্রাব আটকে রাখা।
২. পর্যাপ্ত পানি পান না করা।৩. অতিরিক্ত লবন খাওয়া।
৪. যেকোন সংক্রমনের দ্রুত চিকিৎসা না করা।৫. মাংস বেশি খাওয়া।
৬. প্রয়োজনের তুলনায় কম খাওয়া।৭. অপরিমিত ব্যথার ওষুধ সেবন।
৮. ওষুধে সেবনে অনিয়ম।৯. অতিরিক্ত মদ খাওয়া ।
১০. পর্যাপ্ত বিশ্রাম না নেওয়া ।• মুক্তার দেশ- কিউবা
• মুক্তার দ্বীপ- বাহরাইন• পীত নদীর দেশ- হোয়াংহো
• নিষিদ্ধ দেশ- তিব্বত• নিষিদ্ধ শহর- লাসা, তিব্বত
• পঞ্চম ড্রাগনের দেশ- তাইওয়ান• হাজার দ্বীপের দেশ- ফিনল্যান্ড
• হাজার হ্রদের দেশ- ফিনল্যান্ড• নিশীত সূর্যের দেশ- নরওয়ে
• শান্ত সকালের দেশ- কোরিয়া•মটর গাড়ীর শহর- ডেট্রয়েট
• নীরব খনির দেশ— বাংলাদেশ• সমুদ্রের বধূ—গ্রেট বৃটেন
• ঝরনার শহর— তাসখন্দ• ব্রিটেনের বাগান—কেন্ট
• স্বর্ণনগরী—জোহান্সবার্গ• বিশ্বের রাজধানী —নিউইয়র্ক • সিল্ক রুটের দেশ—ইরান
• সোভিয়েত ইউনিয়নের শস্যভান্ডার— ইউক্রেন
• ইউরোপের বুট—ইতালি• ধীবরের দেশ—নরওয়ে
• সোনালী তোরণের দেশ—সানফ্রান্সিসকো•পূর্বে চীনে যে নামে পরিচিত ছিল : ক্যাথে।
•ইরাকের পূর্ব নাম : মেসোপটেমিয়া।• ফরাসি বিপ্লবের শিশু বলা হয় : নেপোলিয়নকে।
•ইতিহাসের শ্রেষ্ঠ নির্মাতা বলা হয় : মিশরীয়দেরকে ।✿ ছাদ বলেঃ লক্ষ্যটাকে উঁচু কর;
✿ ফ্যান বলেঃ সবসময় ঠাণ্ডা (শান্ত) থাক ;✿ ঘড়ি বলেঃ একটা মিনিটও নষ্ট করোনা ;
✿ আয়না বলেঃ কোন কাজের পূর্বে নিজের যোগ্যতাকে দেখে নাও ;✿ জানালা বলেঃ মনকে উদার কর ;
✿ ক্যালেন্ডার বলেঃ যুগের সাথে তাল মিলিয়ে ।স্বর্ণ নগরী বলা হয় - জোহান্সবার্গকে
আগুনের দ্বীপ বলা হয় - আইসল্যান্ডকে।বিশ্বের রুটির ঝুরি হিসেবে পরিচিত - উত্তর আমেরিকার প্রেইরি অঞ্চলকে
চিরশান্ত দেশ বলা হয় - কোরিয়াকে।' সমুদ্রের বধূ ' বলা হয় - গ্রেটব্রিটেনকে
চাদ হ্রদ অবস্তিতি আফ্রিকায়।এশিয়ার বৃহত্তম মরুভুমির নাম - গোবি
পৃথিবীরবৃহত্তম হীরক খনির নাম হলো - কিম্বার্লি ।।B=Blood (রক্ত)
A=Achieve (অর্জিত)N=Noteworthy (স্মরণীয়)
G=Golden (সোনালী)L=Land (ভূমি)
A=Admirable (প্রশংসিত)D=Democratic (গণতান্ত্রিক)
E=Evergreen (চিরসবুজ)S=Sacred (পবিত্র)
H=Habitation (বাসভূমি)পরিশেষে
“BANGLADESH” এর অর্থ দাড়ায়• সমাজবিজ্ঞান অনুযায়ী পতিতাবৃত্তিও এক ধরনের সমাজসেবা ।
• ১৯২০ এ একটি কুকুর প্রায় নয় বছর ধরে তার মালিকের কবরের কাছে বসে অপেক্ষা করেছিল নিজে মারা যাওয়ার আগ পর্যন্ত।এটাই হল প্রভুভক্তি।
• Shitsenders নামে একটি সাইট আছে যাতে আপনি অর্ডার দিলে আপনার শত্রুর বাড়িতে বেনামে গরু, ঘোড়া, হাতি অথবা গরিলার মল পাঠাবে।এরচেয়ে ভালো প্রতিশোধ আর কি হতে পারে।
• ডিজনির Princess and the frog সিনেমাটি বের হওয়ার পর প্রায় পঞ্চাশজন ছেলেমেয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়কারন তারা ব্যাঙের মুখে Kiss করার ফলে এর জীবানুর দ্বারা সংক্রমিত হয়েছিল ।
• আমেরিকার নেব্রাসকায় একটি গ্রাম আছে যার অধিবাসী মাত্র এক জন।সে নিজেকে ওই গ্রামের মেয়র মানে আর নিজেকে নিজে ট্যাক্স দেয় ।
• ফ্রান্সে মৃত কাউকেও বিয়ে করা যায়।• হিটলার আর স্ট্যালিন, তারা দুজনে মোট চার কোটি মানুষহত্যার জন্য দায়ী, দুজনেই একদা নোবেল শান্তি পুরস্কারের জন্য মনোনীত হয়েছিল।
• বেবুনরা কুকুর কিডন্যাপ করে তাদের পোষাপ্রানী হিসেবে পোষে।• এক লোক তার্পেন্টাইন, ঈঁদুর মারার ওষুধ খায় আর -14 (মাইনাস ১৪) ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় কয়েক ঘন্টা পড়ে থাকে আর একটা ট্যাক্সির সাথে ধাক্কা খায়।
আর এতকিছুর পড়ও সে বেঁচে যায় ।★২)অস্ট্রেলিয়ায়একটি ছোট পাহাড় আছে যা প্রতিদিন এবং প্রত্যেক ঋতুতে রং বদলায়।
★৩) ফ্রান্সের সম্রাট চতুর্দশ লুই দাঁত সহ জন্মগ্রহন করেছিলেন।★৪) ভুটানের ডাকটিকিট থেকে ফুলের গন্ধ ও গান শোনা যায়।
★৫) মৌর্য সম্রাট অশোক পৃথিবীতে সর্বপ্রথম হাসপাতাল নির্মাণ করেছিলেন।(এটা কিন্তু আমাদের গর্বের বিষয়)
✬ আমাদের রহস্যময়তার পরীক্ষণে প্রাপ্ত সবচেয়ে সৌন্দর্যময় জিনিসগুলো হলো শিল্প, বিজ্ঞান এবং বন্ধুত্ব।
✬ আমি ভবিষ্যত নিয়ে চিন্তা করিনা।এটা আসে যথেষ্ট তাড়াতাড়ি.✬ একজন ব্যক্তি বসবাস শুরু করতে পারে ,যখন তিনি নিজে বাইরে বাস করতে পারে.
✬ কল্পনা জ্ঞানের চেয়ে আরো গুরুত্বপূর্ণ.✬ যে কেউ ,যে কখনও ভুল করেনা। সে নতুন কিছু করার চেষ্টা করে না.
✬ যেকোন বুদ্ধিমান বোকা জিনিষকে বড় করতে পারে ,আরো জটিল, এবং আরও তীব্র । এটি একটি প্রতিভাকে স্পর্শ করে ,এবং সাহস অনেকটা বিপরীত দিকে অগ্রসর হয় ।✬ দুর্বল মনোভাব হচ্ছে চরিত্রের দুর্বলতা .
✬ ধর্ম ছাড়া বিজ্ঞান পঙ্গু হয়. বিজ্ঞান ছাড়া ধর্ম অন্ধ হয়.✬ বাস্তবতা নিছক একটি বিভ্রম, যদিও এটি খুব স্থায়ী .
✬ বিশ্বের সবচেয়ে অজ্ঞেয় বিষয় তা বোধগম্য হয় না.✬ ভালোবাসায় পতনের জন্য কোনোভাবেই আমরা মহাকর্ষ-অভিকর্ষকে দায়ী করতে পারি না।
✬ মহাকর্ষ দায়ী নয় প্রেমে পতনশীল মানুষের জন্য.✬ শুধুমাত্র বাস্তব মূল্যবান জিনিস অনুভূতি হয়.
✬ সফল মানুষ হওয়ার চেষ্টা করার থেকে বরং মূল্যবোধ সম্পন্ন মানুষ হওয়ার চেষ্টা করো।✬ সবকিছু সম্ভব সহজ করা উচিত,কিন্তু সহজ নয়.
✬ সমগ্র বিজ্ঞান দৈনন্দিনের একটি পরিশোধন চিন্তা ছাড়া আর কিছুই না ।।।= All Bengal Teachers Association
A.M =Ante Meridien
[রাত 12 টা থেকে 12 টা পর্যন্ত] P.M =Post Meridien
[দুপুর 12 টা থেকে রাত 12 টা পর্যন্ত] AIDS =Acquired Immune Deficiency Syndrome
A.I.R =All India Radio
A.T.M =Automatic Teller Machine
ADIDAS=All Day I Dream About Sports
C.B.I =Central Bureau of Investigation
C.I.D =Crime Investigation Department
E.C.G =Electro Cardio Gram
F.I.F.A =Federation of International Football Association
উত্তরঃ ভিনটন জি কার্ফ ।
¤ WWW এর জনক কে ?উত্তরঃ টিম বার্নাস লি ।
¤ ই-মেইল এর জনক কে ?উত্তরঃ রে টমলি সন।
¤ ইন্টারনেট সার্চ ইঞ্জিনের জনক কে?উত্তরঃ এলান এমটাজ ।
কিন্তু তা সত্ত্বেও শিক্ষকগণ মুগ্ধ ছিল তাঁর অসাধারণ জ্ঞান-প্রতিভায় ।
অসাধারণ মেধাবী সেই বিজ্ঞানী হচ্ছেন স্যার আইজাক নিউটন ।তিনি ছিলেন একাধারে পদার্থবিজ্ঞানী , গণিতবিদ, জ্যোতির্বিজ্ঞানী , প্রাকৃতিক দার্শনিক, আলকেমিস্ট ।
তিনি যে ঘড়িটা তৈরি করলেন সেই ঘড়ির উপরে থাকতো জলের পাত্র। প্রতিদিন নির্দিষ্ট ফোঁটা ফোঁটা জল ঘড়ির কাঁটার উপরে পড়ত।
এর ফলে ঘড়ির কাঁটা আপন গতিতে এগিয়ে চলতো সামনের দিকে।এভাবে সময় গণনা করা হতো। কেমন, মজার না !
অথচ তিনি একদম ভুলে গিয়েছিলেন। গণিতের এক জটিল সমস্যা সমাধানে তিনি গভীর মগ্নতায় ডুবে ছিলেন।
বন্ধুটি যথাসময়ে এসে তা লক্ষ্য করলেন। ফলে চুপচাপ বসে রইলেন তাঁর অপেক্ষায়।বেশ কিছুক্ষণ পর খাবার এলো। শুধু একজনের খাবার। বন্ধুটি মনে করলেন, তার জন্যই এ খাবার আনা হয়েছে।
বন্ধুটি নিউটনকে বিরক্ত না করে চুপচাপ খাবার খেয়ে ফেললেন। এর কিছুক্ষণ পর গণিতের সমাধান শেষ করে বন্ধুর দিকে তাকিয়ে তো রীতিমত অবাক ।এবার তাঁর খেয়াল হলো, বন্ধুকেনিমন্ত্রণ করার কথা ভুলেই গিয়েছিলেন। খাবারবিহীন প্লেটের দিকে নজর পড়তেই বন্ধুকে বললেন, ‘ভাগ্যিস তুমি এসেছো।
নইলে তো বুঝতেই পারতাম না যে আমি এখনো খাইনি’।এই ছিলো আত্মভোলা নিউটনের মজার কান্ড।
এমনিভাবে নিউটন কোন নতুন বৈজ্ঞানিক ভাবনায় ডুবে থাকতেন। আরও একদিনের ঘটনা। একজন লোক তাঁর বাড়িতে এসে একটা প্রিজম (তিনকোণা কাঁচ) দেখিয়ে জিজ্ঞেস করলেন, এর দাম কত হতে পারে।
সেই ব্যক্তি নিউটনের কাছে এই প্রিজমটি বিক্রির জন্যই এসেছিল। এ সময় নিউটন প্রিজমের বৈজ্ঞানিক গুরুত্বের কথা বিবেচনা করে বললেন, এর প্রকৃত মূল্য নির্ণয় করা তাঁর সাধ্যের বাইরে। ফলে লোকটি বেশি দাম চাইল।নিউটন সেই দামেই প্রিজমটি কিনে ফেললেন। আপনারা জেনে অবাক হবেন যে,
পরবর্তীকালে এই প্রিজম থেকে তিনি উদ্ভাবন করেন বর্ণতত্ত্ব (The theory of color)শুধু দিয়ে যায় না ভুলতে পারা কিছু সময় আর কিছু স্মৃতি ॥
এই ধরনের বন্ধুরা কেনই বা জীবনে আসে আবার কেন ই বা চলে যায় জীবন থেকে অনেক দূরে ॥কেন এরা দিয়ে যায় কখনো মিষ্টি বেদনা কখনো বা কিছু অনুশোচনা যা বয়ে বেড়াতে হয় সারাটি জীবন...।
কেউ একজন যে তোমাকে হাসাবে যখন তোমার মন খারাপ থাকে
কেউ একজন যে তোমাকে বলবে যে তুমি সুন্দর,...কেউ একজন যে তোমাকে প্রতিদিন দেখতে চাইবে,
কেউ একজন যে তোমাকে প্রতি রাতে ফোন করবে,কেউ একজন যে তোমাকে বলবে সে তোমাকে সত্যিই কতোটা ভালবাসে,
মাঝে মাঝে আসলেই কোন একজনকে ভীষণ প্রয়োজন হয়...!যে নিজের রাগ,অভিমান, কষ্ট কাউকে দেখাতে পারেনা.....
একটু চিৎকার করে কাঁদতে পারেনাশুধু মৃদু হাসির আড়ালে চোখের জল লুকিয়ে রাখে ।।।