Friday, October 31, 2014

ইন্টারনেটের গতি বাড়াবে দ্বিগুন , সিদ্ধান্ত গ্রামীণফোনের

পাঁচ কোটি গ্রাহকের মাইলফলক পেরোনোর পর এবার সমপরিমাণ ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর লক্ষ্য নিয়ে কাজ করছে দেশের শীর্ষ মোবাইলফোন অপারেটর গ্রামীণফোন। এজন্য ইন্টারনেটের গতি দ্বিগুণ বাড়িয়ে দেয়ার ঘোষণা দেয়া হয়েছে। মঙ্গলবার রাজধানীর ওয়েস্টিন হোটেলে গ্রামীণফোনের সক্রিয় গ্রাহকের মাইলফলক অতিক্রম ঘোষণার খবর গণমাধ্যম কর্মীদের সামনে তুলে ধরে নতুন এই প্রত্যয়ের কথা তুলে ধরেন প্রতিষ্ঠানটির সিইও বিবেক সুদ। এসময় গ্রামীণফোনের প্রথম ব্যবহারকারী ঢাকার খিলক্ষেত অধিবাসী লাইলি বেগম এবং পাঁচ কোটিতম গ্রাহক ঢাকার একটি কলেজের ছাত্র আরেফিন সিদ্দিকীকে সম্মাননা দেয়া হয়। সম্মেলনে বিবেক সুদ জানান, আপসহীনভাবে সর্বোত্তম সেবা প্রদান প্রতিশ্রুতি থেকে আমরা সরে যাইন এবার আমাদের নতুন লক্ষ্য- সামনের পাঁচ বছরে বর্তমান সক্রিয় এক কোটি ইন্টারনেট গ্রাহককে পাঁচ কোটি ইন্টারনেট গ্রাহকে নিয়ে যাওয়া। তিনি আরো জানান, শুরু থেকে এ পর্যন্ত ১০ কোটির মতো সিম বিক্রি করেছে গ্রামীণফোন। এর মধ্যে যেসব সিম দীর্ঘ বছরে অচল রয়েছে সেগুলো রিসাইকেল করা হচ্ছে। সম্মেলনে ভিডিও কনফারেন্সে অংশ নেন গ্রামীণফোনের মূল কোম্পানি নরওয়েভিত্তিক মোবাইলফোন অপারেটর কোম্পানি টেলিনরের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) ফ্রেডরিক বাক্সাস। আর নতুন এই মাইলফলক অতিক্রম উপলক্ষ্যে গ্রাহকদের জন্য বর্তমান ইন্টারনেট প্যাকেজে কোনো অতিরিক্ত খরচ ছাড়াই দ্বিগুণ ইন্টারনেট গতি এবং প্রতি ১০ সেকেন্ড পালসে পাঁচ পয়সার বিশেষ প্যাকেজের ঘোষণা দেন গ্রামীণফোনের চিফ মার্কেটিং অফিসার (সিএমও) অ্যালান বঙ্কে। প্রসঙ্গত, এর আগে গ্রামীণফোনই প্রথমবারের মতো এক কোটি, দুই কোটি, তিন কোটি এবং চার কোটি গ্রাহকের ল্যান্ডমার্ক তৈরি করে। তাদের পর বাংলালিংক কেবল সেপ্টেম্বর মাসে তিন কোটি গ্রাহকের ল্যান্ডমার্ক অতিক্রম করে। এই মাসের মাঝামাঝি সময়ে পাঁচ কোটির মাইলফলক অতিক্রম করে গ্রামীণফোন।

মজার মজার অজানা তথ্য-৩

1) অক্টোপাসের দেহে তিনটি হৃদপিণ্ড আছে। তাহলে তো তার অনেক হৃদয়বান হওয়ার কথা তাইনা? 2) আপেল খেতে যতই স্বাদ লাগুক, জেনে নিও আপেলের ৮৪ ভাগই পানি। 3) এ মাত্র যিনি কলা খেলেন তার প্রতি মশার আকর্ষণ বেশী । 4) এক কাপ কফিতে ১০০-এরও বেশি রাসায়নিক পদার্থ আছে। 5) এক ঘণ্টা চুইংগাম চাবালে শরীরে ৩০ক্যালরি তাপ ক্ষয়। 6) গরুকে সিঁড়ি দিয়ে ওপরে উঠানো যায় কিন্তু নিচে নামানো যায় না । 7) চিংড়ি শুধু পিছনের দিকে সাঁতার দিতে পারে। 8) চোখ খোলা রেখে ব্যাঙ কোন কিছু গিলতে পারে না। 9) জলের হাতি বা জলহস্তি পানির নিচে ৩০ মিনিট দম বন্ধ করে থাকতে পারে। 10) যখন চাঁদ সরাসরি মাথার উপর,তখন আপনার ওজন সবচেয়ে কম। 11) ডলফিন এক চোখ খোলা রেখে ঘুমায়। 12) তোমার মতোই শিম্পাঞ্জিরাও হ্যান্ডশেক করে ভাব বিনিময় করে! 13) তুমি কি জানো, এক পাউন্ড বিশুদ্ধ তুলা থেকে ৩৩ হাজার মাইল লম্বা সুতা তৈরি সম্ভব! 14) পিঁপড়ার ঘ্রাণশক্তি কুকুরের চেয়ে বেশী। 15) পেঙ্গুইন একমাত্র পাখি যে সাঁতার কাটতে পারে কিন্তু উড়তে পারেনা। 16) পৃথিবীতে যে পরিমান সোনা আছে তা দিয়ে সম্পূর্ণ পৃথিবী ঢেকে দিলে হাঁটু পরিমান উচ্চতা হবে। 17) পৃথিবীতে যত লিপস্টিক আছে, তার বেশিররভাগই তৈরি হয় মাছের আঁশ দিয়ে। 18) প্রজাপতির চোখের সংখ্যা ১২ হাজার! 19) ফড়িংয়ের কান মলে দিতে চাইলে কিন্তু একটু সমস্যা হবে। কারণ ফড়িংয়ের কান হাঁটুতে! 20) মাছেরও কাশি হয়। 21) মৌমাছির চোখ পাঁচটি। 22) মশার দাঁত ৪৭ টি । 23) শামুক পা দিয়ে নি:শ্বাস নেয় । শামুকের নাক চারটি । 24) শরীরের পেছন দিক দিয়েও নিঃশ্বাস নিতে পারে কচ্ছপ। 25) হাতি একমাত্র স্তন্যপায়ী, যারা লাফ দিতে পারে না। 26) বয়স বাড়ার সাথে সাথে চোখের রঙ হালকা হয়ে যায়। 27) গড়ে একজন মানুষের চোখ বছরে ৪২ লাখ বার পলক ফেলে। 28) মানবদেহে সবচেয়ে দীর্ঘ জীবন্ত কোষ হলো মস্তিস্কের কোষ। 29) হাতের নখ, পায়ের নখের চেয়ে চারগুন দ্রুত বাড়ে। 30) মানবদেহের মোট হাড়ের ১/৪ অংশ পায়ে অবস্থিত! 31) প্রতি মিনিটে যুক্তরাষ্ট্রে ৬জন সতেরোতে পা দেয়। 32) আপনি চোখ খুলে কখনোই হাঁচি দিতে পারবেন না। বিশ্বাস না হলে এক্ষুণি চেষ্টা করে দেখতে পারে 33) গ্যালিলিও দূরবীন আবিষ্কার করার আগে মানুষ খালি চোখে আকাশে মাত্র পাঁচটি গ্রহ দেখতে পেতো! 34) আমরা তো গাছ থেকে সহজেই খাবার পাই। কিন্তু আমরা জানি কি এক পাউন্ড খাবার তৈরি করতে গাছের প্রায় ১০০ পাউন্ড বৃষ্টির পানি খরচ করতে হয়।

জীবন মানে কতকিছু দেখে নিন

একজন ভালো ছেলের কাছে-- ________জীবন মানে " পরীক্ষা"

একজন নষ্ট ছেলের কাছে- ________জীবন মানে " ফুর্তি "

একজন ভাল মেয়ের কাছে- ________জীবন মানে " পর্দা"

একজন নষ্টা মেয়ের কাছে- ________জীবন মানে " ব্যাভিচার "

একজন বাবার কাছে- ________জীবন মানে " দায়বদ্ধতা "

একজন মায়ের কাছে- ________জীবন মানে " শুধুই দুঃখ "

আর একজন সিরিয়াল প্রেমী মহিলার কাছে- ________জীবন মানে " Z বাংলা"

নেট পাগলাদের কাছে- ________জীবন মানে " ফেইসবুক "

কিছু সাধারণ জ্ঞান

০১।বাংলাদেশে প্রথম সামরিক আইন জারি করেন?-খোন্দকার মোশতাক আহমেদ।

০২।।বাংলাদেশ এশিয়ান গেমসে প্রথম অংশগ্রহন করে-১৯৭৮ সালে।

০৩।বৈকারী সীমান্ত অবস্থিত-সাতক্ষীরা জেলায়।

০৪।বাংলাদেশ শিশু একাডেমী প্রতিষ্ঠিত হয়-১৯৭৬ সালে।

০৫।যে বীরশ্রষ্ঠের নামে একটি ইউনিয়নের নাম করণ করা হয়-ক্যাপ্টেন মহিউদ্দীন জাহাঙ্গীর

০৬।টিয়ার্স অব ফায়ার* মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক তথ্যচিত্র

০৭।দেশের জাতীয় বিষয়াবলী উল্লেখ আছে –সংবিধানের ৪নং অনুচ্ছেদে।

০৮।যমুনা নদী পতিত হয়েছে-পদ্মা নদীতে।

০৯।বাংলাদেশের প্রথম রণতরী-বি এন এস পদ্মা।

১০।দেশের সবচেয়ে বড় সার কারখানা-যমুনা সার কারখানা।

ইংরেজি বিষয়ক মজার কিছু কার্যকরী তথ্য

১. Mozambiqueএমন একটি দেশের নাম যাতে সবগুলো vowel আছে।

২. “a quick brown fox jumps over the lazy dog” বাক্যটিতে ইংরেজি ২৬টি অক্ষর আছে।

৩. “ i am” সবচেয়ে ছোট ইংরেজি বাক্য।

৪. “Education” ও “Favourite” শব্দে সবগুলো vowel আছে।

৫. “Abstemious ও Facetious” শব্দে সবগুলো vowel আছে। মজার ব্যাপার হল শব্দের vowel গুলো ক্রমানুসারে ( a-e-i-o-u) আছে।

৬. Q দিয়ে গঠিত সকল শব্দে Qএ পরে u আছে।

৭. Rhythm সবচেয়ে দীঘ ইংরেজি শব্দ যার মধ্যে vowel নাই।

৮. Floccinaucinihilipilification সবচেয়ে বেশি vowel সমৃদ্ধ শব্দ যাতে ১৮টি vowel আছে।

৯. vowel যুক্ত সবচেয়ে ছোট শব্দ হল A(একটি) ও I(আমি) ।

১০. vowel বিহীন সবচেয়ে ছোট শব্দ হল By।

১১. Assassination মনে রাখার সহজ উপায়হল গাধা-গাধা-আমি-জাতি।

১২. Lieutenant শব্দের উচ্চারণ লেফট্যান্যান্ট বানান মনে রাখার সহজ উপায় হল মিথ্যা-তুমি-দশ-পিপড়া।

১৩. “Uncomplimentary” শব্দে সবগুলো vowel আছে। মজার ব্যাপার হলশব্দের vowel গুলো উল্টো ক্রমানুসারে ( u-o-i-e-a) আছে।

১৪. “Exclusionary ” ৫টি vowel সমৃদ্ধ এমন একটি শব্দ যার মধ্যে কোন অক্ষরের পূনারাবৃত্তি নাই।

১৫. ”study, hijak, nope, deft ” শব্দগুলোর প্রথম ৩ টি অক্ষর ক্রমানুসারে আছে।

১৬. Executive ও Future এমন দুটি শব্দ যাদের এক অক্ষর পর পর vowel আছে।

১৭. 80 কে letter marks বলা হ্য় কারণ L=12, E=5, T=20, T=20, E=5, R=18(অক্ষরের অবস্হানগত সংখ্যা) সুতরাং 12 5 20 20 5 18=80

১৮. A1 একমাত্র শব্দ যাতে ইংরেজী অক্ষর ও সংখ্যা আছে।

সময়

✿ সময় তাদের জন্য খুব আস্তে যায় যারা অপেক্ষা করে,

✿ তাদের জন্য চোখের পলকে চলে যায় যারা সময় শেষ হয়ে যাবার ভয় করে,

✿ তাদের জন্য খুবই ধীর গতিতে যায় যারা কষ্টের মাঝে থাকে,

✿ তাদের জন্য খুবই দ্রুত যায় যারা আনন্দে থাকে !!

★ কিন্তু যারা ভালবাসে, তাদের জন্য সময় থেমে যায়, অসীমতার.......

ম্যাকাও

আপনারা অনেকেই হয়তো ম্যাকাও পাখির নাম শুনে থাকবেন। অনেকেই হয়তো সামনাসামনি দেখেছেন কিংবা পেলেছেন। তবে এদের সম্পর্কে কিছু ব্যাপার হয়তো জানা নেই আপনার।

স্কারলেট ম্যাকাওকে পৃথিবীর সবচেয়ে বুদ্ধিমান পাখিদের একটি বিবেচনা করা হয়। একটি পূর্ণ বয়স্ক স্কারলেট ম্যাকাও প্রায় যেকোনো শব্দের অনুকরণ করতে পারে, প্রচুর কথা মনে রাখতে পারে এবং শেখানো হলে বিভিন্ন ট্রিকস শিখে তা প্রয়োগ করে দেখাতে পারে।

বিজ্ঞানীদের ধারনা, একটি পূর্ণ বয়স্ক স্কারলেট ম্যাকাও একটি ৮-১০ বছরের মানুষের বাচ্চার সমান বুদ্ধি ধারন করে।

স্বপ্ন সর্ম্পকিত বৈজ্ঞানিক কিছু কথা

ঘুমের মধ্যে অনেক বিষয়ই আমাদের স্বপ্নে আসে যা সম্পর্কে আমরা এখনো স্পষ্টভাবে অবগত নই। ঘুমের সময় আমাদের মস্তিষ্কের মধ্যে যে পরিবর্তন হয় তার কিছুটা অনুমান সম্ভব হয়। সাধারণ ঘুম আর স্বপ্ন নিয়ে বেশ কিছু তত্ত্ব রয়েছে। অনেক গবেষণাতেই এটা উঠে এসেছে যে ঘুমের মধ্যে দৈনন্দিন কর্মকাণ্ডের একটা বড় প্রভাব পড়ে। মস্তিষ্ককে দ্বিতীয় অন্ত্র হিসেবেই অভিহিত করেছেন এরিজোনা বিশ্ববিদ্যালয়ের সুসংহত ঘুম এবং স্বপ্ন মেডিসিন বিশেষজ্ঞ ক্লিনিক্যাল মনোবৈজ্ঞানিক রুবিন নেইমান। তিনি জানান, রাতে মস্তিষ্ক দুইভাগে ভাগ হয়ে যায় যেখানে পরিপাকতন্ত্রের মতোই কার্যকরণ চলতে থাকে এবং তথ্য নিষ্কাশন হয়ে কল্পনাপ্রবণ বিষয়গুলো একটি অংশে জমা হতে থাকে। এই কার্যকরণ পরিপাকতন্ত্রের মতই বলে তিনি জানান। বিশেষজ্ঞদের জানানো তথ্য অনুসারে নিচে স্বপ্ন সম্পর্কে কয়েকটি ভুল তুলে ধরা হলো-

১. আমরা প্রতি রাতেই দীর্ঘ সময় স্বপ্ন দেখি আপনি সম্ভবত শুনে থাকবেন যে যখন চোখের পাতা দ্রুত নড়ে তখনই মানুষ স্বপ্ন দেখে থাকে। কিন্তু নেইমান বলেন, আমরা সবসময়ই স্বপ্ন দেখছি। তবে বেশি স্বপ্ন দেখি চোখের পাতা দ্রুত নড়ার সময়। কিন্তু স্বপ্ন না দেখলেও চোখের পাতা নড়ে এটা জেনে রাখা দরকার। তিনি বলেন, রাতের শেষ তৃতীয়াংশেই স্বপ্ন দেখার ব্যাপারটা ঘটে থাকে।

২. ঘুমের সময় পোকা মাকড়ের চোখের পাতা নড়ে না কিছু স্বপ্ন চোখের পাতা নড়া ছাড়াই দেখা গেলেও REM বা দ্রুত চোখের পাতা নড়ার ঘটনা অন্য প্রজাতির প্রাণিদের মধ্যেও লক্ষ্য করা যায় বলে ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা জানিয়েছেন। পপুলার সায়েন্সের মতে, সব স্তন্যপায়ী ও সরীসৃপ এবং কিছু পাখির ঘুমের সময় চোখের পাতা নড়ে। তাই এদের মধ্যেও যথারীতি স্বপ্ন দেখার বিষয়টি ঘটে।

৩. যদি এলার্মে শব্দে ঘুম ভেঙে যায় তবে স্বপ্নের কথা মনে রাখা কঠিন যদি আপনি এলার্মের শব্দে জেগে ওঠেন এবং ঠাহর করতে না পারেন আপনি কোথায় আছেন কিংবা ঘুম থেকে উঠে মুহূর্তের মধ্যেই মনে হবে আপনি ভেসে আছেন। নেইমান স্বপ্ন মনে রাখার উৎকৃষ্ট পরামর্শ দিয়েছেন। তিনি বলেন, খুব ধীরে ধীরে ঘুম থেকে উঠুন, এক মিনিটের ওপর সময় নিয়ে উঠুন, অলসতার সাথে উঠুন। দ্রুতগামী কোন ছবি সামনে রাখার খুব শক্ত চেষ্টা করবেন না। তিনি বলেন, আপনি যদি স্বপ্নকে তাড়া করেন তাহলে স্বপ্নই পালিয়ে যাবে।

৪.তাদের স্বপ্নই মনে থাকে যারা মস্তিষ্কের বিভিন্ন ক্রিয়া প্রদর্শনে অভ্যস্ত। এটিও ভুল বলে প্রমাণিত হয়েছে। মস্তিষ্কের বেশকিছু স্বতঃস্ফূর্ত কার্যকরণের কারণে স্বপ্ন মনে পড়ে।

৫. স্বপ্ন দেখার সময় জেগে ওঠার শারীরিক ভঙ্গিমা যারা স্বপ্নের মধ্যেই ঘুম থেকে পাগলের মত জেগে ওঠেন কিছু করা শুরু করেন তাদের সঙ্গে প্রকৃতিস্থ মানুষের পক্ষে কথা বলা সম্ভব হয় না। কিন্তু জীববিজ্ঞান মতে যারা ঘুম থেকে উঠে চোখ খুলতে সময় নেন তাদের ইন্দ্রিয় সক্রিয় হয় বলে নেইমান জানান। তিনি বলেন, আমাদের অভিজ্ঞতা হলো, “আমাদের প্রায় হুবহু একই ভাবে শরীরে এবং মস্তিষ্কে স্বপ্ন নিবন্ধনের বিষয়টা চলে।

৬. আমরা বাস্তব সময়েই স্বপ্ন দেখি প্রচলিত আছে আমাদের স্বপ্ন দেখাটা সেকেন্ডে ভেঙে ভেঙে আসে। আদতে বাস্তবতা হচ্ছে স্বপ্ন টানা ২০ মিনিট ৩০ মিনিট এমনকি ঘণ্টাব্যাপী চলতে পারে।

৭. দুঃস্বপ্ন সবসময় ভয় থেকে হয় না খারাপ স্বপ্ন নিশ্চয়ই ভীতিকর। কিন্তু অন্যান্য কর্মক্ষত্রের আবেগ থেকেও এটা হতে পারে। ২০১৪ সালে ৩৩৩ জন মানুষের ওপর গবেষণা চালিয়ে দেখা গেছে, অনেক দুঃস্বপ্ন এবং খারাপ স্বপ্ন, বিভ্রান্তি, নিরানন্দ এবং অপরাধবোধ, ব্যর্থতার অনুভূতি, জনপ্রিয়তা হারানোর ভয় থেকে দেখা হয়। গবেষকরা এটাও জানান যে, নারীদের খারাপ স্বপ্ন সম্পর্কের দ্বন্দ্ব থেকে এবং পুরুষরা অধিকাংশ দুঃস্বপ্ন সহিংসতা বা শারীরিক আগ্রাসন থেকে দেখে থাকে।

৮. আপনি অদ্ভুত না বলা পর্যন্ত স্বপ্নটা অদ্ভুত নয় আপনি স্বপ্ন দেখছেন, এটা কোন বিষয় না যে আপনি কতটা অদ্ভুত স্বপ্ন দেখছেন। আপনি একটি সবুজ দৈত্য ও কুইন মেরির সঙ্গে তাস খেলছেন, এটাও অদ্ভুত না। আপনি ঘুম থেকে উঠে কোন স্বপ্নটা দেখেছেন এবং সেটা কতটা অদ্ভুত সেটা নির্ণয় করুন। তার সম্পর্কে আপনার অভিমতের ওপরই নির্ভর করবে সেটা কতটা অদ্ভুত ছিল। আপনি জাগ্রত অবস্থাতেই দুই ভিন্ন কোণ থেকে স্বপ্নকে ব্যাখ্যা করুন।

৯. স্বপ্নেই মারা যান মানুষের বিশাল একটা অংশ মনে করে যে স্বপ্নে মারা যাওয়া অর্থ সে মরে যাবে। কিন্তু নেইমান বলেন, এর কোন সত্যতা নেই। তিনি বলেন, আপনি যদি স্বপ্নে দীর্ঘ সময় মারা যাওয়ার সুযোগ পান তবে সেই সুযোগ গ্রহণ করুন।

তথ্যসূত্রঃ ইন্টেরনেট

স্বপ্ন নিয়ে মজার কিছু তথ্য

০১. সাইকলজিষ্টদের মতে রাতে অনিদ্রা হওয়ার অর্থ আপনি হয়ত অন্য কারো স্বপ্নে জীবিত।

০২. আপনি কখনই একসাথে নাক ডাকতে এবং স্বপ্ন দেখতে পারবেন না।

০৩. গড়ে একজন মানুষ বছরে ১৪৬০টি স্বপ্ন দেখে। অর্থাৎ প্রতি রাতে গড়ে প্রায় ৪ টি।

০৪. আমাদের মস্তিষ্ক কোন চেহারা তৈরী করতে পারে না। আমরা স্বপ্নে যে সব চেহারা দেখি তার সবগুলোই আমরা আমাদের জীবনে কখনও না কখনও দেখেছি। আমাদের জীবনে আমরা পথে ঘাটে অসংথ্য চেহারা দেখি যা মনে রাখতে পারি না। কিন্তু আমাদের সাবকনসাস মাইন্ড তা ধরে রাখে এবং স্বপ্নে তা দেখায়।

০৫. প্রতিটি মানুষই স্বপ্ন দেখে। যদি আপনি মনে করেন আপনি স্বপ্ন দেখেন না তার অর্থ হয় আপনি তা মনে রাখতে পারেন না নয়ত আপনি জটিল কোন মানসিক রোগে ভুগছেন।

০৬. মানুষ তার জীবনের প্রায় ৬ বছর স্বপ্ন দেখে কাটায়।

০৭. সাধারনত গর্ভবতী মহিলারা অন্যান্যদের চেয়ে বেশী স্বপ্ন মনে রাখতে পারে। তার কারণ, গর্ভকালীন সময়ে তাদের অতিমাত্রায় হরমোনের পরিবর্তন হয়।

০৮. স্বপ্ন দেখার ৫ মিনিটের মধ্যে আমরা তার ৫০শতাংশ ভুলে যাই, ১০ মিনিটের মধ্যে ভুলে যাই প্রায় ৯০ শতাংশ।

০৯. আমরা সাধারনত প্রায় ৯০ থেকে ১৮০ মিনিট স্বপ্ন দেখি যেখানে, গড়ে একটি স্বপ্নের স্থায়িত্ব হয় ১০ থেকে ১৫ মিনিট। সবচেয়ে লম্বা সময় স্বপ্ন দেখি সকালে যার স্থায়িত্ব ৩০ থেকে ৪৫ মিনিট।

১০. সাধারণত শিশুরা দুঃস্বপ্ন বেশি দেখে।

প্রাণী বিষয়ক মজার কিছু তথ্য

• পৃথিবীর একমাত্র প্রাণী ডলফিন যে একচোখখোলা রেখে ঘুমায় ।

• এর চেয়েও অদ্ভুত প্রাণী হল পিঁপড়া যে কখনও ঘুমায়ই না ।

• জলহস্তি দম বন্ধ করে ৩০ মিনিট একটানা জলের নিচে থাকতে পারে ।

• জিরাফ এমন একটা প্রাণী যার একটি শক্ত লাথিতে নিমেষেই একটি সিংহ মারা যেতে পারে ।

• পৃথিবীর একমাত্র প্রাণী গরু যেটি সিড়ি দিয়ে উঠতে পারে কিন্তু নামতে পারে না ।

• তুলনামূলক পৃথিবীর সবচেয়ে শক্তিশালী প্রাণী হল পিঁপড়া যে নিজের ওজনের ০৯ গুণ ওজনবহন করতে পারে ।

• পৃথিবীর একমাত্র প্রাণী ফড়িং যার কান থাকে হাঁটুতে ।

শরীর সর্ম্পকিত মজার কিছু তথ্য

একজন মানুষ তার পুরো জীবনে এতো লালা তৈরি করে, যা দিয়ে দুটি সুইমিংপুল ভরা যাবে।

অনেক সময় প্রসাব আটকিয়ে রাখলে আপনার মনে হতে পারে মূত্রথলী অনেক বড় হয়ে গেছে। আসলে তা হয়নি।

বেশিরভাগ শিশু নীল বর্ণের চোখ নিয়ে জন্মগ্রহণ করে। বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে এর রঙ বদলে যায়।

একজন পশ্চিমা জীবদ্দশায় গড়ে ৫০ টন খাবার এবং ৫০,০০০ হাজার লিটার দুধ কিনে থাকে।

আঙ্গুলের নখ ঝরে পড়লে নতুন করে তৈরি হতে সময় নেয় ১ থেকে ২ বছর।

চোখকে নিয়ন্ত্রণ করার মাংসপেশী দিনে ১ লাখ বার কাজ করে।

মানুষের পুরো জীবনে কমপক্ষে ৪০ পাউন্ড ত্বক খসে পড়ে।

মানুষের মস্তিষ্ক ২০ শতাংশ অক্সিজেন এবং ক্যালোরি গ্রহণ করে।

মানুষের প্রতিটি কিডনিতে রয়েছে ১ লাখ ফিল্টার, যা প্রতি মিনিটে ১ দশমিক ৩ লিটার রক্ত পরিস্কার এবং ১ দশমিক ৫ লিটার প্রসাব তৈরি করে ।

একজন নারীর ডিম্বাশয়ে ৫ লাখ ডিম্বানু থাকে কিন্তু সন্তান উত্পাদনের জন্য কাজ করে মাত্র ৪০০ ডিম্বানু।

পৃথিবীর প্রতিটি মানুষের প্রসাবের গন্ধ আলাদা ।

পাকস্থলী নিজেকে হজম করে ফেলে না কেন? কারণ পাকস্থলীর কোষ ধ্বংস হওয়ার আগেই তৈরি হয়ে যায়।

শরীরের একবিন্দু ঘাম সৃষ্টিতে কাজ করে আধা-মিলিয়ন ঘামগ্রন্থি ।

মানুষ জীবনের ৯০ শতাংশ তথ্য চোখের সাহায্যে সংগ্রহ করে।

মানুষের প্রতি পাউন্ড হাড় কংক্রিটের চেয়ে চারগুণ মজবুত।

মানুষের শরীরের সবচেয়ে বড় অঙ্গ হলো ত্বক। প্রাপ্তবয়স্ক একজন মানুষের ত্বক 20 ফুট লম্বা হয়ে থাকে।

কোন কিছুর স্বাদ গ্রহণের জন্য আমাদের লালা সেটিকে অদৃশ্য করে দেয়।

একজন পুরুষ প্রতিদিন ছয় মিলিয়ন শুক্রানুর জন্ম দেয়। যা দিয়ে ছয় মাসে পুরো পৃথিবীর জনসংখ্যা পূরণ করা যাবে।

প্রতি ৩০ মিনিটে মানুষের শরীর যে পরিমাণ উত্তপ্ত হয় তা দিয়ে অর্ধেক গ্যালন জল ফুটানো যাবে।

আমাদের ফুসফুসে ৩০ কোটি সূক্ষ্ম নল আছে। এই নলগুলো একটি পর একটি জোড়া লাগালে এর দূরত্ব হবে যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টা থেকে লস অ্যাঞ্জেলস পর্যন্ত।

যারা ঘন ঘন স্বপ্ন দেখে তাদের বুদ্ধিমত্তা অন্যদের তুলনায় বেশি।

মানুষ ঘুমুতে যাওয়ার আগ মুহূর্তে জাগ্রত অবস্থার তুলনায় এক সেন্টিমিটার খাটো হয়। কারণ মেরুদণ্ডের তরুণাস্থি ঘুমের সময় ধীরে ধীরে সংকুচিত হয়ে আসে।

আর্ন্তজাতিক বিষয়ক কিছু সাধারণ জ্ঞান

► বৃহত্তম সৌরশক্তিচালিত নৌকার নাম কি? -এম টুরানোর প্লানেট সোলার।

► বিশ্ব বানিজ্য রিপোর্ট প্রকাশ করে কোন সংস্থা? - বিশ্ব বানিজ্য সংস্থা।

► ২০১০ সালে বিশ্বে রপ্তানিতে শীর্ষ দেশ কোনটি ? - চীন।

► ২০১০ সালে শীর্ষ আমদানিকারক দেশ কোনটি? - যুক্তরাষ্ট্র।

► সব চেয়ে বেশি স্বর্ণমজুদ রয়েছে কোন দেশে? - যুক্তরাষ্ট্রে।

► পাকিস্তান প্রথম বারের মতো কোন কৃত্রিম উপগ্রহ উৎক্ষেপন করে? পাকসটি-১।

► বিশ্বের বৃহত্তম ভিডিও গেমস মেলা কোথায় অনুষ্ঠিত হয়? -কোলন, জার্মানি।

► দ্যা গুড মুসলিম উপন্যাসের লেখক কে? -তাহমিমা আনাম।

► দ্য লাকুনা উপন্যাসের লেখক কে? -বারবারা কিংসলভার , যুক্তরাস্ট্র।

► ১০০৫ ডলারের নিচে আয় করে কোন কোন দেশ? - বাংলাদেশ, আফগানিস্তান।

► বিশ্ব হেপাটাইটিস দিবস কবে? -৩০ জুলাই।

► বিশ্বের বনভুমির পরিমান সবচেয়ে বেশি কোন দেশে? - রাশিয়া।

► শেষ ক্ষুদ্রঋণ শীর্ষ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয় কোথায়? - ভ্যালাডেলিড, স্পেন।

► আদিবাসী সংক্রান্ত বিশ্ব সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়? -২০১৪ সালে।

► অর্থনীতিতে প্রথম নোবেল দেয়া হয় কবে? -১৯৬৯ সালে।

► পৃথিবীর উচ্চতম রাজধানী কোনটি? -লাপাজ, বলিভিয়া।

► ‘আল-জাজিরা’ কোন দেশভিত্তিক স্যাটেলাইট চ্যানেল? -কাতার।

► বানকিমুন দক্ষিনে সুদানে দুত হিসাবে কাকে নিয়োগ দেয়? -হেইলি মেনকারিয়োস, ইরিত্রিয়া।

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি নিয়ে মজার কিছু তথ্য

১. দিয়াশলাই এবং লাইটার আমরা সবাই চিনি। সবাই দেখেছি ব্যাবহার করেছি। দিয়াশলাই দেখতে অতি সাধারণ, লাইটার এর তুলনায় অনেক আধুনিক মনে হয়। কি তাইনা? কিন্তু জানেন কি লাইটার দিয়াশলাইয়ের আগে আবিষ্কৃত হয়। আগে লাইটার আসছে এরপর দিয়াশলাই। অবাক হলেন তাইনা..!

২.পৃখিবীতে প্রথম যে এলার্মক্লকটি তৈরী করা হয় তা শুধুমাত্র সকাল ৪টায় এলার্ম দিতো। কি কেউ চান এই ঘড়িটি?

৩. BMW গাড়ির কথা সবাই শুনেছি। যতটুকু জানি অনেক দামী গাড়ি। বিশ্বের সবচেয়ে দামী গাড়ি তৈরী করে এই কোম্পানী। কিন্তু জানেন কি এই কোম্পানিটি ছিল বিমানের ইঞ্জিন তৈরী করার জন্য। পরে এটি গাড়ি তৈরী করা শুরু করে এবং সাফল্যতো চোখের সামনেই।

৪. জানেন কি একটি সাধারণ কার(car) তৈরী করতে নাকি প্রায় ৩৯০৯০ গ্যালন জল লাগে। আমার নিজেরই বিশ্বাস হয়না এই কথা। কিন্তু নেটে এটার অনেক রেফারেন্স। একটি টায়ার তৈরী করতেই নাকি ৫১৮ গ্যালনের মত জল লাগে।

ফেসবুক কাস্টমার কেয়ার

আপনারা সবাই জানেন প্রত্যেক মোবাইল অপারেটরদেরই কাস্টমার কেয়ার আছে। প্রতিদিন কত বিচিত্র সমস্যা নিয়ে আমরা সেখানে ফোন করি।

আচ্ছা যদি ফেসবুকের কাস্টমার কেয়ার থাকত আমাদের দেশে তাহলে ঘটনাটা কিরকম হইত!আমরা তাহলে কি কি সমস্যার জন্য সেখানে ফোন দিতাম?

আসেন দেখি।

ঘটনা নাম্বার 1

-হ্যালো ফেসবুক কাস্টমার কেয়ার থেকে জরিনা বলছি।বলুন কিভাবে সাহায্য করতে পারি?

-আফা আমি আক্কাস।আমার আইডির নাম "কুত্তা কেন খ্যাপছে"।আমি অখন আইডি ফিমেল বানাইতে চাই।নাম দিমু "প্রিন্সেস সখিনা"।আমার কি করতে হইব?

ঘটনা নাম্বার 2

ফেসবুক কাস্টমার কেয়ার থেকে শামসু বলছি।বলুন কিভাবে সাহায্য করতে পারি?

-ভাইগো,আমার আইডিতে সব সময় 600 অনলাইনে থাকে।মাগার লাইক আসে 10 আমি কি করমু?

ঘটনা নাম্বার 3

ফেসবুক কাস্টমার কেয়ার থেকে আনিকা বলছি।বলুন কিভাবে সাহায্য করতে পারি?

-আফা আমি মতিন।আইডির নাম "ধর সাইকেল মুইতে আসি"।পাসওয়ার্ড মনে পড়তাছে না।কি করমু আফা?

ভোটার আইডির নাম্বার টা বলুন।

-আফায় কয় কি?আমি তো আইডি খুলছি সিএনজি ড্রাইভারের লাইসেন্স দিয়া।

ঘটনা নাম্বার 4

ফেসবুক কাস্টমার থেকে চৈতালি বলছি....।

-ও আল্লাগো আফনে সেই চৈতালি নাকি?ঐযে ভিডিও

দেখছিলাম...."দেখি চৈতালি মুখটা খোলো তো"! আর আফনে কইছিলেন "আআআআআআআআ"

ঘটনা নাম্বার 5

ফেসবুক কাস্টমার কেয়ার থেকে মুন্নি বলছি।বলুন কিভাবে সাহায্য করতে পারি?

-আফা আমি বল্টু বলছি।আমার আইডির নাম "arif r hossain" ॥কাইলকে এট্টা পুস্ট দিছিলাম।লাইক পড়ছে 23000।

আর আইজকা পুস্ট দিলাম।

লাইক আইছে 22998।

বাকি দুইডা লাইক গেল কই?জাতি জানতে চায়।

মজার মজার অজানা তথ্য-২

বিশ্বের সবচেয়ে বড় বীজ হচ্ছে নারিকেল

আপেলের বীজে সায়নাইড (সবচেয়ে মারাত্মক বিষ) রয়েছে।

সারা বিশ্ব একবার ঘুরে আসতে পারে এমন লম্বা মাকড়শার জালের ওজন হবে মাত্র এক পাউন্ড

চীন দেশের সবাই যদি একবার, একসাথে ৩/৪ ফুট উপর থেকে মাটিতে লাফ দিয়ে পড়ে তাহলে পৃথিবী তার কক্ষপথ থেকে সরে যাবে।

সবচেয়ে ছোট যুদ্ধ হয় ১৮৯৬ সালে ব্রিটেন ও জাঞ্জিবার এর মধ্যে – মাত্র ৩৮ মিনিট

নিজেই নিজেকে সুরসুরি দেওয়া যায় না – এটা চেস্টা করতে পারেন।

মানুষের ফুসফুস প্যাচানো বা কোকড়ানো। এটাকে ছড়িয়ে মাদুরের মতন বিছিয়ে দিলে এটি প্রায় একটি টেনিস কোর্টের সমান বড় হবে।

কুকুরের শ্রবন শক্তি অসাধারন। আমরা যেই শব্দটা ১০ ফুট দূর থেকে শুনতে পাই সেই শব্দটা কুকুর ১০০ ফিট দূর থেকেও শোনে।

সবচেয়ে বেশী মানুষের মৃত্যু ঘটায় যে প্রানী – মশা

বিশ্বের সব মানুষকে যদি (অনুপাত ঠিক রেখে) ১০০ জনে নামিয়ে আনতে পারেন। তাহলে এর মধ্যে ৫৭ জন এশিয়ান, ২১ জন ইউরোপিয়ান, ১৪ জন আমেরিকান ও ৮ জন আফ্রিকান পাবেন। আর নিজের কম্পিউটার আছে এমন লোক পাবেন মাত্র ১ জন।

হাতি পায়ের আঙ্গুলের উপরে ভর করে হাটে কারন তাদের পাতার পেছনের অংশটিতে কোন হাড় নেই, শুধুই চর্বি।

তোমার মতোই শিম্পাঞ্জিরাও হ্যান্ডশেক করে ভাব বিনিময় করে!

অক্টোপাসকে কি হৃদয়বান বলা যায়? ওর দেহে যে তিনটি হৃৎপিণ্ড আছে!

১০০ বছর আগেও বোর্নিওতে মানুষের মাথার খুলি মুদ্রা হিসেবে ব্যবহার করা হতো ।

একটি পোকাখেকো ফ্যালকন পাখি তোমার চেয়েও চোখে বেশি দেখে। সে আধামাইল দূর থেকেই একটা ফড়িংকে ঠিক ঠিক শনাক্ত করতে পারে।

অতীতে রোমান সৈন্যরা বিশেষ এক ধরনের পোশাক পরত। এই পোশাকটাই এখন মেয়েদের কাছে ব্যাপকভাবে জনপ্রিয়। পোশাকটার নাম স্কাট্ ।

ডলফিন একচোখ খোলা রেখে ঘুমায়। তুমিও একটু চেষ্টা করে দেখো, সম্ভব কি না।

তুমি কি জানো, এক পাউন্ড বিশুদ্ধ তুলা থেকে ৩৩ হাজার মাইল লম্বা সুতা তৈরি সম্ভব!

আমাদের ত্বকের প্রতি বর্গইঞ্চিতে প্রায় ৬২৫টি ঘামগ্রন্থি আছে। ওগুলো এতো সূক্ষ্ম যে তুমি গুনে দেখতে চাইলেও পারবে না।

পৃথিবীর সব সাগরে যে পরিমাণ লবণ আছে তা দিয়ে পৃথিবীকে ৫০০ ফুট পুরু লবণের স্তুপ দিয়ে ঢেকে ফেলা যাবে ।

মজার মজার অজানা তথ্য-১

একটা তেলাপোকা তার মাথা ছাড়া ৯ দিন পর্যন্ত বেচে থাকতে পারে।

সিংঘের গর্জন ৫ মাইল দূর থেকেও শোনা যায় ।

সামুদ্রিক হাঙ্গর মানুষকে হাতের কাছে পেলে মেরে ফেলে কিন্তু অবাক বিষয় মানুষের হাতেই বেশী হাঙ্গর মারা পড়েছে।

কাচ আসলে বালু থেকে তৈরী।

আপনি প্রতিদিন কথা বলতে গড়ে ৪৮০০টি শব্দ ব্যবহার করেন। বিশ্বাস না করতে একবার ট্রাই করতে পারেন।

আপনি যদি ৮ বছর ৭ মাস ৬ দিন একটানা চিৎকার করলে যে পরিমান শক্তি খরচ হয় তা দিয়ে এক কাপ কফি অনায়েসে বানানো যাবে।

একটি রক্ত কনিকা আমাদের পুরো দেহ ঘুরে আস্তে সময় নেয় ২২ সেকেন্ড।

আপনার যদি একটা তারকা গুনতে ১ সেকেন্ড সময় লাগে তাহলে একটা গ্যালাক্সির সব তারকা গুনতে সময় লাগবে ৩ হাজার বছর।

অনেকের ধারনা শামুকের কোন দাত নাই। অথচ শামুকের ২৫ হাজার দাত আছে।

চোখ খুলে হাচি দেয়া সম্ভবনা। আয়নায় আপনি ট্রাই করতে পারেন।

বিড়াল ১০০ রকম শব্দ করতে পারে অথচ কুকুর পারে ১০ রকম।

পৃথিবীর প্রানীদের মধ্যে৮০ ভাগই হচ্ছে পোকামাকড়।

জিরাফের জিহ্বা কালো।

আকাশে কত তারা জানেন? যদি প্রতি সেকেন্ডে একটা করে তারা গুনতে থাকেন, তবে গ্যালাক্সির মোট তারা গুনতে আপনার সময় লাগবে তিন হাজার বছর।

একটা শামুক কত লম্বা হতে পারে জানেন? ৯১ সেন্টিমিটার! মানে প্রায় তিন ফুট!

১০ লাখেরও বেশি খুদে নালি দিয়ে মানুষের কিডনি তৈরি। দুই কিডনির নালিগুলো জোড়া দিলে ৪০ মাইল লম্বা হবে।

মুরগির ডিমের চেয়ে ২৪ গুণ বড় উটপাখির ডিম।

Thursday, October 30, 2014

বিভিন্ন দেশের মজার কিছু তথ্য

►► থাইল্যান্ডে গাড়ি চালানোর জন্য অবশ্যই আপনাকে শার্ট পড়তে হবে!!

অর্থাৎ, আপনি খালি গায়ে গাড়ি চালাতে পারবেন না!!

►► আমেরিকার ফ্লোরিডাতে আপনি যদি পার্কিং স্পটে কোনো হাতি বেঁধে রাখেন, তবে আপনাকে সেই হাতির জন্য পার্কিং ফি দিতে হবে!!

►► বিস্ময়কর একটা আইন জানাচ্ছি এইবার!! আমেরিকার নিউইয়র্কে কোনো উঁচু বিল্ডিং থেকে লাফিয়ে পড়ার শাস্তি হলো মৃত্যুদণ্ড!!

(অর্থাৎ, কেউ লাফিয়ে পড়ে যদি বেঁচে যায় তবে তাকে সুস্থ করে বাঁচিয়ে তুলে এরপর আবার মেরে ফেলা হবে!!)

►► রঙ্গিন টেলিভিশন আবিস্কারের পর থেকে মানুষের সাদাকাল স্বপ্ন দেখার হার কমে গেছে!!

►► আফ্রিকান সিসাডা মাছি (cicada fly) ১৭ বছর ঘুমিয়ে কাটায়!! ঘুম ভাঙার পর এরা মাত্র ২ সপ্তাহ বেঁচে থাকে!! সেই সময়ে এদের প্রধান কাজ হলো বংশবৃদ্ধিতে অংশগ্রহন!!

►► DELL কম্পিউটার কোম্পানির মালিক মাইকেল ডেল মাত্র ১৯ বছর বয়সে ১০০০ ডলার নিয়ে ব্যবসা শুরু করেছিলেন!!

►► জাপানের মোট স্থলভাগের ৭০% এর বেশি হলো পাহাড়!! এর মধ্যে আছে ২০০ এর বেশি আগ্নেয়গিরি!!

►► আশ্চর্যজনক একটা তথ্য দেই, আমেরিকার নিউইয়র্কে বছরে ১,৬০০ লোক অন্য মানুষের কামড়ে আহত হয়!!

ক্ষুদ্র আয়তনের দেশ সমূহ এবং এদের আয়তন

‬ ★প্রধান ১০ টি দেশ★

★ প্রথম- ভ্যাটিকান .৪৪ বর্গ কিঃ মিঃ

★দ্বিতীয়- মোনাকো ১.৯৫ বর্গ কিঃ মিঃ

★তৃতীয় -নাউরু ২১.১০ বর্গ কিঃ মিঃ

★চতুর্থ- ট্যুভ্যালু ২৬ বর্গ কিঃ মিঃ

★পঞ্চম- সানম্যারিনো ৬১ বর্গ কিঃ মিঃ

★ষষ্ঠ- বাবমুড়া ৬২ বর্গ কিঃ মিঃ

★সপ্তম -লিচেন ষ্টাইন ১৫৭ বর্গ কিঃ মিঃ

★অষ্টম- মার্শাল দ্বীপপুঞ্জ ১৮২ বর্গ কিঃ মিঃ

★নবম -সেন্ট কিটসানেভিস ২৬৭ বর্গ কিঃ মিঃ

★দশম- মালদ্বীপ ২৯৮ বর্গ কিঃ মিঃ

কিডনি নষ্ট হয়ে যাওয়ার জন্য সাধারণ কিছু কারণ

যদিও আমি একজন ডাক্তার নই তবুও "টিপস ম্যান" হিসেবে কিছু মেডিকেল টিপস তো দেয়া যেতেই পারে ....

কিডনি নষ্ট হওয়ার কিছু সাধারণ কারণ

১. প্রস্রাব আটকে রাখা।

২. পর্যাপ্ত পানি পান না করা।

৩. অতিরিক্ত লবন খাওয়া।

৪. যেকোন সংক্রমনের দ্রুত চিকিৎসা না করা।

৫. মাংস বেশি খাওয়া।

৬. প্রয়োজনের তুলনায় কম খাওয়া।

৭. অপরিমিত ব্যথার ওষুধ সেবন।

৮. ওষুধে সেবনে অনিয়ম।

৯. অতিরিক্ত মদ খাওয়া ।

১০. পর্যাপ্ত বিশ্রাম না নেওয়া ।

বিভিন্ন দেশ সম্পর্কিত কিছু সাধারণ জ্ঞান

• মুক্তার দেশ- কিউবা

• মুক্তার দ্বীপ- বাহরাইন

• পীত নদীর দেশ- হোয়াংহো

• নিষিদ্ধ দেশ- তিব্বত

• নিষিদ্ধ শহর- লাসা, তিব্বত

• পঞ্চম ড্রাগনের দেশ- তাইওয়ান

• হাজার দ্বীপের দেশ- ফিনল্যান্ড

• হাজার হ্রদের দেশ- ফিনল্যান্ড

• নিশীত সূর্যের দেশ- নরওয়ে

• শান্ত সকালের দেশ- কোরিয়া

•মটর গাড়ীর শহর- ডেট্রয়েট

• নীরব খনির দেশ— বাংলাদেশ

• সমুদ্রের বধূ—গ্রেট বৃটেন

• ঝরনার শহর— তাসখন্দ

• ব্রিটেনের বাগান—কেন্ট

• স্বর্ণনগরী—জোহান্সবার্গ

• বিশ্বের রাজধানী —নিউইয়র্ক • সিল্ক রুটের দেশ—ইরান

• সোভিয়েত ইউনিয়নের শস্যভান্ডার— ইউক্রেন

• ইউরোপের বুট—ইতালি

• ধীবরের দেশ—নরওয়ে

• সোনালী তোরণের দেশ—সানফ্রান্সিসকো

•পূর্বে চীনে যে নামে পরিচিত ছিল : ক্যাথে।

•ইরাকের পূর্ব নাম : মেসোপটেমিয়া।

• ফরাসি বিপ্লবের শিশু বলা হয় : নেপোলিয়নকে।

•ইতিহাসের শ্রেষ্ঠ নির্মাতা বলা হয় : মিশরীয়দেরকে ।

সফলতার উপায় সমূহ শিখুন নিজেদের ঘর থেকে

আমাদের রুমেই আছে এর উত্তর...

✿ ছাদ বলেঃ লক্ষ্যটাকে উঁচু কর;

✿ ফ্যান বলেঃ সবসময় ঠাণ্ডা (শান্ত) থাক ;

✿ ঘড়ি বলেঃ একটা মিনিটও নষ্ট করোনা ;

✿ আয়না বলেঃ কোন কাজের পূর্বে নিজের যোগ্যতাকে দেখে নাও ;

✿ জানালা বলেঃ মনকে উদার কর ;

✿ ক্যালেন্ডার বলেঃ যুগের সাথে তাল মিলিয়ে ।

বিভিন্ন দেশের অদ্ভুত নাম

পৃথিবীর স্বর্গ বলা হয় - কাশ্মীরকে

স্বর্ণ নগরী বলা হয় - জোহান্সবার্গকে

আগুনের দ্বীপ বলা হয় - আইসল্যান্ডকে।

বিশ্বের রুটির ঝুরি হিসেবে পরিচিত - উত্তর আমেরিকার প্রেইরি অঞ্চলকে

চিরশান্ত দেশ বলা হয় - কোরিয়াকে।

' সমুদ্রের বধূ ' বলা হয় - গ্রেটব্রিটেনকে

চাদ হ্রদ অবস্তিতি আফ্রিকায়।

এশিয়ার বৃহত্তম মরুভুমির নাম - গোবি

‪পৃথিবীর‬বৃহত্তম হীরক খনির নাম হলো - কিম্বার্লি ।।

BANGLADESH নামের পূর্ণরূপ

যারা জানেন না তারা জেনে নিন BANGLADESH এর পূর্ণ রূপ ও অর্থ

B=Blood (রক্ত)

A=Achieve (অর্জিত)

N=Noteworthy (স্মরণীয়)

G=Golden (সোনালী)

L=Land (ভূমি)

A=Admirable (প্রশংসিত)

D=Democratic (গণতান্ত্রিক)

E=Evergreen (চিরসবুজ)

S=Sacred (পবিত্র)

H=Habitation (বাসভূমি)

পরিশেষে

“BANGLADESH” এর অর্থ দাড়ায়

‘রক্তে অর্জিত স্মরণীয় সোনালী ভূমি,প্রশংসিত গণতান্ত্রিক চিরসবুজ পবিত্র বাসভূমি’

জানা-অজানা মজার ১০ টি অদ্ভুত তথ্য

• যতই চেষ্টা করুন না কেন, আপনি কখনোই মনে করতে পারবেন না আপনার স্বপ্ন কীভাবে শুরু হয়েছিল।

• সমাজবিজ্ঞান অনুযায়ী পতিতাবৃত্তিও এক ধরনের সমাজসেবা ।

• ১৯২০ এ একটি কুকুর প্রায় নয় বছর ধরে তার মালিকের কবরের কাছে বসে অপেক্ষা করেছিল নিজে মারা যাওয়ার আগ পর্যন্ত।

এটাই হল প্রভুভক্তি।

• Shitsenders নামে একটি সাইট আছে যাতে আপনি অর্ডার দিলে আপনার শত্রুর বাড়িতে বেনামে গরু, ঘোড়া, হাতি অথবা গরিলার মল পাঠাবে।

এরচেয়ে ভালো প্রতিশোধ আর কি হতে পারে।

• ডিজনির Princess and the frog সিনেমাটি বের হওয়ার পর প্রায় পঞ্চাশজন ছেলেমেয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়

কারন তারা ব্যাঙের মুখে Kiss করার ফলে এর জীবানুর দ্বারা সংক্রমিত হয়েছিল ।

• আমেরিকার নেব্রাসকায় একটি গ্রাম আছে যার অধিবাসী মাত্র এক জন।

সে নিজেকে ওই গ্রামের মেয়র মানে আর নিজেকে নিজে ট্যাক্স দেয় ।

• ফ্রান্সে মৃত কাউকেও বিয়ে করা যায়।

• হিটলার আর স্ট্যালিন, তারা দুজনে মোট চার কোটি মানুষহত্যার জন্য দায়ী, দুজনেই একদা নোবেল শান্তি পুরস্কারের জন্য মনোনীত হয়েছিল।

• বেবুনরা কুকুর কিডন্যাপ করে তাদের পোষাপ্রানী হিসেবে পোষে।

• এক লোক তার্পেন্টাইন, ঈঁদুর মারার ওষুধ খায় আর -14 (মাইনাস ১৪) ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় কয়েক ঘন্টা পড়ে থাকে আর একটা ট্যাক্সির সাথে ধাক্কা খায়।

আর এতকিছুর পড়ও সে বেঁচে যায় ।

মজার কিছু তথ্য

★১) অস্ট্রেলিয়ার এবরিজিন উইথডোয়ার উপজাতির লোকেরা দুঃখ প্রকাশের জন্য দাড়ি ও গোফে কাদা লেপে রাখে।

★২)অস্ট্রেলিয়ায়একটি ছোট পাহাড় আছে যা প্রতিদিন এবং প্রত্যেক ঋতুতে রং বদলায়।

★৩) ফ্রান্সের সম্রাট চতুর্দশ লুই দাঁত সহ জন্মগ্রহন করেছিলেন।

★৪) ভুটানের ডাকটিকিট থেকে ফুলের গন্ধ ও গান শোনা যায়।

★৫) মৌর্য সম্রাট অশোক পৃথিবীতে সর্বপ্রথম হাসপাতাল নির্মাণ করেছিলেন।

(এটা কিন্তু আমাদের গর্বের বিষয়)

বিজ্ঞানী অ্যালবার্ট আইনস্টাইন এর বিখ্যাত কিছু উক্তি সমূহ

এর পূর্বেও ওনার কিছু বাণী দেয়া হয়েছে আজকে আরো কিছু দেখুনঃ

✬ আমাদের রহস্যময়তার পরীক্ষণে প্রাপ্ত সবচেয়ে সৌন্দর্যময় জিনিসগুলো হলো শিল্প, বিজ্ঞান এবং বন্ধুত্ব।

✬ আমি ভবিষ্যত নিয়ে চিন্তা করিনা।এটা আসে যথেষ্ট তাড়াতাড়ি.

✬ একজন ব্যক্তি বসবাস শুরু করতে পারে ,যখন তিনি নিজে বাইরে বাস করতে পারে.

✬ কল্পনা জ্ঞানের চেয়ে আরো গুরুত্বপূর্ণ.

✬ যে কেউ ,যে কখনও ভুল করেনা। সে নতুন কিছু করার চেষ্টা করে না.

✬ যেকোন বুদ্ধিমান বোকা জিনিষকে বড় করতে পারে ,আরো জটিল, এবং আরও তীব্র ।
এটি একটি প্রতিভাকে স্পর্শ করে ,এবং সাহস অনেকটা বিপরীত দিকে অগ্রসর হয় ।

✬ দুর্বল মনোভাব হচ্ছে চরিত্রের দুর্বলতা .

✬ ধর্ম ছাড়া বিজ্ঞান পঙ্গু হয়. বিজ্ঞান ছাড়া ধর্ম অন্ধ হয়.

✬ বাস্তবতা নিছক একটি বিভ্রম, যদিও এটি খুব স্থায়ী .

✬ বিশ্বের সবচেয়ে অজ্ঞেয় বিষয় তা বোধগম্য হয় না.

✬ ভালোবাসায় পতনের জন্য কোনোভাবেই আমরা মহাকর্ষ-অভিকর্ষকে দায়ী করতে পারি না।

✬ মহাকর্ষ দায়ী নয় প্রেমে পতনশীল মানুষের জন্য.

✬ শুধুমাত্র বাস্তব মূল্যবান জিনিস অনুভূতি হয়.

✬ সফল মানুষ হওয়ার চেষ্টা করার থেকে বরং মূল্যবোধ সম্পন্ন মানুষ হওয়ার চেষ্টা করো।

✬ সবকিছু সম্ভব সহজ করা উচিত,কিন্তু সহজ নয়.

✬ সমগ্র বিজ্ঞান দৈনন্দিনের একটি পরিশোধন চিন্তা ছাড়া আর কিছুই না ।।।

গুরুত্বপূর্ণ কিছু সংক্ষিপ্ত শব্দের পূর্ণরূপ

‎ A‬.B.T.A

= All Bengal Teachers Association

A.M =

Ante Meridien

[রাত 12 টা থেকে 12 টা পর্যন্ত] ‪P‬.M =

Post Meridien

[দুপুর 12 টা থেকে রাত 12 টা পর্যন্ত]
AIDS ‬=

Acquired Immune Deficiency Syndrome

A.I.R =

All India Radio

A.T.M =

Automatic Teller Machine

‪ ADIDAS‬=

All Day I Dream About Sports

‪ C‬.B.I =

Central Bureau of Investigation

C.I.D =

Crime Investigation Department

‪ E‬.C.G =

Electro Cardio Gram

‪ F‬.I.F.A =

Federation of International Football Association

ইন্টারনেট জগতের কয়েকজন জনকের নাম

¤ ইন্টারনেটের জনক কে ?

উত্তরঃ ভিনটন জি কার্ফ ।

¤ WWW এর জনক কে ?

উত্তরঃ টিম বার্নাস লি ।

¤ ই-মেইল এর জনক কে ?

উত্তরঃ রে টমলি সন।

¤ ইন্টারনেট সার্চ ইঞ্জিনের জনক কে?

উত্তরঃ এলান এমটাজ ।

বিজ্ঞানী নিউটনের কিছু অসাধারণ ঘটনা

জন্মলগ্ন থেকে তিনি ছিলেন রুগ্ন প্রকৃতির এক বালক । অথচ স্কুলে দুষ্টমিতে সেরা ছিলেন ।

কিন্তু তা সত্ত্বেও শিক্ষকগণ মুগ্ধ ছিল তাঁর অসাধারণ জ্ঞান-প্রতিভায় ।

অসাধারণ মেধাবী সেই বিজ্ঞানী হচ্ছেন স্যার আইজাক নিউটন ।

তিনি ছিলেন একাধারে পদার্থবিজ্ঞানী , গণিতবিদ, জ্যোতির্বিজ্ঞানী , প্রাকৃতিক দার্শনিক, আলকেমিস্ট ।

ঘটনা- ১

একদিনের মজার ঘটনা। ছোট্র নিউটন লক্ষ্য করলেন, স্কুলের অধ্যক্ষের শ্যালক প্রায়ই স্কুলে আসতে দেরি করতেন। চিন্তা করতে করতে হঠাৎ তাঁর মাথায় বুদ্ধি আসলো।
সেই মুহূর্তে নিউটন বলে ওঠলেন, স্যার আপনার জন্য একটা ঘড়ি তৈরি করে দিচ্ছি যা দিয়ে ঠিক সময়ে স্কুলে আসতে পারবেন। কিন্তু নিউটন ঘড়িটা তৈরি করলেন কিভাবে?

তিনি যে ঘড়িটা তৈরি করলেন সেই ঘড়ির উপরে থাকতো জলের পাত্র। প্রতিদিন নির্দিষ্ট ফোঁটা ফোঁটা জল ঘড়ির কাঁটার উপরে পড়ত।

এর ফলে ঘড়ির কাঁটা আপন গতিতে এগিয়ে চলতো সামনের দিকে।

এভাবে সময় গণনা করা হতো। কেমন, মজার না !

ঘটনা- ২

এক রাতের ঘটনা। নিউটন বন্ধুকে সেই রাতে দাওয়াত/নিমন্ত্রণ করেছিলেন।

অথচ তিনি একদম ভুলে গিয়েছিলেন। গণিতের এক জটিল সমস্যা সমাধানে তিনি গভীর মগ্নতায় ডুবে ছিলেন।

বন্ধুটি যথাসময়ে এসে তা লক্ষ্য করলেন। ফলে চুপচাপ বসে রইলেন তাঁর অপেক্ষায়।

বেশ কিছুক্ষণ পর খাবার এলো। শুধু একজনের খাবার। বন্ধুটি মনে করলেন, তার জন্যই এ খাবার আনা হয়েছে।

বন্ধুটি নিউটনকে বিরক্ত না করে চুপচাপ খাবার খেয়ে ফেললেন। এর কিছুক্ষণ পর গণিতের সমাধান শেষ করে বন্ধুর দিকে তাকিয়ে তো রীতিমত অবাক ।

এবার তাঁর খেয়াল হলো, বন্ধুকেনিমন্ত্রণ করার কথা ভুলেই গিয়েছিলেন। খাবারবিহীন প্লেটের দিকে নজর পড়তেই বন্ধুকে বললেন, ‘ভাগ্যিস তুমি এসেছো।

নইলে তো বুঝতেই পারতাম না যে আমি এখনো খাইনি’।

এই ছিলো আত্মভোলা নিউটনের মজার কান্ড।

ঘটনা-৩

বিজ্ঞানী ও সাধকগণ কখনো কখনো এমন আত্মমগ্নতায় বিভোর হন যেনো সবকিছুই ভুলে যান সেই সাধনার মুহূর্তে।

এমনিভাবে নিউটন কোন নতুন বৈজ্ঞানিক ভাবনায় ডুবে থাকতেন। আরও একদিনের ঘটনা। একজন লোক তাঁর বাড়িতে এসে একটা প্রিজম (তিনকোণা কাঁচ) দেখিয়ে জিজ্ঞেস করলেন, এর দাম কত হতে পারে।

সেই ব্যক্তি নিউটনের কাছে এই প্রিজমটি বিক্রির জন্যই এসেছিল। এ সময় নিউটন প্রিজমের বৈজ্ঞানিক গুরুত্বের কথা বিবেচনা করে বললেন, এর প্রকৃত মূল্য নির্ণয় করা তাঁর সাধ্যের বাইরে। ফলে লোকটি বেশি দাম চাইল।

নিউটন সেই দামেই প্রিজমটি কিনে ফেললেন। আপনারা জেনে অবাক হবেন যে,

পরবর্তীকালে এই প্রিজম থেকে তিনি উদ্ভাবন করেন বর্ণতত্ত্ব (The theory of color)

কিছু মানুষ

কিছু কিছু মানুষ জীবনে হঠাৎ করে আসে আবার হঠাৎ করেই হারিয়েও যায় ॥

শুধু দিয়ে যায় না ভুলতে পারা কিছু সময় আর কিছু স্মৃতি ॥

এই ধরনের বন্ধুরা কেনই বা জীবনে আসে আবার কেন ই বা চলে যায় জীবন থেকে অনেক দূরে ॥

কেন এরা দিয়ে যায় কখনো মিষ্টি বেদনা কখনো বা কিছু অনুশোচনা যা বয়ে বেড়াতে হয় সারাটি জীবন...।

কেউ একজন

মাঝে মাঝে কোন একজনকে প্রয়োজন হয়,

কেউ একজন যে তোমাকে হাসাবে যখন তোমার মন খারাপ থাকে

কেউ একজন যে তোমাকে বলবে যে তুমি সুন্দর,...

কেউ একজন যে তোমাকে প্রতিদিন দেখতে চাইবে,

কেউ একজন যে তোমাকে প্রতি রাতে ফোন করবে,

কেউ একজন যে তোমাকে বলবে সে তোমাকে সত্যিই কতোটা ভালবাসে,

মাঝে মাঝে আসলেই কোন একজনকে ভীষণ প্রয়োজন হয়...!

অসহায়

পৃথিবিতে সব চেয়ে অসহায় সে

যে নিজের রাগ,অভিমান, কষ্ট কাউকে দেখাতে পারেনা.....

একটু চিৎকার করে কাঁদতে পারেনা

শুধু মৃদু হাসির আড়ালে চোখের জল লুকিয়ে রাখে ।।।

About Cryosphere

The Cryosphere is an Imperial space station in the Music star system, which is considered to be of major strategic importance. With the Cryosphere (the largest human-built extrasolar space station in existence), control can be maintained over the whole system.
a) Structure: snow he structure of snow consists of two interconnecting. phases, ice and pore space (gas), and sometimes a third phase, liquid water. This paper is mostly limited to methods for observing the structure of cold, dry snow.
b) Sea ice Sea ice is a thin, fragile, solid layer that forms in the Polar Oceans. It forms a boundary between the relatively warm ocean and the cooler atmosphere.
c) Frozen ground and permafrost Frozen ground is soil or rock in which part or all of the water has frozen. If the ground is frozen all year long, we call it "permafrost," or permanently frozen ground. The land, hardened and without any liquid water, is made up of mineral particles (particles of soil, grains and rock debris of various sizes) cemented together by ice.

About Astrophysics

Astrophysics is the branch of astronomy that deals with the physics of the universe, including the physical properties of celestial objects, as well as their interactions and behavior. Among the objects studied are galaxies, stars, planets, exoplanets, the interstellar medium and the cosmic microwave background. Their emissions are examined across all parts of the electromagnetic spectrum, and the properties examined include luminosity, density, temperature, and chemical composition. Because astrophysics is a very broad subject, astrophysicists typically apply many disciplines of physics, including mechanics, electromagnetism, statistical mechanics, thermodynamics, quantum mechanics, relativity, nuclear and particle physics, and atomic and molecular physics. In practice, modern astronomical research involves a substantial amount of physics. The name of a university's department ("astrophysics" or "astronomy") often has to do more with the department's history than with the contents of the programs. Astrophysics can be studied at the bachelors, masters, and Ph.D. levels in aerospace engineering, physics, or astronomy departments at many universities. Astrophysics Research Astronomical data arriving at essentially every wavelength of the electromagnetic spectrum, this is a fascinating time for astronomy and astrophysics worldwide. Johns Hopkins astrophysicists lead research across the entire range of the discipline, from cosmology to galactic structure to planets, using observational, numerical and theoretical methods. JHU astronomers along with members of the Space Telescope Science Institute just across the street from our building jointly form one of the largest astrophysics communities in the country. The past two years have brought many exciting developments for the astrophysics researchers in our department. Professor Adam Riess received the 2011 Nobel Prize in physics for the discovery of the accelerated expansion of the Universe. The department continued its commitment to leadership in large-scale astronomical surveys and joined the Prime Focus Spectrograph project. Several new astrophysics faculty joined our department: professor Marc Kamionkowski, assistant professors Tobias Marriage, Nadia Zakamska and Brice Menard, and Homewood Professor Joseph Silk in a shared appointment. Below we briefly summarize research interests of our faculty and research staff members, arranged roughly in the following order: Cosmology, Extragalactic Astronomy, Galactic Astronomy, Numerical Simulations, Large Datasets, Instrumentation, Group activities. Goals The science goals of Astrophysics are breathtaking: we seek to understand the universe and our place in it. We are starting to investigate the very moment of creation of the universe and are close to learning the full history of stars and galaxies. We are discovering how planetary systems form and how environments hospitable for life develop. And we will search for the signature of life on other worlds, perhaps to learn that we are not alone. Current Programs Astrophysics comprises of three focused and two cross-cutting programs. These focused programs provide an intellectual framework for advancing science and conducting strategic planning. They include:
•Physics of the Cosmos
•Cosmic Origins
•Exoplanet Exploration
•Astrophysics Explorer Program
•Astrophysics Research

Energy Cycle and Water

The Water and Energy Cycle Focus Area studies the distribution, transport and transformation of water and energy within the Earth System. Since solar energy drives the water cycle and energy exchanges are modulated by the interaction of water with radiation, the energy cycle and the water cycle are intimately entwined. The long-term goal of this focus area is to enable improved predictions of the global water and energy cycles. This key goal requires not only documenting and predicting means and trends in the rate of the Earth's water and energy cycling as well as predicting changes in the frequency and intensity of related meteorological and hydrologic events such as floods and droughts. General Characteristics The large-scale water and energy balances of the Mississippi River basin during the period 1995-2000 will be determined and characterized in the Global Energy and Water Cycle Experiment (GEWEX) Continental-Scale International Project (GCIP) with high spatial resolution. The normal annual, diurnal, geographic, and vertical variations of surface and atmospheric balances will be defined, as will the major modes of large-scale seasonal to interannual anomalies. The accuracy of these balances will be assessed at various spatial and temporal scales. The Global Energy and Water Cycle Experiment The Global Energy and Water Cycle Experiment (GEWEX) is an integrated program of research, observations, and science activities ultimately leading to the prediction of global and regional climate change. The International GEWEX Project Office (IGPO) is the focal point for the planning and implementation of all GEWEX activities. The goal of GEWEX is to reproduce and predict, by means of suitable models, the variations of the global hydrological regime, its impact on atmospheric and surface dynamics, and variations in regional hydrological processes and water resources and their response to changes in the environment, such as the increase in greenhouse gases. GEWEX will provide an order of magnitude improvement in the ability to model global precipitation and evaporation, as well as accurate assessment of the sensitivity of atmospheric radiation and clouds to climate change .

About Earth Surface & Interiors

Earth, the largest and densest rocky planet, was formed about 4.5 billion years ago. The Earth's interior is divided into four layers which is typical of rocky planets. Each layer has different characteristics and is made of different elements and minerals. There is a gradient in temperature between the cool surface and the hot interior with the center, or core, as hot as 9000 degrees F. The crust is broken into many large plates that move slowly relative to each other. Mountain ranges form when two plates collide and their edges are forced up. In addition, many other surface features are the result of the moving plates. The plates move about one inch per year, so millions of years ago the continents and the oceans were in different positions. About 250 million years ago, most of the land was connected together, and over time has separated into seven continents. The Crust Because the crust is accessible to us, its geology has been extensively studied, and therefore much more information is known about its structure and composition than about the structure and composition of the mantle and core. Within the crust, intricate patterns are created when rocks are redistributed and deposited in layers through the geologic processes of eruption and intrusion of lava, erosion, and consolidation of rock particles, and solidification and recrystallization of porous rock. By the large-scale process of plate tectonics, about twelve plates, which contain combinations of continents and ocean basins, have moved around on the Earth's surface through much of geologic time. The edges of the plates are marked by concentrations of earthquakes and volcanoes. Collisions of plates can produce mountains like the Himalayas, the tallest range in the world. The Structure of the Moon The Moon, our fellow-traveler in space, has a diameter half that of the Earth's core, and it revolves around the Earth, as all the planets revolve around the Sun, under the force of gravity. Moonquakes of very low energy are caused by land tides produced by the pull of Earth's gravity, and, from analysis of moonquake data, scientists believe the Moon has two layers: a crust, from the surface to 65 kilometers depth, and an inner, more dense mantle from the crust to the center at 3,700 kilometers. The crust is presumed to be com- posed primarily of rocks containing feldspar, calcium aluminum silicate, and lesser pyrox- ene, iron and magnesium silicate; the crust also contains basalt in the mares, which con- tains less iron and more titanium than earth basalt. The mantle is thought to be made up of calcic peridotite, containing both pyroxene and feldspar.

Climate Variability & Change

The Climate Variability and Change program seeks to deliver new knowledge and applications for decision-making in climate-sensitive industries and to understand and project climate variability and change and its impacts to improve adaptive responses and to inform policy and decision making. As such, research in the CVC program covers time-scales from weeks to decades, and includes multi-week prediction, seasonal prediction, and climate change projections. The program interacts strongly with the operational sections of the Bureau of Meteorology, particularly the National Climate Centre, and with a number of the CSIRO National Research Flagships. Observing Climate Variability and Change The Earth's climate is dynamic and naturally varies on seasonal, decadal, centennial, and longer timescales. Each "up and down" fluctuation can lead to conditions which are warmer or colder, wetter or drier, more stormy or quiescent. Analyses of decadal and longer climate records and studies based on climate models suggest that many changes in recent decades can be attributed to human actions; these decadal trends are referred to as climate change. The effects of climate variability and change ripple throughout the environment and society - indeed touching nearly all aspects of the human endeavor and the environment. These factors underlie NOAA's mission to observe, understand, and predict climate variability and change. Importance of Climate-Change Research to the Nation Climate influences every aspect of life on Earth, affecting human health and well-being, water and energy resources, agriculture, forests and natural landscapes, air quality, and sea levels. The Intergovernmental Panel on Climate Change (IPCC) Fourth Assessment Report of 2007 summarizes overwhelming evidence that global warming, due to human activities since 1750, is unequivocal. In addition to increases in global average air and ocean temperatures, observations find widespread melting of snow and ice; rising sea levels; widespread changes in precipitation amounts, ocean salinity, and wind patterns; and increasing occurrences of extreme weather, including droughts, heavy precipitation, heat waves, and intensity of tropical cyclones. Objective and interdisciplinary science is needed to understand more clearly the complexity of global climate issues. The science will play an essential role during the next decade in helping communities and land and resource managers understand local and regional implications, anticipate effects, prepare for changes, and reduce the risks of decision making in a changing climate.

About Magnetosphere

The study of the region of space near the Earth helps to determine changes in the Earth's magnetosphere, ionosphere, and upper atmosphere in order to enable specification, prediction, and mitigation of their effects. Heliophysics seeks to develop an understanding of the response of the near-Earth plasma regions to space weather. This complex, highly coupled system protects Earth from the worst solar disturbances while redistributing energy and mass throughout. A key element involves distinguishing between the responses to external and internal drivers, as well as the impact of ordinary reconfigurations of environmental conditions, such as might be encountered when Earth crosses a magnetic sector boundary in the solar wind. This near-Earth region harbors spacecraft for communication, navigation, and remote sensing needs; conditions there can adversely affect their operation. Ground based systems, such as the power distribution grid, can also be affected by ionospheric and upper atmospheric changes. Key near-term investigations emphasize understanding the nature of the electrodynamic coupling, how geospace responds to external and internal drivers, and how the coupled middle and upper atmosphere respond to external forcings and how they interact with each other. History of magnetospheric physics Theories about the solar plasma stream and its interaction with Earth were published as early as 1931. During the next several decades multiple scientists, including Sydney Chapman and Hannes Alfvén, proposed a variety of mechanisms and explanations.The Earth's magnetosphere was first measured in 1958 by Explorer 1 during the research performed for the International Geophysical Year.In August and September 1958, Project Argus was performed to test a theory about the formation of radiation belts that may have tactical use in war. The Earth's Magnetic Field The Earth has a magnetic field with north and south poles. The Earth's magnetic field reaches 36,000 miles into space.The magnetic field of the Earth is surrounded in a region called the magnetosphere. The magnetosphere prevents most of the particles from the sun, carried in solar wind, from hitting the Earth. Some particles from the solar wind can enters the magnetosphere. The particles that enter from the magnetotail travel toward the Earth and create the auroral oval light shows.

About Heliophysics

The term heliophysics was coined in 1981 to denote the physics of the entire Sun: from centre to corona. It is a direct translation from the French ‘he ?liophysique’, which was introduced to provide a distinction from physique solaire (solar physics) which in practice was then confined to only the outer layers of the Sun. It is a subdiscipline of heliology. Recently the meaning of the term has been extended by Dr George Siscoe of Boston University to include the physics of the heliosphere (the space around the sun beyond the corona, in principle out to the shock where the solar wind encounters the interstellar medium, but excluding the planets and other condensed bodies). It has subsequently been used by the NASA Science Mission Directorate to encompass the study of the heliosphere and the objects that interact with it—most notably, but not limited to, planetary atmospheres and magnetospheres, the solar corona, and the interstellar medium. Heliophysics combines several other disciplines, including several branches of space physics, plasma physics, and solar physics, including stellar physics in general. Overview Heliophysics is all of the science common to the field of the Sun-Earth connections. This fast-developing field of research covers many traditional sub-disciplines of space physics, astrophysics, and climate studies. The NASA Living With a Star program, with its focus on the basic science underlying all aspects of space weather, acts as a catalyst to bring the many research disciplines together to deepen our understanding of the system of systems formed by the Sun-Earth connection. Focus Areas Earth moves through the heliosphere, the exotic outer atmosphere of a star. The space beyond Earth’s protective atmospheric cocoon is highly variable and far from benign. The Sun, our solar system, and the region of the galaxy just outside present us with a complex, interacting set of physical processes. It is the one part of the cosmos accessible to in situ scientific investigation, our only hands-on astrophysical laboratory. Building on NASA’s rich history of exploration of Earth’s neighborhood and distant planetary systems, we are poised to provide a predictive understanding of our place in the solar system. We do not live in isolation; we are intimately coupled with the Sun and the space environment through Earth’s climate system, our technological systems, the habitability of planets and solar system bodies we plan to explore, and ultimately the fate of Earth itself. Variability in this environment affects the daily activities that constitute the underpinning of modern society, including communication, navigation, and weather monitoring and prediction. Because the space environment matters to humans and their technological systems both on Earth and in space, it is essential as a space-faring Nation that we develop an understanding of these space plasma processes.

The Weather System

The weather system includes the dynamics of the atmosphere and its interaction with the oceans and land. Weather includes those local or microphysical processes that occur in minutes through the global-scale phenomena that can be predicted with a degree of success at an estimated maximum of two weeks prior. The Weather theme is important to the NASA Earth Science for two reasons. First, the improvement of our understanding of weather processes and phenomena is crucial in gaining an understanding of the Earth system. It is directly related to the Climate and Water/Energy Cycle Themes. In both cases, the dynamics are to a large degree controlled by "weather processes." Second, there is an infrastructure in the U.S. for operational meteorology at NOAA, the FAA, the DoD, and others that requires the introduction of new technologies and knowledge that only NASA can develop. Monsoon A monsoon is a periodic wind, especially in the Indian Ocean and southern Asia. The word is also used to label the season in which this wind blows from the southwest in India and adjacent areas that is characterized by very heavy rainfall, and specifically the rainfall that is associated with this wind.

About Planets

Planets:

New Worlds, New Discoveries NASA is at the leading edge of a journey of scientific discovery that promises to reveal new knowledge of our Solar System’s content, origin, evolution and the potential for life elsewhere. NASA Planetary Science is engaged in one of the oldest of scientific pursuits: the observation and discovery of our solar system’s planetary objects. With an exploration strategy based on progressing from flybys, to orbiting, to landing, to roving and finally to returning samples from planetary bodies, NASA advances the scientific understanding of the solar system in extraordinary ways, while pushing the limits of spacecraft and robotic engineering design and operations. Since the 1960s, NASA has broadened its reach with increasingly sophisticated missions launched to a host of nearby planets, moons, comets and asteroids. History All eight planets can be seen with a small telescope; or binoculars. And large observatories continue to provide much useful information. But the possibility of getting up close with interplanetary spacecraft has revolutionized planetary science. Very little of this site would have been possible without the space program Planet Order The Sun Mercury Venus Earth Mars Jupiter Saturn Uranus Neptune

Something About " Dark Matter & Dark Energy "

In the early 1990's, one thing was fairly certain about the expansion of the Universe. It might have enough energy density to stop its expansion and recollapse, it might have so little energy density that it would never stop expanding, but gravity was certain to slow the expansion as time went on. Granted, the slowing had not been observed, but, theoretically, the Universe had to slow. The Universe is full of matter and the attractive force of gravity pulls all matter together. Then came 1998 and the Hubble Space Telescope (HST) observations of very distant supernovae that showed that, a long time ago, the Universe was actually expanding more slowly than it is today. So the expansion of the Universe has not been slowing due to gravity, as everyone thought, it has been accelerating. No one expected this, no one knew how to explain it. But something was causing it. Eventually theorists came up with three sorts of explanations. Maybe it was a result of a long-discarded version of Einstein's theory of gravity, one that contained what was called a "cosmological constant." Maybe there was some strange kind of energy-fluid that filled space. Maybe there is something wrong with Einstein's theory of gravity and a new theory could include some kind of field that creates this cosmic acceleration. Theorists still don't know what the correct explanation is, but they have given the solution a name. It is called dark energy. Dark Energy The greatest discoveries are the unexpected ones, which was the case in the late 1990s when two teams of astronomers competing to measure the rate at which the expansion of the universe is slowing down (as virtually everyone thought it must be) discovered that it is speeding up instead. A previously unknown, all-pervasive dark energy must be at work, representing 70% of the energy density of the universe. Dark matter First proposed in the 1930s, the idea that there is missing mass influencing the behavior of galaxies began to look more and more likely from the 1970s on. We know that it is matter because we can detect its gravitational influence on visible matter, but we cannot see it. An inventory of the distribution of dark matter throughout space shows that it constitutes 25% of the energy density of the universe.

প্রমাণঃ 0! = 1 (০ ফ্যাক্টরিয়াল = ১)

আজকে আপনাদের দেখাব কিভাবে 0! = 1 ,
আমরা জানি,

n! = n(n-1)! .................. (১)

সমীকরণ (১) এ n=1 বসিয়ে পাই,
1! = 1(1-1)!

বা, 1! = 1 x 0!

বা, 1 = 1 x 0!

[যেহেতু, 1! = 1]

বা, 0! x 1 = 1
[প্রতিস্থাপন করে]

বা, 0! = 1

[উভয় পক্ষকে 1 দ্বারা ভাগ করে]

অতএব, 0! = 1

[প্রমাণিত]

লগারিদমের ভিত্তি e ধরার কারণ

আশা করি সকলে ভালো আছেন ।

এর আগেও লগ সম্পর্কে পোস্ট করা হয়েছে আজকে এ বিষয়ে আরো একটি পোস্ট ।

আমরা বেশির ভাগ ১০ ভিত্তিক লগারিদমের সাথেই অধিত পরিচিত ।

ভিত্তি হিসাবে ১০ কে আমাদের কাছে স্বাভাবিক মনে হয়, কারণ আমরা ১০ ভিত্তিক গণনায় অভ্যস্ত।

তাই আমরা একটু অবাক হই লগের ভিত্তি হিসেবে e (এটি একটি অমূলদ সংখ্যা যার মান ২.৭১৮২৮১৮২৮৪…...) কে দেখে আর আমাদের মনে প্রশ্ন জাগে এই e আসলো কোথা থেকে আর কেনই বা গণিতবিদদের কাছে এই e কে ১০ এর চেয়েও বেশি ভাল মনে হয় ?

লগারিদম এর লেখচিত্র

যদি আমরা ১০ ভিত্তিক লগ অর্থাৎ y=log_১০ (x) এর লেখ আঁকি এবং অত্যন্ত সতর্কতার সাথে (১,০) বিন্দুতে অংকিত স্পর্শকের ঢাল হিসাব করি তবে আমরা পাই ০.৪৩৪।

ঢাল হল, কোন সরলরেখা x-অক্ষের ধনাত্মক দিকের সাথে যে কোণ উৎপন্ন করে সেই কোণের tangent যেমন, উৎপন্ন কোণ ৩০ ডিগ্রী হলে ঢাল হবে tan৩০ডিগ্রী বা, ১.৭৩২

২ ভিত্তিক লগের জন্য সেই মান হয় ১.৪৪… এবং ৩ ভিত্তিক লগের জন্য হয় ০.৯১…,

অর্থাৎ, ২ ভিত্তিক লগের জন্য ১ এর চেয়ে বেশি আর ৩ ভিত্তিক লগের জন্য ১ এর চেয়ে কম।

আমরা সবাই গণিতের সৌন্দর্যে মোহিত হই, সরলতায় আগ্রহী হই তাই স্বভাবতই আমাদের মনে প্রশ্ন জাগে, এমন কোন ভিত্তি কি নেই যা ২ ও ৩ এর মধ্যবর্তী এবং যার জন্য সেই মান বরাবর ১ হবে ?

উত্তর হ্যাঁ, আছে।

আর সেই মানই হল e ।

e ভিত্তিক লগ অর্থাৎ, y=log_e (x) এর জন্য (১,০) বিন্দুতে অংকিত স্পর্শকের ঢাল হবে ১।

আর তাই ভিত্তি হিসেবে e ব্যাবহার করলে বিষয়টি অনেক সহজ হয় ।

ক্যালকুলাসের অন্তরীকরণ থেকে আমরা জানি log_e(x) এর অন্তরক সহগ হল ১/x কিন্তু ভিত্তি যদি e না হয়ে অন্য কোন সংখ্যা যেমন a হয় তখন log_a(x) এর অন্তরক সহগ হয় (১/x)log_a(e)

অর্থাৎ,১/x এর সাথে ১ ভিন্ন অন্য একটি সংখ্যা গুণ আকারে চলে আসে ।

যেমন log_২(x) এর অন্তরক সহগ (১.৪৪…)/x । আর তখন ঢাল ১ না হয়ে ১.৪৪ হয়, e ভিত্তিক লগের জন্য যা ১, কারণ কোন নির্দিষ্ট বিন্দুতে অন্তরক সহগের মানই ওই বিন্দুতে অংকিত স্পর্শকের ঢাল। এ কারনে লগের ভিত্তি হিসেবে e এর ব্যাবহার এতো স্বাভাবিক।

আমরা খুব সহজে e এর মান নিচের ধারা থেকে নির্ণয় করতে পারিঃ-

e = ১ + ১/১! + ১/২! + ১/৩! + ১/৪! + …

যেখানে, ৪! মানে ১.২.৩.৪=২৪

স্মরণীয় কিছু উক্তি

অসৎ মানুষ কাউকে সৎ ভাবতে পারে না।

নিজেকে দিয়ে তারা অন্যকে বিচার করে

- এইচ জি ভন

নিচে নামা যতটা সহজ, ওপরে ওঠা ততটা সহজ নয় ।

----- টমাস ফুলার

বিবাহিত জীবনের প্রেম মানুষকে সত্যিকারের মানুষ হতে সাহায্য করে

___ফ্রান্সিস বেকন

কোন কিছু করার পরে যা ভাল মনে হয় তাই হল নৈতিকতা,

আর যা করার পরে খারাপ মনে হয়,

তাই হল অনৈতিকতা ।

----আর্নেষ্ট হেমিংওয়ে

জর্জ লিললো

একজন আহত ব্যক্তি তার যন্ত্রনা
যত সহজে ভুলে যায়,

একজন অপমানিত ব্যক্তি তত সহজে অপমান ভোলে না

—জর্জ লিললো

হযরত আলী (রাঃ)

কাউকে যখন সাহায্য করবে,

তার চেহারার দিকে তাকিওনা,

হয়তবা তার লজ্জায় আবৃত চেহারা দেখে

তোমার মনে অহংকার জন্মাতে পারে ।

- হযরত আলী (রাঃ)

ভালোবাসার কাহিনী

হৃদয়ের সবটুকু দিয়ে তোমায় ভালবেসেছি....

তবুও তোমার হৃদয়ের গভীরে আজ পৌছাতে পারিনি ।

তোমাকে নিয়ে আমার সব স্বপ্নের শুরু......

তবুও তোমার স্বপ্নচারিনী হতে পারি নি ।

তোমাকে বুঝাতে পারিনি আমার প্রতিটা মুহূর্ত শুধু তুমি.....

তবুও তোমার জন্য প্রতিটা মুহূর্ত মুহূর্ত অপেক্ষারত আমি।

তোমাকে হৃদয়ের সবটুকু দিয়ে ভালবাসি

তারপরও
তোমার আমার মাঝে দূরত্ব কমাতে পারিনি...

কষ্টের রঙ

কষ্টের কতটা রঙ হয় তা আমার জানা নেই, জানা থাকলে বলতে পারতাম।

তবে এটা বলতে চাই, যখন দৃষ্টি অগোচর থাকো তখন তোমাকে মনে হয়

তুমি কত সহজ চোখ বন্ধ করলেই, তুমি যেন দীপ্তমান হয়ে ওঠো ভাবি এবার বলেই ফেলব

" ভালোবাসি "

কিন্তু তুমি যখন সামনে আসো, তখন তোমাকে ভালোবাসি এই ছোট্ট কথাটি কত দূরহ মনে হয়।

আমার ভিতরে এক অচেনা উদ্দীপনা তোমাকে ঝাপসা করে দেয় ।।

এমন কাওকে ভালোবেসো না

এমন কাউকে ভালোবেসো না,

যার কাছে প্রয়োজন ব্যতীত

তোমার আর কোন মূল্য নেই।

তাকেই ভালোবাসো , যে

প্রয়োজনে অপ্রয়োজনে


সর্বদাই তোমার প্রয়োজন অনুভব করে ...♥...

জীবনের কিছু না ভুলে যাওয়া স্মৃতি

জীবনে কিছু কিছু প্রশ্ন থাকে

যার
উত্তর কখনই মিলে না।

জীবন চলার পথে কিছু ভুল হয়ে যায়

যা হাজার চেষ্টার পরও শুধরানো যায় না ।

কিছু কষ্ট বুকের ভিতর জন্ম নেয়
যা অসীম সুখ দিয়েও
আড়াল করা যায় না।

তেমনি প্রতিটি মানুষের জীবনে একজন মানুষ আসে

যে হারিয়ে গেলেও তাকে কখনই

ভুলে যাওয়া সম্ভব হয় না.......

ভালোবাসার দুঃখ

যারা ভালবাসার অর্থ বুঝেনা,
এর মূল্য কত বুঝেনা
তাদের কাছেই সাধারণত ভালবাসা ঘুরে ফিরে আসে
কারণ ভালবাসা চায় সে যেন এর মূল্য বুঝতে পারে,
এর মূল্য দিতে পারে ।

যে আজ তোমার ভালোবাসাকে দূরে ঠেলে দিয়েছে


সেও

একদিন তোমার মত অন্যের কাছে যাবে তার ভালবাসা নিয়ে ।

যে যখন শূন্য হাতে ফিরে আসবে তখন তোমার জন্য কাঁদবে
কারণ সে বুঝতে পারবে

কতটা না দুঃখ সে দিন তুমি পেয়েছিলে ।

কিছু স্মৃতি

সময় বদলে গেছে
তুমি আমি আমরাও
তবুও স্মৃতি বদলায়নি,

বদলায় না

নষ্ট কষ্ট আনন্দের মিশ্রণে তাই
মাঝে মাঝেই ব্যথিত হই।

শহুরে চাপে যদিওবা ভুলে যাই,

ভুলে থাকি
তবুও স্মৃতিতে তো
থেকেই
থাকে…
কিছুটা অবসরে,
হয়তবা কয়েকটা সেকেন্ড কিংবা মিনিট- তাহলেই হলো,

জেগে উঠতে আর দেরি করেনা।

আমার স্মৃতিগুলো বেদনার, ব্যর্থতার

যদি একটা ইরেজার পেতাম-

মুছে দিতাম, সত্যিই সব ঘষে মেজে ডলে উঠিয়ে নিতাম।

কিছু কথা

কিছু কথা থেকে যায়, বলা হয়না কভু

কিছু আবেগ লুকানো থাকে, না দেখানোই ভালো

রাত শেষে যেমন আসে দিন,

না বলা কথা গুলিও মনের মাঝে

লালিত থাকে বিরামহীন

ভালোবাসা কি

একা থাকলে বোঝা যায়,

¤একাকীত্ব কি

দুঃখ পেলে বোঝা যায়,

¤সুখ মানে কি

যুদ্ধ করলে বোঝা যায়,

¤বাস্তবতা কি

আর মন থাকলে বোঝা যায়,

♥ ভালোবাসা কি ♥

আবেগ আর মেঘের সম্পর্ক

পৃথিবীতে মেঘ আর আবেগের ভিতর অনেক মিল রয়েছে

মেঘের পরিমান বেশি হলে

বৃষ্টি হয়ে ঝরে পড়ে

আর আবেগের পরিমান বেশি হলে

অশ্রু হয়ে ঝরে.....!

Wednesday, October 29, 2014

বন্ধ সিমের জন্য বাংলালিংকের দারুণ অফার

আপনার কি ১০ জানুয়ারী, ২০১৪ থেকে একটি অব্যবহৃত বাংলালিংক সিম আছে?

অফার সম্পর্কে বিস্তারিতঃ

¤১০ জানুয়ারী, ২০১৪-এর পর থেকে অব্যবহৃত সকল প্রি-পেইড এবং কল অ্যান্ড কন্ট্রোল (ই-ভাউচার, পিসিও, প্লে এবং দেশ হ্যালো প্যাকেজ ব্যতীত)
সংযোগের ক্ষেত্রে এই অফার প্রযোজ্য।

¤আপনার সংযোগটি এই অফারের আওতাভুক্ত কিনা জানতে যে কোন বাংলালিংক সংযোগ থেকে মোবাইল নাম্বারটি টাইপ করে ফ্রি এসএমএস পাঠিয়ে দিন ৪৩৪৩ নাম্বারে।

¤বন্ধ সিম চালু করার পর প্রথমবার যে কোন পরিমাণ রিচার্জে গ্রাহক ১০০০ এমবি ইন্টারনেট ফ্রি পাবেন,

যার মেয়াদ হবে বোনাস পাওয়ার দিন সহ ৩ দিন।

¤ইন্টারনেট বোনাস চেক করতে ডায়াল করুন *১২৪*৫# ।

¤বিকাল ৫টার পর অন্য অপারেটরে কলের ক্ষেত্রে প্যাকেজ রেট প্রযোজ্য হবে।

¤স্পেশাল ট্যারিফ অফারের মেয়াদ প্রোমোশন শেষ হওয়া পর্যন্ত প্রযোজ্য থাকবে।

¤অন্য স্পেশাল অফার (যেমনঃ রাতের কথা, ১১ পয়সা, ৬ পয়সা) উপভোগ করতে গ্রাহককে এই অফার থেকে আন-সাবস্ক্রাইব করতে হবে।

¤বাংলালিংক প্লে এবং দেশ হ্যালো প্যাকেজের গ্রাহকরা অফারটি পেতে হলে অন্য প্যাকেজে মাইগ্রেট করতে হবে।

¤স্পেশাল ট্যারিফ থেকে আন-সাবস্ক্রাইব করতে গ্রাহককে *১৬৬*১১৩# ডায়াল করতে হবে। এই অফার থেকে আন-সাবস্ক্রাইব করার পর গ্রাহক তার পূর্ববর্তী প্যাকেজ অনুযায়ী ট্যারিফ উপভোগ করবেন।

¤এই অফার সীমিত সময়ের জন্য

ভ্যাট প্রযোজ্য

রিমোট ভালো না খারাপ বুঝবেন কিভাবে ? দেখে নিন

আপনারা অবশ্যই জানেন বর্তমান প্রযুক্তির যুগে আমরা যে সকল ইলেট্রিক ও ইলেট্রনিক্স ডিভাইস ব্যবহার করি তার বেশির ভাগই রিমোট চালিত।

আমরা মাঝে মাঝে সেই রিমোর্ট নিয়ে বিভ্রান্তিতে পড়ে যাই যে এটা কি নষ্ট হয়ে গেল নাকি।

রিমোট চেক করার যন্ত্র টি দেখে নিনঃ

রিমোট চেক করার যন্ত্র আজ আমি আপনাদের জানাব কিভাবে সবচেয়ে সহজে আপানার ব্যবহারিত রিমোট কন্ট্রোলটি ভাল না খারাপ অথবা রিমোট কিনতে গেলে সেটা ভাল কিনা তা দেখার উপায় বলে দিচ্ছি।

এটা করার জন্য প্রয়োজন হবে একটা ক্যামেরা । আমাদের মোটামোটি সবার ব্যবহারিত মোবাইল ফোনে যেকোন মানের একটা ক্যামেরা লাগানো থাকে।

প্রথমে সেই ক্যামেরাটি অন করে আপনার রিমোর্টটির LED বাল্বটি ক্যামেরার লেন্স বরাবর রেখে রিমোটের যেকোন একটি বাটন প্রেস করেন।

যদি রিমোর্টটি ভাল হয় তাহলে ক্যামেরার ডিসপ্লেতে সাদা আলো দেখতে পাবেন।

আর যদি নষ্ট হয় বা ব্যাটারী শেষ হয়ে যায় তাহলে কোন আলো জ্বলবে না।

ফেসবুক স্টাইলিশ বিবাহ

আগামী অত্যাধুনিক কালের বিয়ে কেমন হতে পারে আসুন জেনে নেই

কাজী :

স্টাইলিশ বয় ওরফে হাত ভাঙ্গা মনু ৬০০০ ফলোয়ার , ১৩৭জন ফ্যামিলি মেম্বার, ১০০০+ লাইক ওয়ালা প্রফাইল পিকচার পাওয়া আইডি নিয়ে তোমার সহিত ম্যারিড স্ট্যাটাসশীপ করিবার রিকোয়েস্ট করিয়াছে, রাজি থাকলে মা বলো Accept..

মেয়ে :

Accept

"আলহামদুলিল্লাহ" এঞ্জেল রোজ অরফে খাইরুন বানু Accept করেছে।

এবার বাবা তুমি বলো Confirm......

ছেলে :

Confirm

কাজী :

Congratulations!! Your Profile has been Updated Successfully as married.

তোমরা এখন স্বামী স্ত্রী। এখন তোমরা তোমাদের বিয়ের ফটো আপলোড করতে পারো।

আর হ্যাঁ আমাকে ট্যাগ করতে ভুলো না কিন্তু ।।

Tuesday, October 28, 2014

আপনার এন্ড্রয়েড ফোনে এখন সারা পৃথিবীর FM Radio শুনতে পাবেন

আপনি চাইলে এখন পুরো পৃথিবীর FM Radio শুনতে পারবেন।

শুধু মাত্র একটি এপস দিয়ে।

প্রথমেই লিঙ্ক থেকে

Tune In Radio Pro

এপসটি ডাউনলোড করে নিন।

এপসটি ইনষ্টল করুন।

এখন Radio'র হোম স্ক্রিন থেকে Browse এ ক্লিক করলেই একটা মেনু অন হবে।

এখানে থেকে যদিদেশীয় FM Channel শুনতে চান তাহলে Local এ ক্লিক করুন।

আর যদি International Fm শুনতে চান তাহলে মেনুর এই মেনুর নিচের দিকে খেয়াল করুন

তাহলেই বুঝতে পারবেন।

এই FM Radio'র সবচাইতে বড় সুবিধা হলো আপনি ইচ্ছে মত আনলিমিটেড রেকর্ডিং করতে পারবেন।

বিঃদ্রঃ

আপনার মোবাইল এর ডাটা অন করে Radio শুনতে হবে।
ডাওনলোড করুন এখান থেকে

Monday, October 27, 2014

বিজ্ঞানী নিউটনের সেই আপেল গাছ

আপেল খাওয়ার সময় ই নিউটনের গল্পটি মনে পড়ে যা সবার জানা । বিখ্যাত সেই আবিষ্কার, বিখ্যাত সেই বিজ্ঞানী। ওপরে যতটুকু বলা হলো, তা আসলে গল্পের প্রথম অর্ধেক। দ্বিতীয় অংশে রয়েছে সেই গাছ এবং তার বেঁচে থাকার কাহিনী। নিউটনের সেই আপেল গাছ নতুন করে পাওয়া তথ্য প্রমাণাদি এবং ১৮০ বছরের পুরনো স্কেচ বলছে, আজো বেঁচে আছে সেই আপেল গাছটি। এখন তার বয়স ৩৫৮ বছর প্রায়! গাছটির অবস্থান ইংল্যান্ডের লিংকনশায়ার উইলসথর্প ম্যানরে। নিউটন যে গাছটির কথা বলেছেন তা চিহ্নিত করতে গিয়ে অনেকগুলো গাছকেই নির্বাচিত করা হয়েছে। গ্রান্থামের কিংস স্কুলের দাবী অনুসারে গাছটি স্কুল কর্তপক্ষ কিনে নিয়েছিল। কিনে নেয়ার পর গাছটি উপড়িয়ে ফেলে প্রধান শিক্ষকের বাগানে পুনরায় লাগানো হয়। বর্তমানে উল্‌সথর্প ম্যানরের দায়িত্বে থাকা ন্যাশনাল ট্রাস্ট এই দাবী মেনে নেয়নি। তাদের মতে ম্যানরের বাগানেই গাছটি রয়েছে। এই গাছের একটি বংশধর কেমব্রিজের ট্রিনিটি কলেজের প্রধান ফটকের পাশে বেড়ে উঠতে দেখা যায়। নিউটন ট্রিনিটি কলেজে অধ্যয়নকালে যে কক্ষে থাকতেন তার ঠিক নিচেই গাছটি অবস্থিত। নিউটনের সেই আপেল গাছটির কাণ্ড থেকেই গজিয়েছে এই গাছটি। এখানকার মাটি খুঁড়ে বাস্তবিকভাবেই পাওয়া যায় একটি পুরাতন আপেল গাছের কাণ্ড। মাটির নিচের কাণ্ডের সেই অংশবিশেষের কার্বন পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়েছিল অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটিতে। এ থেকেই পুরোপুরি নিশ্চিত হওয়া গেছে এই গাছটির ব্যাপারে।

গাছটির ইতিকথা

প্রায় ৩৫৮ বছরের ইতিহাস এ গাছের জন্য সুখকর ছিল না। ১৮২০ সালে প্রচণ্ড এক ঝড় প্রায় ধ্বংস করে দেয় গাছটিকে। গাছের অধিকাংশ ডাল ভেঙে পড়ে যায় মাটিতে। তাও সেই মাধ্যাকর্ষণ বলের কারণেই। পরে সেসব অংশবিশেষ পাঠানো হয় বিশ্বের বিখ্যাত সব ইউনিভার্সিটিতে। সেখান থেকে আবার গজানো হয় আপেল গাছ। আর গাছের গোড়াটি থেকে যায় যথাস্থানেই। সেখান থেকেই জন্মায় নতুন পাতা, নতুন ডাল। আপেল গাছ সাধারণত ১০০ বছর কিংবা তার চেয়ে বেশি কিছুদিন বাঁচে। সে হিসেবে এই গাছটি দীর্ঘ সময় বেঁচে ছিল। তবে কেমব্রিজ ইউনিভার্সিটির বোটানিক্যাল গার্ডেনের পরিচালক প্রফেসর জন পার্কার বলেছেন, যদিও এই গাছটি যথেষ্ট লম্বা সময় ধরে বেঁচে রয়েছে, তবুও এটা একেবারে অস্বাভাবিক নয়। সৃষ্ট বিতর্ক গাছটিকে ঘিরে অনেক বিতর্কেরও ডালপালা মেলেছে। শুনতে পাওয়া গেছে ভিন্ন ধরণের কথাবার্তাও। ভিন্ন ধারার এ কথা বলেছেন মাইকেল হোয়াইট। তার বিতর্কিত জীবনী গ্রন্থ দি লস্ট সরসারাব -এ তিনি বলেছেন , বিজ্ঞানের চেয়ে নিউটন বেশি আগ্রহী ছিলেন অতিপ্রাকৃত বিষয়ে। তিনি তার অ্যালকেমি সংক্রান্ত গবেষণাকে চাপা দেয়ার জন্যই আপেল গাছের গল্প তৈরি করেছিলেন।

কি করে বুঝবেন মেয়ে ভদ্র না অভদ্র ? কিছু বৈশিষ্ট্য দেখে নিন

আমাদের সমাজে অনেক পুরুষ আছেন যারা ভদ্র মেয়ে বিয়ে করবেন এই ভেবে বিয়েই করছেন না, অথচ বিয়ের বয়স যাচ্ছে পেরিয়ে।

আসুন কিছু কমন বৈশিষ্ট্য দেখে চিনে নেই সত্যিকারের ভদ্র মেয়েদের যারা সমাজের সৌন্দর্য

১) ভদ্র মেয়েরা সর্বপ্রথম তাদের পোশাক নিয়ে খুব সচেতন থাকে। এমন কিছু পরে না যাতে করে বাহিরের কেউ চোখ তুলে তাকাতে সাহস করে। অনেকে বোরখা পরতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করে।

২) ভদ্র মেয়েরা প্রেমের ব্যাপার নিয়ে খুব সিরিয়াস থাকে। তারা সচারচর প্রেমে জড়াতে চায় না, কিন্তু যদি কারো সাথে প্রেমে জড়িয়ে যায়, তাহলে মন প্রাণ দিয়ে চেষ্টা করে তা টিকিয়ে রাখতে।

৩) ভদ্র মেয়েরা সবসময় বন্ধু, পরিবার এবং বয়ফ্রেন্ডকে আলাদাভাবে গুরুত্ব দেয়। একটির জন্য অপরটির উপর প্রভাব পড়ুক তা তারা চায় না। যার জন্য তাদের ঝামেলা পোহাতে হয় বেশি।

৪) ভদ্র মেয়েদের রাগ একটু বেশি। যার উপর রেগে যায় তাকে মুখের উপর সব বলে দেয়। মনে কোনও রকম রাগ, হিংসে লুকিয়ে রাখে না। এতে অনেকের কাছে ঝগড়াটে উপাধিও পেয়ে বসে।

৫) ভদ্র মেয়েদের রাগের ঝামেলা পোহাতে হয় বিশেষ করে তাদের বয়ফ্রেন্ডকে। এরা রেগে থাকলে অযথা বয়ফ্রেন্ডকে ঝাড়ে। পরবর্তীতে নিজেদের ভুল বুঝতে পেরে সরি বলে। যে মেয়ে তার বয়ফ্রেন্ডকে সরি বলে তাহলে বুঝতে হবে সে তার বয়ফ্রেন্ডকে খুব বেশি ভালোবাসে।

৬) ভদ্র মেয়েরা সাধারণত ফেসবুকে ছবি আপলোড দেয় না। যদি দেয় তাহলে প্রাইভেসি দিয়ে রাখে। ফেসবুকে কতিপয় লুলু পুরুষ থেকে তারা ১০০ হাত দূরে থাকে।

৭) ভদ্র মেয়েদের বন্ধু/বান্ধবের সংখ্যা খুব সীমিত থাকে।

৮) ভদ্র মেয়েরা আড্ডা বাজিতে খুব একটা যেতে চায় না। যার জন্য তাদের বন্ধু/বান্ধব থেকে ভাব্বায়ালি/আনকালচার খেতাব পেতে হয়।

৯) ভদ্র মেয়েদের কবিতা লেখার প্রতি আগ্রহ বেশি। তারা তাদের লেখা কবিতা সচরাচর কাছের মানুষ ছাড়া কাউকে দেখাতে চায় না।

১০) ভদ্র মেয়েরা সাধারণ ঘরকুনো স্বভাবের বেশি হয় এবং তাদের কাছ পরিবারের সম্মানটুকু সবার আগে। তারা পরিবারের সম্মানের বিরুদ্ধে কোনও কাজ কখনও করে না।

গ্রামীণফোনের বিভিন্ন সার্ভিস এবং এগুলো থেকে টাকা কেটে নিলে কিভাবে বন্ধ করবেন ?

অনেক সময় দেখা যায় বিভিন্ন নাম্বার থেকে

এস এম এস

আসে এবং আমাদের মোবাইলের মূল্যবান টাকা কেটে নিয়ে যায় ।

এটা Off করতে STOP ALL লিখে 789 এ পাঠিয়ে দিবেন তাহলে বন্ধ হয়ে যাবে

আর যদি বন্ধ না হয় তাহলে যে নাম্বার থেকে SMS আসে তার প্রথম দুইটা সংখ্যা বাদ দিলে যে নাম্বার পাওয়া যায়

সেই নাম্বারে STOP ALL লিখে পাঠিয়ে দিবেন তাহলে ঐ নম্বার থেকে SMS আসা বন্ধ হয়ে যাবে ।

তাছাড়া বিভিন্ন সার্ভিস OFF করতে নিচের তথ্যগুলো অনুসরণ করুন !

Grameenphone Welcome tune : Type "Stop" and send to 4000

Grameenphone Internet off *500*40#

Grameenphone Facebook Type "Stop" and send to 32665

Grameenphone Facebook USSD dial *325*22#

Grameenphone Mobile Twitting Type "Stop" and send to 9594

Grameenphone Call Block : Type "Stop CB" and send to 5678

Grameenphone Missed Call Alert write "STOP MCA" and send to 6222

Grameenphone Cricket Alert Service "Stop Cric" to 2002.

Grameenphone Sports service Type "STOP SN" and SMS to 2002.

Grameenphone Cricket service, type "STOP CR" and SMS to 2002.

Grameenphone Mobile Backup Write "Stop MB" and send to 6000

Grameenphone Buddy Tracker Type "Stop" and send to 3020

Grameenphone Music News Type "Stop BD " and send to 4001

Grameenphone Voice Chat dial 2828 and press 8.

Grameenphone Entertainment Box Type "Stop" and send to 1234

Grameenphone Ebill type "Ebill cancel" and send to 2000.

Grameenphone Job News type "STOPJOB CATEGORY" to 3003.

Grameenphone Namaz timings: SMS "STOP N" to 2200.

Grameenphone Hadith sharif SMS "STOP H" to 2200.

Grameenphone Voice Mail Service Dial ##62# or ##67# or ##61# or ##21#

বি: দ্র:

এটা শুধু মাত্র, জিপি ইউজারদের জন্য

Sunday, October 26, 2014

বল্টুর বিয়ের উদ্যোগ ( চরম জোকস )

বল্টু বিয়ের উদ্যোগ নিয়েছে...!

বল্টুঃ বাবা আমার একজনকে পছন্দ হয়েছে।

বাবাঃ ওয়াও! কে এই সৌভাগ্যবতী?

বল্টুঃ জরিনা, আমাদের পাশের বাসার আবুলের মেয়ে।

বাবাঃ oh! No! আমি তোমাকে কিছু বলতে চাই কিন্তু প্রমিজ করো তোমার আম্মুকে বলবে না।

বল্টুঃ ওকে প্রমিজ।

বাবাঃ আসলে, জরিনা তোর বোন হয়।

বল্টু জরিনাকে ভুলে গেল।

আবার আর ২ মাস পর!!!

বল্টুঃ বাবা, আমি প্রেমে পড়েছি। আর ওই মেয়েটা অনেক হট।

বাবাঃ ওয়াও!


এটা তো অনেক বড় খবর।
তা কে সে?

বল্টুঃ সখিনা, আমাদের পাশের বাসার মোখলেছ সাহেবের মেয়ে।

বাবাঃ oh! no! আবার? .

ব্যাটা এই সখিনাও তোমার বোন লাগে!

এমন করে অনেক দিন চলে গেলো বল্টু তো পাগল হবার দশা, মেজাজ খারাপ করে কাঁদতে কাঁদতে আম্মুর কাছে গিয়ে বলল, .

আম্মু এইপর্যন্ত ৬ টা মেয়েকে সিলেক্ট করেছি কিন্তু বাবা বলছে ওই ছ'জনই নাকি আমার বোন।

মাম্মি মাথায় হাত বুলাতে বুলাতে, আহালে আহালে, আমার বাবা কাঁদে না সোনা।

. তুই যেকোনো মেয়ের সাথে প্রেম কর। .

বাবার কথা শুনবি না - ও তোর বাবা নয়!!!!

মাইরালা

বিস্তারিত আলোচনা ¤কাস্টম রম কি ? ¤এর সুবিধা-অসুবিধা

আজকে আপনাদের সবার জন্য কাস্টম রম সম্পর্কে বিস্তারিত লেখার চেষ্টা করলাম। এইবার কাজের কথায় আসি।

কাস্টম রম কি?

কাস্টম রম সম্পর্কে জানার আগে,আগে জানতে হবে কাস্টম রম কি।আমরা যারা Android ফোন ইউজ করি আমাদের ফোনে তিন ধরনের রম থাকে

১.স্টক রম

২.কাস্টম রম

৩. সাইনোজেন মোড

আসলে সাইনোজেন মোড কাস্টম রমের মধ্যই পড়ে।তাই বলা যায় দুই ধরনের রম থাকে।

*স্টক রম : আসলে স্টক রম হল আপনার ফোন কিনার পর যে রম অফিসিয়ালি দেওয়া থাকে তাই স্টক রম।


*কাস্টম রম : অফিশিয়াল রমকে কাস্টোমাইজ করে যে রম বানানো হয় তাই কাস্টম রম।যেমন Galaxy s ফোনে অফিসিয়ালি রম আপনি সর্বোচ্চ জিঞ্জারব্রেড পর্যন্ত আপডেট দিতে পারবেন

কিন্তু কাস্টম রমে আপনি জেলিবিন ইউজ করতে পারবেন।

অর্থাৎ কাস্টম রমের কারণেই আপনি জেলিবিনের স্বাদ নিতে পারছেন।আরও নানা ধরনের ভাল ভাল ফিচার কাস্টম রমে থাকে যা স্টক রমে থাকে না।

এ সম্পর্কে বিস্তর আলোচনা

আশা করি কাস্টম রম সম্পর্কে এবার সবার ধারণা একটু ক্লিয়ার হইছে । প্রায় সব ফোনের কাস্টম রম পাওয়া যায় তবে ব্রান্ড এর ফোনের কাস্টম রম বেশী পাওয়া যায়।আর symphony বা walton এর কাস্টম রম আছে কিনা তা আমি জানি না।কাস্টম রম সম্পর্কে অনেকের মতামত অনেক রকম তাই আমি নিচে কাস্টম রমের সুবিধা অসুবিধা গুলো তুলে ধরলাম।

কাস্টম রমের সুবিধা

ইন্টানেটে আপনার ফোনের জন্য অনেক ধরনের কাস্টম রম পাবেন।বিভিন্ন কাস্টম রমের সুবিধা বিভিন্ন।তবে পার্থক্য তেমন থাকে না।আপনি স্টক রমে যে Android version ইউজ করতে পারবেন না কিন্তু কাস্টম রমে তা ইউজ করতে পারবেন।যেমন ধরুণ আপনি আপনার ফোন অফিসিয়ালি জিঞ্জারব্রেড পর্যন্ত আপডেট দিতে পারবেন এর উপরে আর পারবেন না কিন্তু কাস্টম রমের মাধ্যমে আপনি আইচক্রিম স্যান্ডুইচ বা জেলিবিন রমের মজা নিতে পারবেন যা কাস্টম রমের সবচেয়ে বড় সুবিধা।কাস্টম রমে আরও কিছু ভাল ভাল ফিচার থাকে যেমন আপনি আপনার ফোনে কল রেকর্ডার,বিভিন্ন ফোনের ভাল ভাল কিছু ফিচার কাস্টম রমে বিল্ট ইন ভাবে দেওয়া থাকে।এক কথায় কাস্টম রম চরম।

কাস্টম রমের অসুবিধা

অনেকে বলেছে কাস্টম রমে নাকি প্রচুর bug থাকে। এইটা ঠিক আবার ঠিক না।কারণ আপনি ভাল ডেভেলপার এর ভাল একটা কাস্টম রম আপনার ফোনে আপডেট দিলে কোন প্রব্লেম হবে না।অর্থাৎ bug এর প্রবলেম থাকবে না।আর যদি ভাল কাস্টম রম না দেন তাহলে অবশ্যই আপনাকে বাগের প্রব্লেমে পড়তে হবে।এছাড়া কাস্টম রমের আর কোন অসুবিধা দেখি না।

কাস্টম রম কোথায় পাবেন

কাস্টম রমের জন্য সবচেয়ে ভাল জায়গা হল
www.xda-developers.com

তবে এই এড্রেসে গেলেই কাস্টম রম পাবেন না।এই এড্রেস গিয়ে আপনার ফোনের মডেল বের করে তা সিলেক্ট করতে হবে তারপর আপনার ফোনের জন্য Available কাস্টম রম পাবেন।

আর সবচেয়ে সহজ হয় আপনি আপনার ফোনের মডেল লিখে গুগলে সার্চ দেন

(যেমন ধরুণ আপনার galaxy y এর জন্য আইসক্রিম স্যান্ডুইচ কাস্টম রম দরকার তাহলে আপনি এইভাবে সার্চ দিবেন custom rom for galaxy y 4.0.4 তাহলে সহজে পেয়ে যাবেন)

আর একটা কথা আপনি যে রম আপডেট দিবেন আগে এই রমে কি ফিচার আছে তা দেখে নিবেন এবং এই রম সম্পর্কে ইউজার রিভিউটাও একবার দেখে নিবেন।তারপর আপডেট দিবেন।

কাস্টম রম দিতে কি লাগবে

কাস্টম রম আপনার ফোনে আপডেট দিতে অবশ্যই আপনার ফোন রুটেড হতে হবে।আর কিভাবে আপডেট দিবেন তা যে ওয়েবসাইট থেকে রমটা ডাউনলোড দিবেন ওই জায়গায় দেওয়া থাকবে।

সতর্কতা

আপনি কাস্টম রম দেওয়ার আগে ফোন ভাল করে চার্জ করে নিবেন।

আপনার ফোনের রমের একটা বেকাপ করে রাখবেন যাতে পরে প্রব্লেম হলে আগের অবস্থায় ফিরে আসতে পারেন রিস্টোর দিয়ে।

আপনি যদি Android এর নিউ ইউজার হন বা এত ভাল ধারণা না রাখেন তাহলে নিজে নিজে কাস্টম রম দেওয়া থেকে বিরত থাকুন।এতে আপনার ফোন ব্রিক হওয়ার সম্ভবনা থেকে যায়।

চাকরি পেতে চাইলে ফেসবুক প্রোফাইল আপডেট করুন

আপনার কি পুরনো চাকরিতে মন টিকছে না? আর নতুন চাকরি করার কথা ভাবছেন অথবা খুঁজছেন? তাহলে নিয়মিত আপডেট করুন নিজের ফেসবুক প্রোফাইল। সম্প্রতি এক গবেষণা বলছে এমনই কথা। বলা হচ্ছে, একজন চাকরি প্রার্থী কতটা কাজের, তা যাচাই করতে কর্তৃপক্ষের ভরসা হতে পারে ফেসবুক প্রোফাইল।আবার এও বলা হচ্ছে, প্রোফাইলে আপত্তিকর বিষয় থাকলে খোয়াতে হতে পারে নিজের চাকরিও। ভার্জিনিয়ার ওল্ড ডোমিনিয়ন বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল গবেষক বলছেন, একজন চাকুরি প্রার্থী ইন্টারভিউতে সে নিজের সম্পর্কে শুধু ভালো কথা বলবেন এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু তাঁর অতীত কেমন, তিনি কী রকম জীবনযাপন করেন তা জানা যায় না। এক্ষেত্রে ভরসা হতে পারে ফেসবুক। যেখানে ওই একই ব্যক্তি নিজের সম্পর্কে অনেক তথ্য শেয়ার করেন সম-মনস্ক বন্ধুদের সঙ্গে। গবেষণারত কেটেলিন ক্যাভানভ জানিয়েছেন, আমরা প্রার্থীদের অতীত যাচাই করে নিতে পারি এক নিমেষে। আর এক গবেষক রিচার্ড ল্যান্ডার বলেন, সোশ্যাল মিডিয়া একজন মানুষের বাস্তবিক প্রতিচ্ছবি ফুটিয়ে তোলে। এই তথ্য কোনও পার্সোনালিটি টেস্টে উঠে আসে না। গবেষকরা আরও বলছেন, সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রার্থীরা নিত্য নতুন চাকরির খোঁজ পেতেই পারেন। কিন্তু প্রোফাইলের শালীনতা বজায় রাখতে হবে। মদ্যপ হয়ে ছবি পোস্ট করা চলবে না। যৌণ নির্যাতন বা ধর্ষণকে সমর্থন করা যাবে না।

ফেসবুকে ফাঁকা কমেন্ট (blank comment) করে চমকে দিন বন্ধুদের

আশা করি সবাই ভাল আছেন? আজকে আপনাদের শিখাবো কিভাবে ফেসবুকে Blank/ফাঁকা comment করা যায়......!! তা হলে শুরু করা যাক- প্রথমে আপনি নিচের লেখাটি কপি করে ফেসবুকে কোথাও Comment করুন- @+[0:] (+) বাদ দিয়ে করবেন

আর যদি না হয় তাহলে + সহ কমেন্ট করার পর

Comment টি Edit করে (+) চিন্হ টি তুলে দিন আর মজা দেখুন...!! বিঃদ্রঃ আপনি চ্যাট করতেও ইওজ করতে পারবেন ।

চশমার সাথে ভালোবাসার সম্পর্ক

চশমায় ‬শুধু একজোড়া কাঁচ থাকলেই হয়না।

তাদেরকে ‪নাকের ‬উপর বসানোর জন্য একটা ফ্রেম লাগে।

তেমনি, ‪ভালোবাসায়‬ শুধু একজোড়া মানুষ থাকলেই হয়না ।

দুজন মিলে ‪ ঘর‬ বানাতে ‪ প্রেম ‬লাগে ।

আবার দেখা হবে

ডাক্তারঃ ট্রাকে ধাক্কা খেয়ে আপনি সামান্য ব্যাথা পেয়েছেন আর এখন তো আপনি সুস্থ ।

তারপরও কাঁদছেন কেন ?

রোগীঃ আমি যে ট্রাকে ধাক্কা খেয়েছি তাতে লেখা ছিল, .

.

.

.
.

. .
. . .
.

আবার দেখা হবে

হা হা

কবুতরের জেল

এক কবুতর খুব নিচ দিয়ে উড়তে উড়তে

একটা গাড়ির সাথে ধাক্কা খেয়ে অজ্ঞান হলে গেল |

এক লোক তাকে নিয়ে খাঁচায় বন্দি করে রাখল |

কবুতরের যখন জ্ঞান ফিরল, সে বলল, . .
. . .
. . .
. . .
. .

হায়, হায়, আমি জেলে || গাড়ি আলা কি মারা গেছে

বাপের সাথে ফাইজলামি

বাবা ও ছেলের মধো কথোপকথন

ছেলে : বাবা আমি বিয়ে করবো ১৮ বছরের একটি মেয়ে দেখ.....।

বাবা : যদি ১৮ বছরের মেয়ে না পাই ???

ছেলে:তাহলে. : :
:
: :
: :
: ৯ বছরের ২টা হলেও চলবে।

বাবা : হারামজাদা কি বললি......!?!

ছেলেটা অংক ভালো বোঝো

পাশের বাড়ির ঝগড়া

স্ত্রী : এই দেখো, পাশের ঘরে দাদা বউদি'র মধ্যে ঝগড়া হচ্ছে মনে হয়।

স্বামীর কোন সাড়াশব্দ নাই.......

স্ত্রী : আরে পাশের ঘরে ঝগড়া হচ্ছে, তুমি যাও, দেখো গিয়ে।

স্বামী : না যাবনা।

স্ত্রী : কেন?

স্বামী : . .
. .
. . .
. .
. আমি যাই বলেই তো ঝগড়াটা হচ্ছে……।।

আবুলের চরম জোকস

একদিন আবুল এক রেস্টুরেন্টে গেল---

আবুলঃ এই, গরম কি আছে ?

বালকঃ বিরানী, খিচুরি,তেহারি।

আবুলঃ আরো গরম কি আছে ?

বালকঃ মোগলাই পরোটা, পুরি।
আবুলঃ আরো গরম কি আছে ?
বালকঃ দুধ, চা, কফি।

আবুলঃ আরো গরম কি আছে ?

বালকঃ (বিরক্ত হয়ে) আছে চুলার জ্বলন্ত কয়লা।

আবুলঃ যা এক প্লেট নিয়া আয়।

বালকঃ কেনো? কি করবেন ?

আবুলঃ বলল

, . . .
. . . .
. .

বিড়ি জ্বালাম..

মরার পরে দুই চোরের গল্প

দুই লোক মারা যাওয়ার পর কবরে বসে গল্প করছে……

১ম লোকঃ

ভাই আপনি মরলেন কেমনে??

২য় লোকঃ

ধিরে ধিরে ঠান্ডায় জইমা!!

১ম লোকঃ

কি…… কন…… ভাই!!

২য় লোকঃ

মানে ফ্রিজের মধ্যে আটকাইয়া গেছিলাম!! সে এক বিরাট ইতিহাস পরে শুইনেন আগে কন আপনি মরলেন কেমনে??

১ম লোকঃ

আর বইলেন না ভাই আমি আত্মহত্যা করছি!!

২য় লোকঃ

কেন ভাই?? কী এমন দুঃখ আপনার?? -

১ম লোকঃ

আমার বউ এর উপর আমি সন্দেহ করছিলাম এই জন্যে আত্মহত্যা করছি।

২য় লোকঃ

কী এমন সন্দেহ করছিলেন যার জন্য আত্মহত্যাই করা লাগলো??

১ম লোকঃ

আমি মনে করছিলাম আমার বউ পরকীয়া করে!! একদিন বাসায় তারাতারি গেছি হাতেনাতে ধরব বইলা। যাইয়া বুঝলাম ঘরে কেউ আছে কিন্তু সারা বাড়ি খুইজাও কাউরে পাইলাম না। মনে মনে খুব লজ্জা পাইলাম!! ছিঃ ছিঃ আমি আমার বউরে এত বড় সন্দেহ করছি!! তাই মনের দুঃক্ষে আত্মহত্যা করছি।

২য় লোকঃ

ওরে শালার পুত…… সেইডা তুই আছিলি!! তাইলে তোর জন্যেই আমি আইজ কবরে…..!! ফ্রিজের দরজাটা খুললে তো আজ তুই আমি দুইজনেই বাইচা থাকতাম...

স্বার্থপরতার পৃথিবী

যদি কখনো কাউকে হারিয়ে ফেলো এবং তার জন্য কষ্ট পাও।

তখন মনে করবে তুমি পৃথিবীতে একাই এসে ছিলে।

তাই তোমাকে একাই পথ চলতে হবে।

আর যদি অনেক কষ্ট পাও,

তখন কষ্ট টাকে সুখ ভেবে মেনে নাও এবং সেখান থেকে শিখো।

তারপর আবার পথ চলতে শুরু করো।

কারন, স্বার্থপর এই পৃথিবীতে কেউ কারো নয়।

Saturday, October 25, 2014

চরম জোকস (শিক্ষক V/s ছাত্রী)

ছাত্রীঃ

স্যার শুনছেন ।

স্যারঃ

বলো ।

ছাত্রীঃ

স্যার আজকে রাত ১০ টায় আমাদের বাসায় আসবেন যখন মা.বাবা ঘুমিয়ে পরবে ।

স্যারঃ

কিন্তু রাতে কেন ?

ছাত্রীঃ

আপনাকে একটা সারপ্রাইজ দিবো

স্যারঃ

আচ্ছা আসবো । রাত ১০ টায় স্যার গেলেন ।

ছাত্রীঃ

স্যার ভেতরে আসেন ।

স্যারঃ

আসলাম ।

ছাত্রীঃ

স্যার এবার দরজাটা লাগিয়ে দেন

স্যারঃ

লাগালাম কিন্তু কেন ?

ছাত্রীঃ

স্যার এবার জানালা দুইটা বন্ধ করেন ।

স্যারঃ

কিছু বুঝতে পারতেছিনা , নাও বন্ধ করলাম ।

ছাত্রীঃ

স্যার এবার সুইচটা OF করেন

স্যারঃ

আচ্ছা এই যে এবার বাতি OF করলাম ।

ছাত্রীঃ

স্যার এবার আমার নিচের দিকে তাকান ।

স্যারঃ

তাকালাম ।

দেখছেন স্যার আমার জুতায় লাইট জ্বলে ।
স্যার বেহুশ

লগ (Log) / লন (ln) কি ?

গণিতের অনেকগুলো অপারেটরের মধ্যে খুবই জনপ্রিয় এবং গুরুত্বপূর্ণ একটি অপারেটর হচ্ছে"লগ(log)"

কিন্তু, লগ দ্বারা আসলে কি বোঝায়? "লগ এর ভিত্তি"বা"লগ এর বেইজ" কথাটির মানে কি? আর, লগ(log) এর সাথে লন(ln)এরই বা কি সম্পর্ক?

লগ কি?

এক কথায় বলতে গেলে,লগ(log) হচ্ছে এমন একটি অপারেটর যার কাজ অনেক বড় বড় সংখ্যাকে ছোট করে দেয়া।আর লগের এই ছোট মান দ্বারা সেই বড় মানটি বের করে ফেলা সম্ভব।

যেমনঃ একটি সংখ্যা ১,০০,০০,০০০ ধরে নেয়া যাক। এখন আমরা ১০ ভিত্তিক একটি লগ নিলাম এবং আমাদের সংখ্যাটিকে সেই ১০ ভিত্তিক লগের ভেতর ফেলে দিলাম।

তাহলে, আমাদের মান আসবে মাত্র ৭! কিভাবে হল?- সেটাই এখন দেখার বিষয়!

লগ(log) বালন(ln) লেখার নিয়ম

প্রথমেই যেটা জানা দরকার তা হল, "লগের ভিত্তি" বা "লগের বেইজ" ছাড়া কিন্তু লগ কখনই কাজ করতে পারে না।

তাই প্রতিটা লগে অবশ্যই এর ভিত্তি বলে দেয়া থাকতে হবে। আর এই ভিত্তি থাকে log এর g অক্ষরের গোঁড়ায়। যা লগের বেইজ লেখার স্ট্যান্ডার্ড ফর্ম। লগের বেইজ লেখা শেষ। এবার যেই সংখ্যাকে আমরা ছোট করতে চাই, সেই সংখ্যাকে লিখতে হবে "লগের বেইজ" এর ঠিক উপরে।

যেইভাবে আমরা সাধারণত কোন সংখ্যার উপর "power" বা "to the power" বা "ঘাত" লিখে থাকি সেইভাবে। লন(ln) এর ক্ষেত্রে কোন বেইজ লিখতে হয় না।

কারণ, লন দ্বারা e ভিত্তিক লগকে বোঝায়। তাই, লন(ln) এ শুধুমাত্র input দিতে হয়।

এখানে, আমরা যাকে "input" বলছি, একে গণিতে "argument" বলা হয়। আমরা আমাদের বোঝার সুবিধার জন্যে input বলছি।

'লগের ভিত্তি' বা 'লগের বেইজ' কি?

লগ বুঝতে গেলে সবসময় যেই কথাটি মাথায় রাখা দরকার সেটি হল, লগ সর্বদা "power" বা "to the power" বা "ঘাত" নিয়ে কাজ করে। আর 'লগের ভিত্তি' বা 'লগের বেইজ' মূলত সেই কাজটি পরিচালনা করে থাকে।

কোন লগারিদম বা লগের অংকে input এ একটি সংখ্যা দেয়া হয়। লগের কাজ হল সেই সংখ্যাকে লগের বেইজ এর "power" বা "to the power" বা "ঘাত" হিসেবে প্রকাশ করা। যা হচ্ছে ঐ লগের ফলাফল। অর্থাৎ, লগের ফলাফল হচ্ছে বেইজ এর "power" বা "to the power" বা "ঘাত"

যেমনঃ প্রথমে আমরা ১,০০,০০,০০০ সংখ্যাটি input হিসেবে ধরে নিয়েছিলাম এবং লগের ভিত্তি বা বেইজ হিসেবে নিয়েছিলাম ১০ কে। যার ফলে এই লগের ফলাফল আসে ৭. এখন একটু লক্ষ্য করা যাক। আমরা যেই সংখ্যা নিয়েছিলাম সেখানে শুন্য ছিল ৭ টি। আবার, লগের ভিত্তি হিসেবে নেয়া ১০ এর "power" বা "to the power" বা "ঘাত" যদি ৭ হয়, তবে তার মান হয় ১,০০,০০,০০০.

অর্থাৎ, কোন সংখ্যাকে যদি ১০ ভিত্তিক একটি লগের মেশিনের মধ্যে ফেলা হয়, তাহলে সেই লগের মেশিন ঐ সংখ্যাটিকে ১০ এর "power" বা "to the power" বা "ঘাত" হিসেবে তৈরি করবে এবং তা ফলাফল হিসেবে প্রদর্শন করবে।

একইভাবে, ১০ ভিত্তিক লগের মান ২৩ বলতে বোঝায়, ১০ এর "power" বা "to the power" বা "ঘাত" হচ্ছে ২৩. এবং সংখ্যাটি হচ্ছে ১,০০,০০,০০,০০,০০,০০,০০,০০,০০,০০,০০০

এইভাবে কোন বড় সংখ্যাকে লগের মাধ্যমে ছোট করে ফেলা সম্ভব। বাস্তব জীবনে লগের ব্যবহার বাস্তবে আমরা অনেক কাজেই লগ ব্যবহার করে থাকি। যেমনঃ ভূমিকম্প মাপার মেশিনের নাম হচ্ছে "Richter magnitude scale" বা আমরা শুধু "রিক্টার স্কেল" বলে থাকি। এই স্কেল মূলত ১০ ভিত্তির লগ নিয়ে কাজ করে। রিক্টার স্কেল যখন ভূমিকম্পের মাত্রা ৬ দেখায়, তখন এর মান হচ্ছে 10^6. অর্থাৎ, ১,০০,০০০. আবার যখন এই স্কেলে ভূমিকম্পের মাত্রা ৭ দেখায়, তখন এর মান হচ্ছে 10^7. অর্থাৎ, ১,০০,০০০০. দেখা যাচ্ছে, ১০ ভিত্তিক লগের মান ১ বেড়ে গেলে, এর মান আসলে ১ বাড়ে না। এর মান বেড়ে যায় ১০ গুণ! তাই, আমরা যখন শুনি যে, গতবারের তুলনায় এবারের ভূমিকম্পের মাত্রা ১ বেশি, তখন আমরা চমকে যাই এবং একে অনেক গুরুতর মনে করি। এর কারণ হচ্ছে, এই মানটা লগে প্রকাশিত। যার ফলে এর মান ওই লগের বেইজ পরিমাণ গুণ বেড়ে যায়।

লন(ln) কি?


লন(ln) আসলে একটি লগারিদম বা লগ। লগের বেইজ যখন e হয় তখন সেই লগারিদমকেলন(ln) বলে।

একে আলাদা একটি নামে ভূষিত করার কারণ হচ্ছে e. এই e হচ্ছে পাই-এর মতই একটি ধ্রুবক।

e এর মানঃ

2.71828182845904523536028747135266249775724709369995........

eনিয়ে আরেকদিন বিস্তারিত লিখতে পারি

বাংলালিংকে FnF & Super FnF নিয়ে বিস্তারিত তথ্য

• how to set banglalink fnf numbers for prepaid?

- write Number1Number2 & send an SMS to 3300 (free)

• how to set banglalink fnf numbers for postpaid?

- write Number1Number2 & send an SMS to 3311 (free)

• how to set banglalink super fnf numbers ?

- dial *166*7*Number# (free)

• how to change banglalink super fnf numbers ?

- dial *166*8*old fnf*new fnf# (free)

• how to change banglalink fnf numbers for prepaid?

- write CH & send sms to 3300 (free)

• how to change banglalink fnf numbers for postpaid?

- write CH & send sms to 3311 (free)

• how to remove fnf numbers for pre-paid?

- write REMfnf number and send SMS to 3300 (free)

• how to remove fnf numbers for post-paid?

- write REMfnf number and send SMS to 3311 (free)

• how to check banglalink fnf numbers ?

- write FF and send SMS to 3300 or 3311 (free)

• within 24 hours fnf will be changed

• for more help, write HELP and send SMS to 3300 OR 3311 (free) or call 121/01911304121

GP সিমের FNF & Super FNF নিয়ে যাবতীয় তথ্য

GP সিম এ F&F-এর নিয়ম:

প্রিপেইড ও পোস্টপেইড গ্রাহকরা F&F-এর জন্য নিচের নিয়মে অ্যাক্টিভেশন করুন:

শুধুমাত্র জিপি প্রিপেইড, ডিজুস, এক্সপ্লোর, বিজনেস সলিউশনস প্রিপেইড ও পোস্টপেইড, একতা প্রিপেইড ও পোস্টপেইড নম্বরের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য

Normal FNF এড করতে :

Dial *111*2*1# or Type "017XXXXXXXX" and send to 2888 or Type "017XXXXXXXX 017XXXXXXXX 017XXXXXXXX " and send to 2888

Normal FNF চেন্জ করতে :

Dial *111*2*1# or Type "old number new number" and send to 2888.

Example: "017XXXXXXXX 017XXXXXXXX" send to 2888

FNF List চেক করতে :

Dial *111*2*1# or Type "FF" and send to 2888

Charge :

2TK +VAT per SMS

সুপার F&F চালু ও পরিবর্তন করার নিয়ম:

Super F&F Add :

Type "SF 017XXXXXXXX " send to 2888

Change Super F&F :

Type "SFC old super F&F new super F&F number" and send to 2888.

Example:

"SFC 017XXXXXXXX 017XXXXXXXX" send to 2888

Charge :

2TK +VAT per SMS

সুপার F&F শুধুমাত্র বন্ধু, আমন্ত্রণ ও এক্সপ্লোর প্যাকেজের জন্য প্রযোজ্য

সুপার F&F চালু করার ১৫ দিন পর পরিবর্তন করা যাবেমনে রাখবেন যে বেছে নেয়া F&F নম্বরগুলো ১৫ দিন পর আবারো পরিবর্তন করা যায়।

আশা করি সাথে থাকবেন ,ভালো থাকবেন

এখনো অনেক কিছুই অজানা

১। হার্টের চাপকে কাজে লাগিয়ে রক্তকে নিক্ষেপ করা হলে তা ৯ মিটার(২৭ ফুট) দূরত্ব অতিক্রম করবে।

২। পৃথিবীর মানুষের মোট ওজোন, পৃথিবীর পিপড়ার মোট ওজোনের সমান।

৩। নাকের ২টা ছিদ্রই যদি বন্ধ থাকে, তাহলে আপনি হাই তুলতে পারবেন না।

৪। পৃথিবী থেকে মৌমাছি বিলুপ্ত হয়ে গেলে, ৪ বছরের মধ্যে মানবজাতি বিলুপ্ত হয়ে যাবে।

৫। আলেকজান্ডার দি গ্রেট এর সৈন্যদের ক্লিনসেভ করা বাধ্যতামুলক ছিল, যাতে শত্রুপক্ষ দাড়ি পাকড়াও করে হারিয়ে দিতেনা পারে।

৬। ফিলিপিন্স দ্বীপপুঞ্জের লুজন দ্বীপে ১টা লেক আছে, যাতে আরেকটা দ্বীপ আছে। এই দ্বীপে আবার ১টা লেক আছে যাতে আছে আরেকটা দ্বীপ।

৭। মহিলারা প্রতিদিন গড়ে ৭০০০ শব্দ বলে। অপরদিকে পরুষদের ক্ষেত্রে এই সংখ্যা ২০০০ এর কিছু বেশি ।

৮। জেলীফিশ সূর্যের তাপে বাস্পীভূত হয়ে যায়। এর দেহের ৯৮% পানি।

৯। প্রজাপতি তার পা দিয়ে স্বাদ গ্রহন করে।

১০। লটারি জেতার সম্ভাবনার চেয়ে লটারির টিকিট কিনতে যাওয়ার সময় মারা যাওয়ার সম্ভাবনা বেশি।

১১। “Four(4)” হল একমাত্র সংখ্যা যার “অক্ষর সংখ্যা” এবং “মান” সমান।

১২। “Anatidaephobia” হল একটি রোগ যার রোগী মনে করে, পৃথিবীর কোথাও ১টা হাঁস আমাকে দেখছে।

সবচেয়ে ভয়াবহ/মারাত্নক এসিড

এখন পর্যন্ত আবিষ্কৃত সবচেয়ে শক্তিশালী এসিডটির নাম কি? অনেকেই হয়তো বলবেন

সালফিউরিক এসিড?

নয়তো বড়জোড় পারক্লোরিক এসিড?

কিন্তু এগুলোর একটিও পৃথিবীর সবচেয়ে শক্তিশালী এসিড নয়।

ফ্লুরো- এন্টিমোনিক এসিড

পৃথিবীতে মানুষের জানা সবচেয়ে ভয়াবহতম এসিডের নাম।

যা কিনা ১০০% সালফিউরিক এসিডের চেয়েও 2x10^19 গুণ বেশি এসিডিক।

এটিকে প্রস্তুত করা হয় সমান অনুপাতে হাইড্রোজেন ফ্লুরাইড(HF) এবং এন্টিমনি পেন্টাফ্লুরাইড (SbF5) মিশিয়ে।

এসিডটির থেকে সর্বোচ্চ বিষাক্ত বাষ্প বেরোয়। এটি পানির সংস্পর্শে আসলে প্রচন্ড বিস্ফোরণ ঘটায়।

তা ছাড়াও সবচেয়ে ইন্টারেস্টিং ব্যাপারটা হল আপনি কিন্তু বিকার বা টেস্টটিউবে পরীক্ষার জন্য এসিডটি নিতে পারবেন না

কারণ এসিডটি এতোখানিই তীব্র যে তা কাঁচকে দ্রবীভূত করে ফেলে।

সেজন্য একে সংরক্ষণ করা হয় পলি-টেট্রা- ফ্লুরাইড-ইথিলিনএর তৈরী বিশেষ পাত্রে।

ভাবতাছেন এমন বিষাক্ত ভয়াবহ এসিড বানানের দরকার কি?

আর তা হল যে কেমিকেল ইঞ্জিনিয়ারিং এ এর ব্যাপক ব্যবহার ক্ষেত্র রয়েছে... এসিডটি যেকোন জৈব যৌগকে প্রোটন গ্রহণ (Protonate) করতে বাধ্য করে।

YOUTUBE সুপার স্পিডে ভিডিও ডাওনলোড করুন

আমরা অনেক সময়ে বিভিন্ন Apps মাধ্যমে Youtube থেকে ভিডিও ডাওনলোড করে থাকি এতে অনেক সময় অনেক ঝামেলা হয়।

তাই আজকে থেকে আপনি আপনার এন্ড্রয়েড ফোনে Videoder সফটওয়্যার এর মাধ্যমে Youtube থেকে যেকোন ভিডিও ডাউনলোট করুন কোন ঝামেলা ছাড়া তাও আবার সুপার স্প্রিডে.....!!

সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করে ইন্সটল করার পর ওপেন করলে দুটি অপশন দেখতে পাবেন

: Search এবং Downloads. যে ভিডিও ডাউনলোড করতে চান তার নাম লিখে search দিন, দেখবেন সেই ভিডিও এবং তার related অনেক ভিডিও চলে এসেছে,

এইবার আপনার পছন্দের ভিডিওটিতে ক্লিক করলে সাইজসহ বিভিন্ন কোয়ালিটির ভিডিওর লিস্ট আসবে, সেখান থেকে পছন্দের ভিডিওটি সিলেক্ট করলে অটোমেটিক ডাউনলোড শুরু হয়ে যাবে!!

তবে এই সফটওয়্যার থাকলে আলাদা করে ইউটিউব এ আর সার্চ দেওয়ার দরকার নেই!!

ডাওনলোড করুন এখানে

ভালোবাসা

পৃথিবীতে ভালবাসার কোন দাম নেই,

সবাই সুন্দর মানুষ খুঁজে.. কিন্তূসুন্দর মন কেউ খুঁজে না....

একটা কথা মনে রেখো,রূপ একদিনের..

কিন্তূ ভালবাসা চিরদিনের ।

Friday, October 24, 2014

Notepad দিয়ে আপনার পিসি কে কথা বলান

আশাকরি খুব ভাল আছেন ।

আজ আমি আপনাদের একটা দারুণ জিনিস উপহার দেবো । কাজটা Notepad দিয়ে বানান ।

এর থেকে আপনি আপনার পিসি কে কথা বলাতে পারবেন । কি কি করতে হবে নিচে দেখুন ।

প্রথমে আপনাকে Notepad open করতে হবে । তারপর নিচে code গুলি কপি করুন ।

msg=InputBox("Enter your text","Talk it") Set sapi=CreateObject("sapi.spvoice") sapi.Speak msg এবার File-Save As... এ যান আর সেভ করুন Talk.vbs

save করার পর তা open করুন ও Computer কে দিয়ে যা বলাতে চান তা লিখে OK-তে ক্লিক করুন।

এবার আপনার পিসি আপনা আপনি কথা বলবে ।

DTH প্রযুক্তির সাহায্যে ক্যাবল ছাড়াই টিভি দেখা যাবে বাংলাদেশে

বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো এলো ক্যাবল ছাড়া টিভি দেখার ডিটিএইচ (ডিরেক্ট টু হোম) প্রযুক্তি। এর মাধ্যমে দেশ বিদেশের সব টেলিভিশন দেখা যাবে। ফলে ডিস লাইনের একচেটিয়া দৌরাত্ত্বের অবসান হতে চলছে। সরকার গত বছর ক্যাবল অপারেটরদের ব্যাপক বাধা সত্ত্বেও দেশের দুটি বড় কোম্পানীকে ডিটিএইচ সেবার অনুমতি দিয়েছিল। দৈনিক জনকণ্ঠ সূত্রে এ খবর জানা গেছে। পত্রিকাটি বলছে, রাশিয়া ও ভারতের এই প্রযুক্তি নিয়ে এসেছে দেশের কয়েকটি কোম্পানি। রাশিয়া থেকে ডিরেক্ট টু হোম (ডিটিএইচ) প্রযুক্তি গ্রাহকযন্ত্র (ডিশ) এনেছে বেক্সিমকো কমিউনিকেশন্স লিমিটেড নামের একটি কোম্পানি। সম্প্রতি বেক্সিমকো কমিউনিকেশন্স লিমিটেডের সঙ্গে রাশিয়ার জিএস কোম্পানির এমন একটি চুক্তি সই হয়েছে। এর বাইরে বিচ্ছিন্নভাবে ভারতের টাটা স্কাই কোম্পানির গ্রাহকযন্ত্র (ডিশ) এনেছে কয়েকজন ব্যবসায়ী। তবে টাটা স্কাই কোম্পানির ডিশ থেকে দেশীয় চ্যানেল দেখা যায় না। অন্যসব দেশের চ্যানেল দেখা যায়। দেশীয় চ্যানেল দেখতে হলে আলাদা একটি যন্ত্র স্থাপন করতে হয়। এদিকে বিডি নিউজ বেক্সিমকো কমিউনিকেশন্স সূত্রে জানিয়েছে, এ বছর শেষের দিকে তারা এই প্রযুক্তির বাণিজ্যিকভিত্তিতে কার্যক্রম শুরু করবে। প্রতি বছর ৪ লাখ নতুন গ্রাহকের কাছে সেবা পৌঁছানোর প্রাথমিক লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে কোম্পানিটি। প্রথম বছরেই ৩ লাখ গ্রাহক সুবিধা দেবে তাঁরা। পরের বছর থেকে ৪ লাখ নতুন গ্রাহক গ্রাহকযন্ত্র তারা বিক্রি করতে পারবে। তাঁদের সঙ্গে অংশীদারিত্ব রয়েছে রাশিয়ার জিএস গ্রুপ নামে একটি প্রতিষ্ঠান। ডিটিএইচ সুবিধা পেতে গ্রাহককে সম্প্রচার কোম্পানি একটি ডিশ ও রিসিভার সেট প্রদান করবে। এই ডিশের মাধ্যমে সিগন্যাল গ্রহণ করে রিসিভিং সেটের সাহায্যে বিভিন্ন চ্যানেল টেলিভিশন সেটে দেখা যাবে। জানা গেছে, গ্রাহক পছন্দ করা চ্যানেলগুলো বাছাই করতে পারবেন। ক্যাবল সংযোগের মাধ্যমে পাওয়া ছবির চেয়ে এই ডিশ সংযোগের ছবির মান হবে উন্নত। কেবলের মাধ্যমে টিভি দেখার সময় মাঝে মধ্যে সিগন্যাল চলে যায়। কিন্তু ডিটিএইচ প্রযুক্তিতে সিগন্যাল কখনও চলে যাবে না। তাছাড়া এই প্রযুক্তি ব্যবহার করে গ্রাহকরা বর্তমানের চেয়ে অনেক কম খরচে স্যাটেলাইট টেলিভিশন দেখতে পারবেন। তবে প্রাথমিক পর্যায়ে গ্রাহকদের যন্ত্রটি কিনতে খরচ হবে এরপর প্রতিমাসে সামান্য খরচে বিশ্বের সব দেশের স্যাটেলাইট চ্যানেল দেখতে পারবেন। তবে যেসব চ্যানেল টাকা দিয়ে কিনে দেখতে হয় সেগুলোর জন্য যথারীতি টাকা দিতে হবে। দৈনিক মানবজমিন জানিয়েছে, ডিটিএইচ প্রযুক্তির মাধ্যমে টিভি দর্শক তার বাড়িতে একটি রিসিভার ইন্সটলের মাধ্যমে সরাসরি সিগন্যাল গ্রহণ করতে পারবেন। ব্রডকাস্টিং কোম্পানিগুলোকে আলাদা তারের মাধ্যমে প্রতিটি টিভি সেটে সংযোগ দেয়ার প্রয়োজন পড়বে না। এ বিষয়ে বেক্সিমকো গ্রুপের ভাইস চেয়ারম্যান সালমান এফ. রহমান বলেন, বাংলাদেশে বর্তমানে কোন বৈধ ডিটিএইচ অপারেটর নেই। টিভি দর্শকদের কয়েকটি ক্যাবল অপারেটর ও টিরেস্ট্রিয়াল টেলিভিশন চ্যানেলের ওপর নির্ভর করতে হয়। তিনি বলেন, বাংলাদেশী দর্শকদের কোন স্থানীয় টিভি অনুষ্ঠান উপহার না দিয়ে ভারতীয় ডিটিএইচ অপারেটররা অবৈধভাবে ডিটিএইচ সিগন্যাল ব্রডকাস্ট করছে। তিনি আরও বলেন, মানসম্মত বৈধ টিভি সার্ভিস নিয়ে যদিও তেমন কোন আলোচনা নেই। কিন্তু ১৬ কোটির বেশি মানুষের দেশে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক গ্রাহক পাবে বলে প্রত্যাশা করছে বেক্সিমকো কমিউনিকেশনস লিমিটেড।

একনজরে নতুন এ পদ্ধতি:

ডিটিএইচ সেবার মাধ্যমে একটি স্যাটেলাইট সিস্টেম ব্যবহার করে সরাসরি গ্রাহকের আঙ্গিনায় টিভি সিগন্যাল পৌঁছে দিয়ে মাল্টি-চ্যানেল টিভি প্রোগ্রাম দেখার সুযোগ করে দেয়া হবে। ডিটিএইচ সংযোগ দিতে ব্রডকাস্টিং কোম্পানি গ্রাহককে একটি ডিশ ও রিসিভার সেট প্রদান করবে যা, ডিশের মাধ্যমে সিগন্যাল গ্রহণ করে রিসিভিং সেটের সাহায্যে দর্শকরা টিভিতে বিভিন্ন চ্যানেল দেখতে পারবেন। ওই সেটের মাধ্যমেই শুধু গ্রাহকেরা কাঙিক্ষত চ্যানেলগুলো দেখার সুযোগ পাবেন। ডিটিএইচ’র অনেকগুলো সুবিধার একটি হচ্ছে গ্রাহকরা নিজেরাই পছন্দনীয় চ্যানেলগুলো বাছাই করতে পারবেন। কেবল অপারেটরের পছন্দে চ্যানেল দেখতে হবে না। কেবল সংযোগের মাধ্যমে এখন গ্রাহকেরা যে মানের ছবি দেখে থাকেন তার চেয়ে এর মান হবে অনেক উন্নত। বর্তমানে আমরা যে কেবলের মাধ্যমে টিভি দেখি তাতে সিগন্যাল ব্রেক হয়। অপরদিকে ডিটিএইচ প্রযুক্তিতে সিগন্যাল ব্রেক হয় না বলে উন্নতমানের সেবা পাওয়া যায়। গ্রাহক শুধু তার পছন্দমতো চ্যানেলগুলো ক্রয় করে মাসিক খরচের পরিমাণও কমিয়ে আনতে পারেন।

বেক্সিমকো গ্রুপ:

বাংলাদেশের জিডিপিতে শিল্প খাতের অবদান প্রায় ৭৫ শতাংশ আর দেশের শিল্প জগতে বৃহত্তম বেসরকারি গ্রুপ হলো বেক্সিমকো। টেক্সটাইল, ট্রেডিং, সামুদ্রিক খাদ্য, আবাসন, হসপিটালিটি, ইমারত নির্মাণ, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, গণমাধ্যম, সিরামিকস, বিমান, ওষুধ শিল্প, অর্থনৈতিক সেবা এবং জ্বালানি ও বিদ্যুৎ খাতে বেক্সিকোর বিনিয়োগ ও কার্যক্রম রয়েছে। বেসরকারি খাতে বেক্সিমকো বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় চাকরির ক্ষেত্র এবং বিশ্বজুড়ে তাদের ৪৮ হাজারের বেশি কর্মী রয়েছেন।

জিএস গ্রুপ:

একটি বিনিয়োগ ও শিল্প প্রতিষ্ঠান, টেলিযোগাযোগ ও উদ্ভাবনী ক্ষেত্রে তাদের বিশেষত্ব রয়েছে। মূল কার্যক্রমসমূহ: আন্তর্জাতিক ব্রডকাস্টিং প্রকল্পগুলোর বাস্তবায়ন, আর অ্যান্ড ডি ও নেনোটেকনোলজি হিসেবে এসব ক্ষেত্রে পণ্য উৎপাদন, মাইক্রোইলেকট্রনিকস; টেকনোপলিস জিএস ইনোভেশন সেন্টারের নির্মাণ ও উন্নয়ন; কাঠ প্রক্রিয়াজাতকরণ; যৌথ প্রকল্পে বিনিয়োগ; মিডিয়া কন্টেন্ট তৈরি ও ব্যবস্থাপনা, সফটওয়্যার পণ্যের নকশা ও সমন্বয়, বিজ্ঞাপন, লজিস্টিক ও ট্রেড।

অবিশ্বাস্য হলেও সত্যি , Youtube এর ভিডিও দেখা যাবে ইন্টারনেট ছাড়া

এবার ইন্টারনেট ছাড়াই দেখা যাবে ইউটিউবের ভিডিও। বিশ্বের মধ্যে প্রথম ভারতেই এই পরিষেবা চালু করতে চলেছে গুগল। সোমবার এক সাংবাদিক বৈঠক করে নয়াদিল্লিতে এ কথা জানিয়েছেন গুগল ইন্ডিয়ার কমিউনিকেশন ম্যানেজার গৌরব ভাস্কর।

তিনি বলেন,

দ্রুতই অফলাইনে ইউটিউব ভিডিও দেখতে পারবেন গুগলের অ্যান্ড্রয়েড ফোন ব্যবহারকারীরা। এই ফিচার মিলবে সদ্য ভারতীয় বাজারে লঞ্চ হওয়া অ্যান্ড্রয়েড ওয়ান স্মার্টফোনে। ক্রেতারা ইউটিউব থেকে ভিডিও ডাউনলোড করে পরে দেখার সুবিধে পাবেন।

গুগল ইন্ডিয়ার তরফে জানানো হয়েছে, প্রথমে ভারতে ও পরে গোটা বিশ্বে এই সুবিধে মিলবে। নয়া এই ফিচারের সবথেকে সুবিধেজনক দিক হল, স্লো কানেকশনেও এইচডি ভিডিও দেখতে কোনও অসুবিধে হবে না। খরচ হবে না কোনও ডেটা প্ল্যানও। তবে এই সুবিধে ঠিক কবে থেকে মিলবে বা কবে থেকেই বা গোটা বিশ্বে এই পরিষেবা পাওয়া যাবে, তা নির্দিষ্ট করে বলতে পারেননি গুগল ইন্ডিয়া কর্তা ।

সাধারণত মোবাইলে কোনও অ্যাপ্লিকেশন ছাড়া ইউটিউব ভিডিও দেখার সুবিধে মেলে না। যে অ্যাপ্লিকেশগুলি গুগল মার্কেটে মেলে তাও সবক্ষেত্রে সুবিধেজনক ও ‘ট্রাস্টেড’ হয় না।

কিন্তু গুগলের নয়া ফোনে ‘ইউটিউব অ্যাপস’-এ মিলবে এই সুযোগ। দেশীয় মোবাইল প্রস্তুতকারক মাইক্রোম্যাক্সের সঙ্গে হাত মিলিয়ে গুগল এ দেশের বাজারে এনেছে ৬,৩৯৯ টাকায় স্মার্টফোন। নয়া ফোনে ১০ লক্ষেরও বেশি ফিচার মিলবে বলে গুগল ইন্ডিয়ার দাবি।

স্মার্টফোন ব্যবহারকারীদের মধ্যে গুগলের অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার করেন প্রায় ১ বিলিয়ন মানুষ।

একাউন্ট সুরক্ষিত করার উদ্দেশ্যে GOOGLE এর নতুন উদ্যোগ ' কি '

আমরা বাস করছি তথ্য প্রযুক্তির যুগে , আর এ সময় দ্বিস্তরীয় পাসওয়ার্ড ব্যবস্থাও অনেক সময় সুরক্ষিত থাকছে না।

আমাদের ব্যক্তিগত তথ্য হাতিয়ে নেওয়া ও তা ইন্টারনেটে ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য ওঁৎ পেতে রয়েছে হ্যাকরারা। ইউজারদের এই সমস্যা বুঝতে পেরে ব্যবস্থা নিচ্ছে গুগল।

তাই জি-মেলের নিরাপত্তা এবার আরও বাড়ানো হচ্ছে। আপনার মেলবক্সকে সুরক্ষিত রাখতে গুগল নিয়ে এসেছে নয়া ‘সিকিউরিটি কি’।

এটি এক ধরনের ‘ইউএসবি কি’ যা গুগল ক্রোমে লগ ইন করার সময় আপনাকে ব্যবহার করতে হবে। লগ ইন করতে যেমন পাসওয়ার্ড লাগে সে তো লাগবেই, পাশাপাশি সিকিউরিটি কি-ও লাগবে। যাতে গুগল বুঝতে পারে, আপনার জায়গায় অন্য কেউ এই পাসওয়ার্ড দিচ্ছে না।

তবে আপনাকে এই ‘ইউএসবি কি’ কিনতে হবে গ্যাঁটের কড়ি খরচ করে। অনলাইনে কিনতে পারেন এই ‘কি’। ইউ২এফ ভেন্ডারের কাছে পাবেন এটি।

এখন জি-মেলের দ্বিস্তরীয় পাসওয়ার্ড সিস্টেমে মোবাইল ফোনে এসএমএসে পাসওয়ার্ড আসে যা প্রতিবার লগ ইন-এর সময় বদলে যায়।

শুধু আপনি কেন , ইন্টারনেট কি ঘুমাতে পারেনা

মার্কিন গবেষকেরা বলছেন,

বিশ্বের নানা দেশে অনেকটা যেন যেকোনো প্রাণীর মতোই কোথাও কোথাও টুপ করে ঘুমিয়ে পড়ে ইন্টারনেট, আবার কোথাও দিনরাতই জেগে থাকে।

ইন্টারনেটের এই জেগে থাকা আর ঘুমিয়ে পড়ার ওপর ভিত্তি করেই দেশের উন্নতির বিষয়টির ধারণা পাওয়া যায় এবং প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া যায়। মার্কিন এই গবেষকেরা বিশ্বব্যাপী ইন্টারনেটের ব্যবহার ও দৈনন্দিন কার্যক্রম বিশ্লেষণ করে দেখেছেন। তাঁদের দাবি, এশিয়ার কিছু অংশ, দক্ষিণ আমেরিকা ও পূর্ব ইউরোপে কখনো কখনো ইন্টারনেট ‘ঘুমিয়ে’ পড়ে।

চালু হলো আইপিভি ৬ যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের যে অঞ্চলগুলোতে ব্রডব্যান্ড সংযোগ রয়েছে, সেই অঞ্চলে ইন্টারনেট সব সময় জেগে থাকে এবং সক্রিয়ভাবেই তা কার্যকর থাকে।

আবার এশিয়া, দক্ষিণ আমেরিকা ও পূর্ব ইউরোপের বেশ কিছু অঞ্চলে দিনের একটা সময়ে ইন্টারনেট ঝিমিয়ে পড়ে বা এর ব্যবহার কমে যেন ঠিক কোনো জীবন্ত প্রাণীর মতোই তা ঘুমিয়ে যায়।

এ গবেষণায় দেখা গেছে, যে দেশ যত বেশি উন্নত, সেই দেশে ইন্টারনেট তত বেশি জেগে থাকবে এবং ২৪ ঘণ্টা কার্যকর থাকবে। গবেষকেরা জানিয়েছেন, তাঁদের এই গবেষণা গবেষক ও নীতিনির্ধারকদের দেশের উন্নতির জন্য ইন্টারনেট বন্ধ হয়ে যাওয়ার বিষয়টি পরিমাপ করতে ও উন্নত পদ্ধতি গ্রহণে সাহায্য করবে।

ইন্টারনেট কীভাবে ঘুমিয়ে পড়ে, সেটা বুঝতে পারলে তাঁরা ইন্টারনেট অচল বা অকার্যকর হয়ে পড়ার সঙ্গে ইন্টারনেটের ঘুমিয়ে পড়ার পার্থক্য ধরতে পারবেন। অর্থাৎ, ইন্টারনেটকে ঘুমিয়ে পড়তে দেওয়া যাবে না। ইন্টারনেট অচল হয়ে পড়লে দ্রুত ব্যবস্থা নিয়ে তাকে চালু রাখতে পারলেই তবে উন্নতি আসবে।

ইউনিভার্সিটি অব সাউদার্ন ক্যালিফোর্নিয়ার(ইউএসসি) গবেষক জন হেইডম্যান এ প্রসঙ্গে বলেছেন,

‘আমাদের জীবন ও ব্যবসার ক্ষেত্রে ইন্টারনেট গুরুত্বপূর্ণ। ইন্টারনেটে বিনোদন থেকে শুরু করে অনলাইনে কেনাকাটা সবকিছুতেই লাগে। ইন্টারনেটনির্ভরতার বিষয়টি উন্নত করতে কখন ইন্টারনেট অচল হয়ে যায়, সে বিষয়টি পরিমাপ করে ব্যবস্থা নেওয়াটিই প্রথম পদক্ষেপ হওয়া উচিত। এখন পর্যন্ত ৪০০ কোটি ইন্টারনেট প্রটোকল ভার্সন ৪ (আইপিভি৪) ইন্টারনেট ঠিকানা রয়েছে। এটি মূলত ইন্টারনেট ঠিকানা লেখার পদ্ধতি।

হেইডম্যান ও তাঁর দল ৩৭ লাখ অ্যাড্রেস ব্লককে দুই মাস ধরে প্রতিদিন প্রতি ১১ মিনিট পরপর ইন্টারনেট চালু আছে কি না তা পরীক্ষা চালান।

তিনি বলেন,

‘এই তথ্য ইন্টারনেটের জন্য একটি মূলভিত্তি দাঁড় করাতে সাহায্য করে। ইন্টারনেট জেগে থাকে নাকি ঘুমায় তা পরীক্ষা করে দ্রুত সমস্যা সমাধানের উপায় বের করা যায়।’

ইউনিভার্সিটি অব সাউদার্ন ক্যালিফোর্নিয়ার (ইউএসসি) গবেষক হেইডম্যানের সঙ্গে লিন কুয়ান ও ইউরি প্র্যাডকিন এই গবেষণায় অংশ নেন।

তাঁদের গবেষণা নিবন্ধটি আগামী মাসে ‘২০১৪ এসিএম ইন্টারনেট মেজারমেন্টস’ সম্মেলনে উপস্থাপন করবেন।

GOOGLE এর নতুন ইমেইল সেবা প্রদান চালু

ইমেইল সেবা হিসেবে গুগলের জিমেইল বিশ্বব্যাপী যথেষ্টই জনপ্রিয়। তবে ইমেইল ব্যবহারের অভিজ্ঞতা আরও বেশি সমৃদ্ধ করতে গুগল নিজেই এবারে চালু করেছে নতুন আরেকটি ইমেইল সেবা, যার নাম দেওয়া হয়েছে ‘ইনবক্স’। নিজের ইমেইলগুলোকে সাজিয়ে-গুছিয়ে রাখার পাশাপাশি অ্যাপয়েন্টমেন্ট, ফ্লাইট বুকিং, প্যাকেজ ডেলিভারির মতো কাজগুলোকেও সমন্বয় করে আরও বেশি ব্যবহার-বান্ধব করে তোলার উদ্দেশ্য নিয়েই চালু করা হয়েছে গুগলের এই ইমেইল সেবা। জিমেইলের বিকল্প হিসেবে নয়, বরং জিমেইলের পাশাপাশি নতুন একটি সেবা হিসেবেই এটি চালু করেছে গুগল। ডেস্কটপ বা ল্যাপটপে ওয়েবসাইটের মাধ্যমে যেমন নতুন এই ইমেইল সেবা ব্যবহার করা যাবে, তেমনি এই সেবার জন্য রয়েছে অ্যান্ড্রয়েড ও আইওএস অ্যাপ্লিকেশন।

নতুন এই সেবা সম্পর্কে এক ব্লগপোস্টে গুগল বলেছে, ‘আপনাদের কাছে জিমেইল সেবাটি যারা হাজির করেছে, ইনবক্স সেবাটির পেছনেও সেই একই দল কাজ করেছে। তবে ইনবক্স সেবাটি জিমেইলের কোনো অংশ নয়, এটি সম্পূর্ণ পৃথক একটি সেবা। এটি ইমেইলের পাশাপাশি আরও অনেক সুবিধা প্রদানের জন্যই ডিজাইন করা হয়েছে।’

গুগল জানিয়েছে,

বাড়তি এসব সেবার খবরাখবরের আপডেট রিয়েল টাইমে প্রদান করবে ইনবক্স। যেমন—অনলাইনে কোনো পণ্য কেনা হলে তার শিপমেন্ট বা ডেলিভারির অবস্থা রিয়েল টাইমেই জানাবে ইনবক্স। তাছাড়া বিভিন্ন ধরনের অ্যাপয়েন্টমেন্টের সূচিগুলোও গুগল ইনবক্স এমনভাবে হাজির হবে যাতে করে এসব অ্যাপয়েন্টমেন্টের খবর সহজেই চোখে পড়ে। আর জিমেইল সেবাটিতে যেসব ফিচার রয়েছে, সেগুলোও স্বয়ংক্রিয়ভাবে যুক্ত হবে ইনবক্সে।

ইতোমধ্যেই নির্বাচিত কিছু জিমেইল ব্যবহারকারীর কাছে নতুন এই ইমেইল সেবা ব্যবহারের আমন্ত্রণ ইমেইলের মাধ্যমে পাঠিয়েছে গুগল।

তবে গুগলের ইমেইল আমন্ত্রণ পাওয়া ছাড়াও যারা নতুন এই সেবাটি ব্যবহারে আগ্রহী তারা inbox@google.com ঠিকানায় ইমেইল পাঠিয়ে এই সেবা ব্যবহারের আমন্ত্রণ চাইতে পারেন ।

'ভুল ধরতে পারলে দ্বিগুন পুরস্কার ',ফেসবুকের ঘোষণা

ফেসবুক এক বিবৃতিতে জানিয়েছে,

ফেসবুকের বিজ্ঞাপন কোডে ভুল ধরতে পারলে ডেভালোপাররা পাবেন দ্বিগুন পুরস্কার।

মার্কিন ফার্মের অডিট শেষ হওয়ার পর বিজ্ঞাপনের সমস্যা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে।

গুগলের বিজ্ঞাপনকে টেক্কা দিতে ফেসবুক তাদের সমস্যাগুলোকে দ্রুত সমাধান করার নির্দেশ দিয়েছে।

তাদের অডিট শেষ হওয়ার পর সিকিউরিটি বাগসের সমস্যার কথা উঠে আসে।

তাই ফেসবুক ডেভালোপারদের চিরুনি তল্লাসি চলাতে দ্বিগুন পুরস্কার দেওয়ার কথা ঘোষণা করা হয়।

ফেসবুক সিকিউরিটি ইঞ্জিনিয়ার

কলিন গ্রিন

তাঁর ব্লগে জানান, ” কাজের পরিবেশকে আরও বন্ধুত্বপূর্ণ করতে ফেসবুকের এই উদ্যোগ”।

ফেসবুক প্রোফাইলে সুরক্ষার জন্য গত সপ্তাহে “সেফটি চেক” নামে একটি নতুন টুল যোগ করে, যেখানে ফেসবুক ব্যবহারকারীরা সেফটি চেক করে প্রোফাইলে ঢুকতে পারবেন।

পৃথিবীর ধ্বংস হওয়ার আশঙ্কা ২৮৮০ সালের ১৬ মার্চ

২৮৮০ সালের ১৬ মার্চে গ্রহাণুর আঘাতে পৃথিবী ধ্বংস হয়ে যাওয়ার আশংকা রয়েছে।

১৯৫০ ডিএ নামের একটি গ্রহাণুর সত্যিই ওই তারিখে পৃথিবীতে আঘাত হানার আশংকা রয়েছে।

তবে এ কথাটি পড়েই চমকে ওঠার কারণ নেই। কারণ হিসাব অনুযায়ী এ গ্রহাণুর পৃথিবীতে আঘাত হানার মাত্র ০.৩ শতাংশ আশংকা রয়েছে।

তবে এতে পুলকিত হওয়ারও কিছু নেই।

কারণ অন্য অনেক গ্রহাণুর চেয়ে পৃথিবীতে এর আঘাত হানার আশংকা ৫০ ভাগ বেশি।

এবার বোধহয় আশা-নিরাশার দোলাচলে পড়ে যাবেন অনেকেই।

ঘটনাক্রমে যদি গ্রহাণু পৃথিবীতে আঘাত হানে তা হলে তা হলে কি হবে?

হ্যাঁ সে ক্ষেত্রে গ্রহাণুটি ৪৪,৮০০ মেগাটন টিএনটি’র ক্ষমতা নিয়ে আঘাত হানবে।

আর এক মেগাটন মানে ১০ লাখ টন সে কথা অনেকেরই জানা আছে। তা হলে ৪৪,৮০০কে ১০ লাখ গুণ করলে সংখ্যাটি দাঁড়াবে বিশাল।

১৯৫০ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি প্রথম আবিষ্কৃত হয় গ্রহাণু ১৯৫০ ডিএ। ১৭ দিন পর্যবেক্ষণের পর এটি অর্ধশতকের জন্য দৃষ্টির আড়ালে চলে যায়।

২০০০ সালের ৩১ ডিসেম্বর আবার তাকে দেখতে পাওয়া যায়।

Thursday, October 23, 2014

সত্যিকারের ভালোবাসা আর কচুর পাতা

সত্যিকারের সম্পর্ক কচুপাতার মতো ....

যতই চোখের পানি জমিয়ে রাখো তাতে , সে ততোই তা ঝড়িয়ে ফেলার অজুহাত খুজবে ...

ভালবাসা মানেই ভয় !

যখন কোন ছেলে কোন মেয়েকে দেখে , তখন সে মেয়েটার সাথে কথা বলতে ভয় পায়,

যখন কথা হয় তখন সে ভয় পায় তাকে পছন্দ করতে ,

যখন সে মেয়েটাকে পছন্দ করে ফেলে তখন সে ভয় পায়,মেয়েটাকে ভালবাসতে ।

আর একবার যখন সে মেয়েটাকে ভালবেসে ফেলে তখন সে ভয় পায় মেয়েটাকে হারাতে ..

GP তে ৭৫ MB পুরো ফ্রি

ছোট কথায় শেষ করে দিতে চাই

সম্পূর্ণ ফ্রীতে ৭৫ MB

Just write GIFTXXXX
& Send
9999 নাম্বারে

আমি ৩০ সেকেন্ডের মধ্যেই পেয়ে গেছি ।

সাথে থাকুন সবসময়

নিজের বন্ধু অথবা গার্লফ্রেন্ডের মোবাইল নাম্বার হ্যাক করুন সহজে

1 প্রথমে GP এর অফিশিয়াল সাইট এ গিয়ে Register now/ Creat an account এ যাবেন

2 এখানে অফিশিয়াল ওয়েবসাইটের রেজিস্ট্রেশন ফর্ম পাবেন

3. একটা ফোরাম আসবে। ফোরাম এ যে সব তথ্য চাই, তা দিয়ে রেজিঃ করুন। কিন্তু যার নাম্বার হ্যাক করবেন, তার নাম্বার দিবেন। অ্যান্ড ইমেইল-এ স্থালে আপনার ইমেইল দিবেন।

4. রেজিঃ করার সময় ইউজার এর হেল্প লাগবে। বিস্তারিত বলছি, যার নাম্বার হ্যাক করবেন তার হেল্প নিবেন। আপনি যখন রেজিঃ করবেন। তখন তার নাম্বার এ পাসওয়ার্ড চলে যাবে।

Hack করুন আপনার গার্লফ্রেন্ড এর Mobile Number!

5. লগিন করার পর আর একটা মেসেজ যাবে। মেসেজ এ আর একটা Password থাকবে। ওই (সেশন কোড) Password-টা হল ইমেইল ভেরিফাই এর জন্য। ইমেইল ভেরিফাই করতে পারলেই আপনার কাজ শেষ! বিঃদ্রঃ আপনার সেশন কোডটা খুবই গুরুত্বপূর্ন। এটা নিজের কাছে সেভ করে রাখুন। কারন, Call list, Recharge history, F&F Number, Balance, Package দেখার জন্য এবং F&F Number or Package Change করার জন্য “সেশন কোড” টা খুবই জরুরী

6. লগিন করার পর সেশন কোড যাবে ফোনে। আপনি পাবেন কিভাবে ? লগিন করুন আপনার ইমেইল এ,করার পর একটা এসএমএস পাবেন যে “সেশন কোড” আপনার মোবাইল এ পাঠিয়ে দেয়া হয়েছে আপনি “OK” দিন।

7. এরপর সেশন কোড পাওয়ার জন্য Manage My Service > Lost Phone Barring > To send your session code to your email: ( আপনার দেয়া E-mail টা দেয়া থাকবে ) please click here

8. here এ ক্লিক করলে আপনার E-mail Inbox এ সেশন কোডটা যাবে সেশন কোড কপি করে জায়গা মত পেস্ট করুন Where Need প্রতিবার লগিন করার পর আলাদা আলাদা সেশন কোড আসবে!

এখন থেকে আপনি দেখতে পারবেন কে কখন Incoming Call, Outgoing Call, Missed Call, Call Time etc. মনে রাখবেন; যেদিন হতে Register করবেন সেদিন থেকে Call Record হবে।

কোন হেল্প লাগলে কমেন্ট করতে ভুলবেন না